স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জেলা পরিষদের জায়গায় বসার স্থান তৈরী করছেন পৌরসভা কর্তৃপক্ষ
স্টাফ রিপোর্টার-
জেলা পরিষদের জায়গায় ২০০৫-০৬ অর্থ বছরে নির্মান করা হয়েছিল জেলা পরিষদ অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার। আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধনের পর থেকে নিয়মিত সভা-সমাবেশসহ নানা অনুষ্ঠান হচ্ছে এই অডিটরিয়ামে। সেই অডিটরিয়ামের জায়গায় দখল করতে স্থানিয় পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে থাকা উদ্বোধন ফলকটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে। চলতি সপ্তাহে তারা এই নামফলকটি ভেঙ্গে দেন।
পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বলছেন, এখানে বসার জন্য বেঙ্গ তৈরী হবে। এছাড়া পাশ^বর্তী জায়গাগুলো মাটি ফেলে সমতল করা হচ্ছে। এলাকাটি সুন্দর করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যে কারনে নামফলকটি ভাঙ্গতে হয়েছে।
ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের একটি সুত্র জানিয়েছেন, ২০০৫-০৬ অর্থ বছরে তৎকালীন সরকার জেলার ৫ উপজেলায় ৫ টি অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার নির্মান করেন। এক কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই অডিটরিয়ামগুলোর নির্মান কাজ শেষ হয় ২০০৬ সালের গোড়ার দিকে। ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার নির্মান শেষ হয় ২০০৬ সালের মে মাসে। মহেশপুর উপজেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র মহেশপুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের অদূরে জেলা পরিষদের নিজস্ব জায়গায় নির্মান করা হয় এই অডিটরিয়াম। এরপর ওই বছরের ৭ মে এই অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টারের উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভুইয়া। এই উদ্বোধনের সময় সেখানে একটি নামফলক নির্মান করা হয়। উদ্বোধনের পর থেকেই অডিটরিয়ামটি নানা কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। স্থানিয়রা জানান, তারা সামাজিক ও রাজনৈতিক নানা অনুষ্ঠানে এটা ভাড়া নেন। বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সভা-সমাবেশ, সেমিনার হয় এই অডিটরিয়ামে।
কিন্তু চলতি সপ্তাহে হঠাৎ করে অডিটরিয়ামের জায়গা দখল করতে স্থানিয় পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে থাকা নামফলকটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছেন। শ্রমিক দিয়ে হাতুড়ি মেরে ফলকটি ভেঙ্গে দেওয়ার পর সেখানে মাটি ফেলা হচ্ছে। ফলকের পাশ^বর্তী এলাকাতেও মাটি ফেলছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। স্থানিয় একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পৌরসভা কর্তৃপক্ষ যে জায়গাটুকু দখল করছেন তার সবই অন্যের জায়গা। জেলা পরিষদের জায়গা দখল করতে সেখানে থাকা স্থাপনা ভাঙ্গতে হয়েছে। আর জেলা পরিষদের পাশাপাশি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করছেন। এটা করতে স্কুলের জায়গা মাটি ফেলা হয়েছে। যে জায়গাটিতে মহেশপুর উপজেলার কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার রয়েছে। স্থানিয়রা বলছেন, এখানে মিনি পার্ক হলে অডিটরিয়ামের ভাড়া কমে যাবে। যারা অনুষ্ঠান করতে আসবেন তারা নানা সমস্যায় পড়বেন। যে কারনে অডিটরিয়ামের দিক থেকে মানুষ মূখ ফিরিয়ে নেবেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের সচিব রেজাউ রাফিন সরকার জানান, জেলা পরিষদের জায়গা কেউ দখল করবে এটা হতে পারে না। তাছাড়া সেখানে স্থাপনা রয়েছে। জেলা পরিষদকে এ বিষয়ে কেউ কোনো অবহিত করেননি বলে তিনি জানান। তিনি আরো বলেন, বিষয়টি খোজ নিয়ে দেখবেন।
এ বিষয়ে মহেশপুর পৌরসভার প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, জায়গাটির সৌন্দয্য বৃদ্ধি করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে একটি মিনি পার্ক হবে, যেখানে বসার জায়গা থাকবে। জনসাধারণ এখানে সময় কাটাতে পারবেন।
