অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেলেন ঝিনাইদহের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেলেন ঝিনাইদহের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আম্পান ঝড়ে ঝিনাইদহ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনে চত্তরে একটি অর্জুন গাছ রান্না ঘরের উপর উপড়ে পড়ে এবং একটি নিম গাছ হেলে পড়ে। এতে করে রান্না ঘরের টিন, ক্লাম ও দেওয়াল ভেঙ্গে যায়। এসময় রান্না ঘরের মধ্যে খাবার খাচ্ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এমন সময় ঝড়ে রান্নাঘরের উপর অর্জুন গাছ উপড়ে পড়ে। সেসময় বিকট শব্দে ঘর থেকে বের হয়ে দিক বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকে তারা। এসময় সামান্য আহত হয় কয়েকজন। সাব স্টেশন অফিসার আব্দুর রউফ বলেন আমি ওই সময় রান্না ঘরে গিয়ে খাবার খেতে বসেছি। এমন সময় এ ঘটনা ঘটে। আমি খাবার ফেলে রেখে বের হয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিই।
ফায়ারম্যান রাকিবুল ইসলাম বলেন আমি রাতের খাবার খাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় রান্না ঘরের পাশে থাকা অর্জুন গাছটি আম্পান ঝড়ে ভেঙে রান্না ঘরের উপর পড়ে। তখন আতঙ্কিত হয়ে খাবার ফেলে রেখে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিই।
ফায়ার স্টেশন অফিসার দিলীপ কুমার বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় ওই রাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পর্যায়ক্রমে খাবার খেতে যায়। এমন সময় এই দূর্ঘটনা ঘটে। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে সকলে। ভেঙে যাওয়া অর্জুন গাছটি তিনি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে অপসারণ করেন এবং সদর উপজেলা বন বিভাগের সহায়তায় গাছটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত মূল্য চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে জমা করা হয়। ঝড়ে হেলে যাওয়া নিম গাছটি এখন পর্যন্ত রান্না ঘরের উপর পড়ে আছে। যা অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। গাছটি অপসারণ করা একান্ত প্রয়োজন।
অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেলেন ঝিনাইদহের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আম্পান ঝড়ে ঝিনাইদহ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনে চত্তরে একটি অর্জুন গাছ রান্না ঘরের উপর উপড়ে পড়ে এবং একটি নিম গাছ হেলে পড়ে। এতে করে রান্না ঘরের টিন, ক্লাম ও দেওয়াল ভেঙ্গে যায়। এসময় রান্না ঘরের মধ্যে খাবার খাচ্ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এমন সময় ঝড়ে রান্নাঘরের উপর অর্জুন গাছ উপড়ে পড়ে। সেসময় বিকট শব্দে ঘর থেকে বের হয়ে দিক বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকে তারা। এসময় সামান্য আহত হয় কয়েকজন। সাব স্টেশন অফিসার আব্দুর রউফ বলেন আমি ওই সময় রান্না ঘরে গিয়ে খাবার খেতে বসেছি। এমন সময় এ ঘটনা ঘটে। আমি খাবার ফেলে রেখে বের হয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিই।
ফায়ারম্যান রাকিবুল ইসলাম বলেন আমি রাতের খাবার খাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় রান্না ঘরের পাশে থাকা অর্জুন গাছটি আম্পান ঝড়ে ভেঙে রান্না ঘরের উপর পড়ে। তখন আতঙ্কিত হয়ে খাবার ফেলে রেখে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিই।
ফায়ার স্টেশন অফিসার দিলীপ কুমার বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় ওই রাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পর্যায়ক্রমে খাবার খেতে যায়। এমন সময় এই দূর্ঘটনা ঘটে। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে সকলে। ভেঙে যাওয়া অর্জুন গাছটি তিনি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে অপসারণ করেন এবং সদর উপজেলা বন বিভাগের সহায়তায় গাছটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত মূল্য চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে জমা করা হয়। ঝড়ে হেলে যাওয়া নিম গাছটি এখন পর্যন্ত রান্না ঘরের উপর পড়ে আছে। যা অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। গাছটি অপসারণ করা একান্ত প্রয়োজন।
No comments