ঝিনাইদহের নবগঙ্গা নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলছে
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহে ২য় দিনের মত নবগঙ্গা নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। এসময় শহরের চাকলাপাড়া ও ক্যাসেল ব্রীজ সংলগ্ন টিনের ঘর, পাকা-আধাপাকা দোকান ঘর গুড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সারোয়ার জাহান সুজনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেয়।
মঙ্গলবার সকালে শহরের চাকলাপাড়া ব্রীজ এলাকা থেকে পবহাটি ব্রীজ এলাকা পর্যন্ত ৭৩ টি উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। এ দু’দিনে গুড়িয়ে দেওয়া হয় অর্ধশতাধিক স্থাপনা।
এসময় নির্বাহী প্রকৌশলী সারোয়ার জাহান সুজন জানান, অবৈধ দখলদারদের তালিকা প্রনয়ণ করে তাদের অবৈধ স্থাপনা স্বেচ্ছায় সড়িয়ে নিতে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। অনেকে স্বেচ্ছায় সড়িয়ে নিয়েছে। যার স্থাপনা সরাননি সেইগুলো উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। ২ দিনে চাকলাপাড়া, আরাপপুরের ক্যাসেল ব্রীজ এলাকার স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। উচ্ছেদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান চলবে বলেও জানান তিনি।
ঝিনাইদহে ২য় দিনের মত নবগঙ্গা নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। এসময় শহরের চাকলাপাড়া ও ক্যাসেল ব্রীজ সংলগ্ন টিনের ঘর, পাকা-আধাপাকা দোকান ঘর গুড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সারোয়ার জাহান সুজনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেয়।
মঙ্গলবার সকালে শহরের চাকলাপাড়া ব্রীজ এলাকা থেকে পবহাটি ব্রীজ এলাকা পর্যন্ত ৭৩ টি উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। এ দু’দিনে গুড়িয়ে দেওয়া হয় অর্ধশতাধিক স্থাপনা।
এসময় নির্বাহী প্রকৌশলী সারোয়ার জাহান সুজন জানান, অবৈধ দখলদারদের তালিকা প্রনয়ণ করে তাদের অবৈধ স্থাপনা স্বেচ্ছায় সড়িয়ে নিতে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। অনেকে স্বেচ্ছায় সড়িয়ে নিয়েছে। যার স্থাপনা সরাননি সেইগুলো উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। ২ দিনে চাকলাপাড়া, আরাপপুরের ক্যাসেল ব্রীজ এলাকার স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। উচ্ছেদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান চলবে বলেও জানান তিনি।
No comments