আলোচিত ভুয়া কাজী শহীদ আটক।
যশোর প্রিনিধি-
যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের আলোচিত কাজী হাফেজ মাওলানা শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আদালতের ওয়ারেন্ট থাকায় মঙ্গলবার বিকালে কাশিমপুর বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শহিদুল ইসলাম কাশিমপুর মোল্লাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
সূত্র মতে, শহিদুল ইসলাম কাশিমপুর ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার কাজী আব্দুল হাই সিদ্দিকীর সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তার বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে একাধিক বাল্যবিবাহ পড়ানো এবং মিথ্যা নিকাহনামা প্রদানের একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
২০২০ সালের ১৬ মে তিন সংবাদকর্মী বাল্যবিবাহের নিউজ সংগ্রহ করতে কাশিমপুরে যায়।
এসময় কাজী শহিদুল ইসলাম তার লোকজন দিয়ে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তথ্য সংগ্রহকারীদের উপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে ৯৯৯ এ কল করলে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। এরপর শহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের নামে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। বিষয়টি নিয়ে আরো তথ্য সংগ্রহের চেষ্টাকালে শহিদুল ইসলাম তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দিয়ে শামসুর রহমান নিরবকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগের সত্যতা আদালতে পেশ করেন। আদালত কাজী শহিদুলের রিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোনা জারি করেন।
এসআই মিজানুর রহমান জানান, আসামি শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আদালতের ওয়ারেন্ট ছিল। ওয়ারেন্টে আসামির পিতার নাম ভুল থাকায় আটকে ব্যাহত হচ্ছিল। পরে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে ও কাগজপত্র যাচাই-বাছাইসহ বাদী শনাক্ত করলে শহিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়
সূত্র মতে, শহিদুল ইসলাম কাশিমপুর ইউনিয়নের নিকা রেজিস্ট্রার কাজী আব্দুল হাই সিদ্দিকীর সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তার বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে একাধিক বাল্যবিবাহ পড়ানো এবং মিথ্যা নিকাহনামা প্রদানের একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
২০২০ সালের ১৬ মে তিন সংবাদকর্মী বাল্যবিবাহের নিউজ সংগ্রহ করতে কাশিমপুরে যায়।
এসময় কাজী শহিদুল ইসলাম তার লোকজন দিয়ে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তথ্য সংগ্রহকারীদের উপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে ৯৯৯ এ কল করলে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। এরপর শহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের নামে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। বিষয়টি নিয়ে আরো তথ্য সংগ্রহের চেষ্টাকালে শহিদুল ইসলাম তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দিয়ে শামসুর রহমান নিরবকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগের সত্যতা আদালতে পেশ করেন। আদালত কাজী শহিদুলের রিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোনা জারি করেন।
এসআই মিজানুর রহমান জানান, আসামি শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আদালতের ওয়ারেন্ট ছিল। ওয়ারেন্টে আসামির পিতার নাম ভুল থাকায় আটকে ব্যাহত হচ্ছিল। পরে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে ও কাগজপত্র যাচাই-বাছাইসহ বাদী শনাক্ত করলে শহিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়
No comments