কঠোর ‘লকডাউনে’ বদলে গেছে ডাকবাংলার মিনি শহর
নিজস্ব
প্রতিবেদকঃ
ঝিনাইদহে সপ্তাহব্যাপী কঠোর
লকডাউনের চতুর্থ
দিনে
অনেকটা
বদলে
গেছে
ঝিনাইদহ-চুয়াডাঙ্গা মহাসড়কের ডাকবাংলা ত্রিমহনীর চেহারা।
‘লকডাউন’ সর্বাত্মকভাবে পালনে
বাধ্য
করতে
পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু
করে
প্রধান
সড়ক
ও মোড়ে মোড়ে টহল
দিচ্ছেন ডাকবাংলা ক্যাম্প পুলিশ,সাধুহাটি ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ,সাধুহাটি ইউনিয়নের ৩নং
ওয়ার্ড
মেম্বার মোরছালিনসহ ডাকবাংলায় অতি
পুরাতন
মাইকে
প্রচার
করা
সেই
কীট
নাশক
বিক্রেতা সোনা
পাগলা।
রাস্তায় পুলিশের টহল
গাড়ি,
পণ্যবাহী ট্রাক,
রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, প্রাইভেটকার, রিকশা,
মোটরসাইকেলসহ জরুরি
প্রয়োজনে ব্যবহৃত সীমিত
সংখ্যক
যানবাহন ছাড়া
তেমন
যানবাহন চোখে
পড়ছে
না।
শনিবারবার চলতি
লকডাউনের চতুর্থ
দিন
এমন
চিত্র
দেখা
গেছে
ডাকবাংলা মিনি
শহরে
। আগের বিধি
নিষেধের সঙ্গে এবারের
লকডাউনের কোনো
মিলই
নেই।
আগে
রাস্তায় মানুষের সমাগম,
চায়ের
দোকানে
আড্ডা
দেখা
গেলেও
এবার
রাস্তায় মানুষের চলাচল
খুবই
কম।
প্রয়োজন ছাড়া
বাইরে
বের
হলেই
পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের জেরার
মুখে
পড়তে
হচ্ছে।
এই
কড়া
লকডাউনের মধ্যেও
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে
ধুলো
দিয়ে
লকডাউনের আইন
বিধি
লঙ্ঘন
করে
কিছু
অসাধু
ব্যবসায়ী দোকানের মধ্যে
থেকে
গায়েবী
আওয়াজের মাধ্যমে লেনদেনে নিযুক্ত। অন্যন্য ব্যাবসায়ী মহলদের
দাবী
অতিলম্বে তাদেরকে দ্রুত
আইনের
আওতায়
এনে
দৃষ্টান্ত মূলক
শাস্তি
দেওয়া
হোক।
এবিষয়ে ডাকবাংলা পুলিশ
ক্যাম্পের সহকারী
ইনচার্জ মোঃ
লিটন
হোসেন
বলেন,
সারা
ঝিনাইদহের ন্যায়
ডাকবাংলা মিনি
শহরে
সর্বাত্মক লকডাউন
বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
কঠোর
অবস্থানে রয়েছে।
আমরা
সাধারণ
জনগনকে
সচেতনতায় কাজ
করছি ।
সাথে
সাথে
লকডাউন
চলাকালে সপ্তাহব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ কঠোরতা অব্যাহত থাকবে।
No comments