না ফেরার দেশে ইবির শিক্ষার্থী সেলিম
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের সেলিম হোসেন নামের এক শিক্ষার্থী। মৃত্যুর আগে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি৷ শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ১২ ঘটিকায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। পূর্ব অসুস্থতা Neuromalitis Optica (NMO)এর কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা যায়,সেলিম হোসেনের বাসা রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার বারইপাড়া গ্রামে। পিতা মোঃ লুৎফর রহমানের ছোট সন্তান ছিলেন সেলিম৷ গতকাল শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়াতে বিকেলে সেলিমকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে চিকিৎসা সেবায়ও কিছু গাফিলতি ছিল বলে দাবি করছেন পরিবার সহ বন্ধু-বান্ধবেরা৷ সেলিমের অকাল মৃত্যুতে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযু্ক্তি বিভাগসহ বন্ধু-বান্ধব সকলের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কেউই সেলিমের এমন অকালে চলে যাওয়াকে মেনে নিতে পারছেন না।
এর আগে সেলিমের দেহের বাম অংশ প্যারালাইজড হয়ে পড়লে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা তার উন্নত চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। সেলিমের পরিবার তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনে ব্যর্থ হলে তার বন্ধুরা চাঁদা তুলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।সেসময় প্রায় সুস্থও হয়ে ওঠেন তিনি।
ব্যক্তিগত জীবনে সেলিম ছিলেন অত্যন্ত অমায়িক,ভদ্র,মেধাবী ও ধর্মপ্রাণ একজন ব্যক্তিত্ব। ক্যাম্পাসের শিক্ষক, বন্ধু এমনকি নিজের হলসহ নির্বিশেষে সকলের প্রাণের স্পন্দন ছিলেন সেলিম।তাই তার মৃত্যুতে ইবি পরিবার অত্যন্ত শোকাহত।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের সেলিম হোসেন নামের এক শিক্ষার্থী। মৃত্যুর আগে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি৷ শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ১২ ঘটিকায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। পূর্ব অসুস্থতা Neuromalitis Optica (NMO)এর কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা যায়,সেলিম হোসেনের বাসা রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার বারইপাড়া গ্রামে। পিতা মোঃ লুৎফর রহমানের ছোট সন্তান ছিলেন সেলিম৷ গতকাল শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়াতে বিকেলে সেলিমকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে চিকিৎসা সেবায়ও কিছু গাফিলতি ছিল বলে দাবি করছেন পরিবার সহ বন্ধু-বান্ধবেরা৷ সেলিমের অকাল মৃত্যুতে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযু্ক্তি বিভাগসহ বন্ধু-বান্ধব সকলের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। কেউই সেলিমের এমন অকালে চলে যাওয়াকে মেনে নিতে পারছেন না।
এর আগে সেলিমের দেহের বাম অংশ প্যারালাইজড হয়ে পড়লে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা তার উন্নত চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। সেলিমের পরিবার তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনে ব্যর্থ হলে তার বন্ধুরা চাঁদা তুলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।সেসময় প্রায় সুস্থও হয়ে ওঠেন তিনি।
ব্যক্তিগত জীবনে সেলিম ছিলেন অত্যন্ত অমায়িক,ভদ্র,মেধাবী ও ধর্মপ্রাণ একজন ব্যক্তিত্ব। ক্যাম্পাসের শিক্ষক, বন্ধু এমনকি নিজের হলসহ নির্বিশেষে সকলের প্রাণের স্পন্দন ছিলেন সেলিম।তাই তার মৃত্যুতে ইবি পরিবার অত্যন্ত শোকাহত।
No comments