জেলা পরিষদের জায়গায় ২০০৫-০৬ অর্থ বছরে নির্মান করা হয়েছিল জেলা পরিষদ অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার। আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধনের পর থেকে নিয়মিত সভা-সমাবেশসহ নানা অনুষ্ঠান হচ্ছে এই অডিটরিয়ামে। সেই অডিটরিয়ামের জায়গায় দখল করতে স্থানিয় পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে থাকা উদ্বোধন ফলকটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে। চলতি সপ্তাহে তারা এই নামফলকটি ভেঙ্গে দেন।
পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বলছেন, এখানে বসার জন্য বেঙ্গ তৈরী হবে। এছাড়া পাশ^বর্তী জায়গাগুলো মাটি ফেলে সমতল করা হচ্ছে। এলাকাটি সুন্দর করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যে কারনে নামফলকটি ভাঙ্গতে হয়েছে।
ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের একটি সুত্র জানিয়েছেন, ২০০৫-০৬ অর্থ বছরে তৎকালীন সরকার জেলার ৫ উপজেলায় ৫ টি অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার নির্মান করেন। এক কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই অডিটরিয়ামগুলোর নির্মান কাজ শেষ হয় ২০০৬ সালের গোড়ার দিকে। ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার নির্মান শেষ হয় ২০০৬ সালের মে মাসে। মহেশপুর উপজেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র মহেশপুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের অদূরে জেলা পরিষদের নিজস্ব জায়গায় নির্মান করা হয় এই অডিটরিয়াম। এরপর ওই বছরের ৭ মে এই অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টারের উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভুইয়া। এই উদ্বোধনের সময় সেখানে একটি নামফলক নির্মান করা হয়। উদ্বোধনের পর থেকেই অডিটরিয়ামটি নানা কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। স্থানিয়রা জানান, তারা সামাজিক ও রাজনৈতিক নানা অনুষ্ঠানে এটা ভাড়া নেন। বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সভা-সমাবেশ, সেমিনার হয় এই অডিটরিয়ামে।
কিন্তু চলতি সপ্তাহে হঠাৎ করে অডিটরিয়ামের জায়গা দখল করতে স্থানিয় পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে থাকা নামফলকটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছেন। শ্রমিক দিয়ে হাতুড়ি মেরে ফলকটি ভেঙ্গে দেওয়ার পর সেখানে মাটি ফেলা হচ্ছে। ফলকের পাশ^বর্তী এলাকাতেও মাটি ফেলছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। স্থানিয় একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পৌরসভা কর্তৃপক্ষ যে জায়গাটুকু দখল করছেন তার সবই অন্যের জায়গা। জেলা পরিষদের জায়গা দখল করতে সেখানে থাকা স্থাপনা ভাঙ্গতে হয়েছে। আর জেলা পরিষদের পাশাপাশি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করছেন। এটা করতে স্কুলের জায়গা মাটি ফেলা হয়েছে। যে জায়গাটিতে মহেশপুর উপজেলার কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার রয়েছে। স্থানিয়রা বলছেন, এখানে মিনি পার্ক হলে অডিটরিয়ামের ভাড়া কমে যাবে। যারা অনুষ্ঠান করতে আসবেন তারা নানা সমস্যায় পড়বেন। যে কারনে অডিটরিয়ামের দিক থেকে মানুষ মূখ ফিরিয়ে নেবেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের সচিব রেজাউ রাফিন সরকার জানান, জেলা পরিষদের জায়গা কেউ দখল করবে এটা হতে পারে না। তাছাড়া সেখানে স্থাপনা রয়েছে। জেলা পরিষদকে এ বিষয়ে কেউ কোনো অবহিত করেননি বলে তিনি জানান। তিনি আরো বলেন, বিষয়টি খোজ নিয়ে দেখবেন।
এ বিষয়ে মহেশপুর পৌরসভার প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, জায়গাটির সৌন্দয্য বৃদ্ধি করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে একটি মিনি পার্ক হবে, যেখানে বসার জায়গা থাকবে। জনসাধারণ এখানে সময় কাটাতে পারবেন।
No comments