করোনা মহামারীতেও থেমে নেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি বিভাগ
ফয়সাল আহমেদ, ঝিনাইদহ -
করোনা মহামারীতেও থেমে নেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি বিভাগ। মহামারীতে বিভিন্ন অফিস আদালতের স্বাভাবিক কাজ কর্মে কিছুটা ভাটা পড়লেও একদিনের জন্যও থেমে থাকেনি কৃষি বিভাগের কার্যক্রম। করোনা পরবর্তী খাদ্য সংকট যেন না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রির ঘোষনা “এক ইঞ্চি আবাদ যোগ্য জমিও যেন অনাবাদী না থাকে” সে ঘোষানকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সম্প্রতি আম্পান ঝড়ের কারনে ঘটে যাওয়া ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিয়ে কৃষি যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে সে লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কৃষি অফিসাররা নিয়মিতভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। কৃষকরা যেন তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে পারে সে জন্য প্রতিদিন ই কৃষি উৎপাদনের আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তি সম্প্রসারনের লক্ষ্যে কৃষক প্রশিক্ষণ, মাঠ দিবসসহ বিভিন্ন কর্যক্রম চলমান রয়েছে।
প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়ে কৃষকরা কৃষি উৎপাদনের আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার সুযোগ পাচ্ছে। এছাড়া কৃষি বিভাগ থেকে বিভিন্ন সময়ে বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে আউশ ধানের বীজ,শাক সবজির বীজ/ চারা বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মুহ: মোফাকখারুল ইসলাম জানান, প্রধানমন্ত্রির নির্দেশনার আলোকে করোনা পরবর্তীতে দেশে খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলা করার লক্ষ্যে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য যা যা করনীয় তার সব কিছুই করছে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি বিভাগ। কৃষকরা যেন লভবান হতে পারে এ জন্য আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সর্ম্পকে প্রশিক্ষণ প্রদান, মাঠ দিবস আয়োজন এবং প্রদর্শনী বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি জানান এ বছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে তদুৃপরি আউশ ধান উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইতিমধ্যে উপজেলার ১৭’শ ৬৫ জন কৃষকে প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় বিনামূল্যে উন্নতজাতের ধানের বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে। বীজ সহায়তার আওতায় প্রায় তিন শতাধিক কৃষককে বিনামূল্যে ধানের বীজ, বিভিন্ন প্রকার শাক সবজি ও ফলের বীজ/ চারা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া পারিবারিক পুষ্টি নিশ্চত করার লক্ষ্যে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের ৩২ টি করে পরিবারে সর্বমোট ৫৪৪ টি পরিবারের বাড়ির আঙ্গিনায় এক শতক করে জমিতে বছরব্যাপি বিভিন্ন শাক সবজি ও ফল উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রনোদনার আওতায় “কালিকাপুর মডেল” বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নিরাপদ সবজি ও ফল উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মাঠ পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি অফিসাররা কৃষকদেরকে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে করোনা ঝঁকু মাথায় নিয়ে কৃষি বিভাগের চলমান কার্যক্রম সাধারন মানুষের মনে আশার সঞ্চার করেছে। ঝিনাইদহ সদর একটি কৃষি প্রধান এলাকা, এখানেকার উর্বর মাটিতে সব ধরনের ফল-ফসল উৎপাদন করা সম্ভব।
করোনা মহামারীতেও থেমে নেই ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি বিভাগ। মহামারীতে বিভিন্ন অফিস আদালতের স্বাভাবিক কাজ কর্মে কিছুটা ভাটা পড়লেও একদিনের জন্যও থেমে থাকেনি কৃষি বিভাগের কার্যক্রম। করোনা পরবর্তী খাদ্য সংকট যেন না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রির ঘোষনা “এক ইঞ্চি আবাদ যোগ্য জমিও যেন অনাবাদী না থাকে” সে ঘোষানকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সম্প্রতি আম্পান ঝড়ের কারনে ঘটে যাওয়া ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিয়ে কৃষি যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে সে লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কৃষি অফিসাররা নিয়মিতভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। কৃষকরা যেন তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে পারে সে জন্য প্রতিদিন ই কৃষি উৎপাদনের আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তি সম্প্রসারনের লক্ষ্যে কৃষক প্রশিক্ষণ, মাঠ দিবসসহ বিভিন্ন কর্যক্রম চলমান রয়েছে।
প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়ে কৃষকরা কৃষি উৎপাদনের আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার সুযোগ পাচ্ছে। এছাড়া কৃষি বিভাগ থেকে বিভিন্ন সময়ে বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে আউশ ধানের বীজ,শাক সবজির বীজ/ চারা বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মুহ: মোফাকখারুল ইসলাম জানান, প্রধানমন্ত্রির নির্দেশনার আলোকে করোনা পরবর্তীতে দেশে খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলা করার লক্ষ্যে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য যা যা করনীয় তার সব কিছুই করছে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি বিভাগ। কৃষকরা যেন লভবান হতে পারে এ জন্য আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সর্ম্পকে প্রশিক্ষণ প্রদান, মাঠ দিবস আয়োজন এবং প্রদর্শনী বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি জানান এ বছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে তদুৃপরি আউশ ধান উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইতিমধ্যে উপজেলার ১৭’শ ৬৫ জন কৃষকে প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় বিনামূল্যে উন্নতজাতের ধানের বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে। বীজ সহায়তার আওতায় প্রায় তিন শতাধিক কৃষককে বিনামূল্যে ধানের বীজ, বিভিন্ন প্রকার শাক সবজি ও ফলের বীজ/ চারা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া পারিবারিক পুষ্টি নিশ্চত করার লক্ষ্যে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের ৩২ টি করে পরিবারে সর্বমোট ৫৪৪ টি পরিবারের বাড়ির আঙ্গিনায় এক শতক করে জমিতে বছরব্যাপি বিভিন্ন শাক সবজি ও ফল উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রনোদনার আওতায় “কালিকাপুর মডেল” বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নিরাপদ সবজি ও ফল উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মাঠ পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি অফিসাররা কৃষকদেরকে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে করোনা ঝঁকু মাথায় নিয়ে কৃষি বিভাগের চলমান কার্যক্রম সাধারন মানুষের মনে আশার সঞ্চার করেছে। ঝিনাইদহ সদর একটি কৃষি প্রধান এলাকা, এখানেকার উর্বর মাটিতে সব ধরনের ফল-ফসল উৎপাদন করা সম্ভব।
No comments