তুরস্কের উচ্চ শিক্ষায় সুযোগ পাচ্ছে ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
তুরস্কের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৮৯ জন শিক্ষার্থী। সেই সাথে উচ্চতর গবেষণারও সুযোগ পাচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৫ জন শিক্ষক। মেভলোনা এক্সেঞ্জ প্রোগ্রাম প্রটোকলের আওতায় এ উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পাবেন তারা।সোমবার বেলা ১২ টায় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এ তথ্যটি জানানো হয়।
সভায় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পরিচালক প্রফসর ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের সভাপতি ও অন্যান্য শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, তুরস্কের ইগদির, কাফকাস ও চানকিরি কারাকিতিন বিশ্ববিদ্য্যালয়ের সাথে ইসলামী বিশবিদ্যালয়ের এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বিশবিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের মোট ১৪৪ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পাবেন। বিভাগগুলো হলো কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োটেকনোলজি, পদার্থ, রসায়ন, গণিত, পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, জীব বিজ্ঞান, ফুড সায়েন্স, পরিবেশ বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা (ম্যানেজমেন্ট), মার্কেটিং, ট্যুরিজম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, আইন, ইংরেজি, আরবী ভাষা ও সাহিত্য এবং চারুকলা বিভাগ।
প্রাথমিক ভাবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাদের বিভাগীয় সভাপতির মাধ্যমে মনোনীত হয়ে এর আবেদন করতে পারবেন। পরে চুড়ান্ত ভাবে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের মনোনীত করবেন। এতে শিক্ষার্থীরা ৫ মাস এবং শিক্ষকরা ১৪ দিনের গবেষণার সুযোগ পাবেন বলে জানা গেছে।
এদিকে একই নিয়মের আওতায় তুরস্কের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরাও ইবিতে পড়তে পারবেন। উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার খরচ বহন করবেন মেভলোনা এক্সেঞ্জ প্রোগ্রাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি বলেন, সারা পৃথিবীতে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার পদ্ধতিতে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে। তুরস্কের এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আন্তজার্তিকীকরণের পথে এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তুরস্কের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৮৯ জন শিক্ষার্থী। সেই সাথে উচ্চতর গবেষণারও সুযোগ পাচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৫ জন শিক্ষক। মেভলোনা এক্সেঞ্জ প্রোগ্রাম প্রটোকলের আওতায় এ উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পাবেন তারা।সোমবার বেলা ১২ টায় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এ তথ্যটি জানানো হয়।
সভায় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পরিচালক প্রফসর ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের সভাপতি ও অন্যান্য শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, তুরস্কের ইগদির, কাফকাস ও চানকিরি কারাকিতিন বিশ্ববিদ্য্যালয়ের সাথে ইসলামী বিশবিদ্যালয়ের এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বিশবিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের মোট ১৪৪ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পাবেন। বিভাগগুলো হলো কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োটেকনোলজি, পদার্থ, রসায়ন, গণিত, পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, জীব বিজ্ঞান, ফুড সায়েন্স, পরিবেশ বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা (ম্যানেজমেন্ট), মার্কেটিং, ট্যুরিজম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, আইন, ইংরেজি, আরবী ভাষা ও সাহিত্য এবং চারুকলা বিভাগ।
প্রাথমিক ভাবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাদের বিভাগীয় সভাপতির মাধ্যমে মনোনীত হয়ে এর আবেদন করতে পারবেন। পরে চুড়ান্ত ভাবে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের মনোনীত করবেন। এতে শিক্ষার্থীরা ৫ মাস এবং শিক্ষকরা ১৪ দিনের গবেষণার সুযোগ পাবেন বলে জানা গেছে।
এদিকে একই নিয়মের আওতায় তুরস্কের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরাও ইবিতে পড়তে পারবেন। উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার খরচ বহন করবেন মেভলোনা এক্সেঞ্জ প্রোগ্রাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি বলেন, সারা পৃথিবীতে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার পদ্ধতিতে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে। তুরস্কের এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আন্তজার্তিকীকরণের পথে এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
No comments