ইসলামে নারীর পর্দার গুরুত্ব।
আলহাজ্ব এম.এ. কাদের -
ইসলামে নারীদের বলা হয়েছে ৩৬ গুন ক্ষমতা সম্পন্ন ম্যাগনেট বা চুম্বক। আর নরকে দেওয়া হয়েছে মাত্র ১গুন ক্ষমতা সম্পন্ন লৌহ। চুম্বক ও লৌহ পাশাপাশি অবস্থান করলে একে অপরকে আকর্ষণ করবে। এ আকর্ষণ দুর করতে বিধান দেওয়া হয়েছে পর্দার। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “ হে নবী (সাঃ)! আপনি আপনার পতœীদেরকে, আপনার কন্যাদেরকে ও মুমিন নারীদেরকে বলে দিন যে, তারা যেন ওড়না নিজেদের বুকের উপর টেনে দেয়, এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, এত তাদের পরিচয় পাওয়া যাবে। ফলে তারা নির্যাতিত হবেনা। আর আল্লাহ তা’আলা অতিশয় ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু”। ( সূরা আহযাব আয়াত-৫৯)
নারীর প্রতি পুরুষদের দৃষ্টি পড়লে অসংগত ও খারাপ চিন্তা তার ভিতরে এসে যেতে পারে। সে জন্য আল্লাহ পুরুষকে দৃষ্টি অবনত রাখার কথা বলেছেন। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “হে নবী (সাঃ) আপনি মুমিন পুরুষদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য উত্তম। অবশ্যই তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত”। (সূরা নূর-৩০)
নারী ও পুরুষ অভিন্ন মানব সমাজের দুটি অপরিহার্য অঙ্গ। নর- নারী মিলেই মানব সমাজ পরিপূর্ণ হয়। পুরুষ মানবতার একাংশের প্রতিনিধি। অপর অংশের প্রতিনিধিত্ব করে নারী। নারী সমাজকে বাদ দিয়ে মানব সমাজ কল্পনাই করা যায় না। আল্লাহ তা’আলা রহমত ও দানের ব্যাপারে যেমন তাঁর সৃষ্টির মধ্যে কোন পার্থক্য করেননি, তেমনি তাঁর বিধানে নারী-পুরুষের অধিকার ও মর্যাদার মধ্যেও কোন তারতম্য রাখেননি।
ইসলামে নারীদের বলা হয়েছে ৩৬ গুন ক্ষমতা সম্পন্ন ম্যাগনেট বা চুম্বক। আর নরকে দেওয়া হয়েছে মাত্র ১গুন ক্ষমতা সম্পন্ন লৌহ। চুম্বক ও লৌহ পাশাপাশি অবস্থান করলে একে অপরকে আকর্ষণ করবে। এ আকর্ষণ দুর করতে বিধান দেওয়া হয়েছে পর্দার। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “ হে নবী (সাঃ)! আপনি আপনার পতœীদেরকে, আপনার কন্যাদেরকে ও মুমিন নারীদেরকে বলে দিন যে, তারা যেন ওড়না নিজেদের বুকের উপর টেনে দেয়, এটি অধিকতর উপযোগী পদ্ধতি, এত তাদের পরিচয় পাওয়া যাবে। ফলে তারা নির্যাতিত হবেনা। আর আল্লাহ তা’আলা অতিশয় ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু”। ( সূরা আহযাব আয়াত-৫৯)
নারীর প্রতি পুরুষদের দৃষ্টি পড়লে অসংগত ও খারাপ চিন্তা তার ভিতরে এসে যেতে পারে। সে জন্য আল্লাহ পুরুষকে দৃষ্টি অবনত রাখার কথা বলেছেন। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “হে নবী (সাঃ) আপনি মুমিন পুরুষদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য উত্তম। অবশ্যই তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত”। (সূরা নূর-৩০)
নারী ও পুরুষ অভিন্ন মানব সমাজের দুটি অপরিহার্য অঙ্গ। নর- নারী মিলেই মানব সমাজ পরিপূর্ণ হয়। পুরুষ মানবতার একাংশের প্রতিনিধি। অপর অংশের প্রতিনিধিত্ব করে নারী। নারী সমাজকে বাদ দিয়ে মানব সমাজ কল্পনাই করা যায় না। আল্লাহ তা’আলা রহমত ও দানের ব্যাপারে যেমন তাঁর সৃষ্টির মধ্যে কোন পার্থক্য করেননি, তেমনি তাঁর বিধানে নারী-পুরুষের অধিকার ও মর্যাদার মধ্যেও কোন তারতম্য রাখেননি।
লেখকঃ সাংবাদিক ও কলামিষ্ট
Email-makader958@gmail.com
No comments