ঝিনাইদহে করোনা উপসর্গ নিয়ে আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু ॥ এ পর্যন্ত ১৫ ব্যক্তির দাফন সম্পন্ন করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহে করোনা উপসর্গ নিয়ে আনিছুর রহমান নামের আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। সে শৈলকুপা উপজেলার কাচেরকোল গ্রামের মৃত কাশেম মিয়ার ছেলে।
জেলা বিএমএ এর সাধারণ সম্পাদক ও শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. রাশেদ আল মামুন জানান, আনিছুর রহমান শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি নিয়ে ভুগছিলেন । গেল রাতে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। সম্প্রতি তিনি ঢাকা থেকে নিজ গ্রামে এসেছিলেন। তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক জনাব সরোজ কুমার নাথ এর অনুমতিক্রমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মো: আব্দুল হামিদ খান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলামের সহযোগিতায় শৈলকুপা উপজেলার ফিল্ড সুপারভাইজার মো: আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ইসলামিক ফাউন্ডেশন শৈলকুপা ঝিনাইদহ গঠিত দাফন কমিটির সদস্যগণ জানাযা শেষে স্থানীয় গোরস্থানে বৃহস্পতিবার রাতে দাফন কাজ সম্পন্ন করেন। জানাজার সময় দাফন কমিটির সদস্য ছাড়া সহানীয় কোন লোকজনকে পাওয়া যায়নি। করোনা উপসর্গ মৃত্যুতে এলাকা মানুষ শূন্য হয়ে যায়। লাশ বহনের জন্য একজন ভ্যান চালক এলেও তাকে লাশ বহন করতে দেওয়া হয়নি। এ পর্যন্ত ১৫টি করোনা আক্রান্ত ও করোনা উপসর্গ মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন সম্পন্ন করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠিত দাফন কমিটি ।
ঝিনাইদহে করোনা উপসর্গ নিয়ে আনিছুর রহমান নামের আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। সে শৈলকুপা উপজেলার কাচেরকোল গ্রামের মৃত কাশেম মিয়ার ছেলে।
জেলা বিএমএ এর সাধারণ সম্পাদক ও শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. রাশেদ আল মামুন জানান, আনিছুর রহমান শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি নিয়ে ভুগছিলেন । গেল রাতে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। সম্প্রতি তিনি ঢাকা থেকে নিজ গ্রামে এসেছিলেন। তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক জনাব সরোজ কুমার নাথ এর অনুমতিক্রমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মো: আব্দুল হামিদ খান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলামের সহযোগিতায় শৈলকুপা উপজেলার ফিল্ড সুপারভাইজার মো: আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ইসলামিক ফাউন্ডেশন শৈলকুপা ঝিনাইদহ গঠিত দাফন কমিটির সদস্যগণ জানাযা শেষে স্থানীয় গোরস্থানে বৃহস্পতিবার রাতে দাফন কাজ সম্পন্ন করেন। জানাজার সময় দাফন কমিটির সদস্য ছাড়া সহানীয় কোন লোকজনকে পাওয়া যায়নি। করোনা উপসর্গ মৃত্যুতে এলাকা মানুষ শূন্য হয়ে যায়। লাশ বহনের জন্য একজন ভ্যান চালক এলেও তাকে লাশ বহন করতে দেওয়া হয়নি। এ পর্যন্ত ১৫টি করোনা আক্রান্ত ও করোনা উপসর্গ মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন সম্পন্ন করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠিত দাফন কমিটি ।
No comments