কালীগঞ্জে নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ এলাকাবাসীর প্রতিরোধের মুখে কাজ বন্ধ করে দিলেন ইউএনও
স্টাফ রিপোর্টার-
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ২৬ লাখ টাকা মূল্যের সলিং রাস্তা নির্মাণে নি¤œমানের ইট ব্যবহারের অভিযোগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর প্রতিরোধের মুখে ঠিকাদারের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা।
অভিযোগে জানাগেছে, কালীগঞ্জ উপজেলার ২নং জামাল ইউনিয়নের বড় ডাউটি থেকে নাকোবাড়িয়া অভিমুখে ইটের সলিং কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। হেরিং বোন বন্ড (এইচ বিবি) প্রকল্পের আওতায় ৫০০ মিটার দীর্ঘ এই পাঁকা রাস্তা নির্মাণে ২৬ লক্ষ ৬ হাজার ৮০০ টাকা বরাদ্দ দেয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর। যা ১নং ইট দিয়ে করার কথা। কাজটির তদারকির করছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস।
কিন্তু নির্মাণকারী ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ওই রাস্তা নির্মাণে নি¤œমানের (ভাঙ্গা-চুরা) ইট ব্যবহার করছে। এতে এলাকাবাসী ৯ ফেব্রুয়ারি রাস্তার নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ঠিকাদার সেখানে যেয়ে আবারও নিম্নমানের ইট দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি জানালে নির্বাহী অফিসার সুর্বণা রানী সাহা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ২৬ লাখ টাকা মূল্যের সলিং রাস্তা নির্মাণে নি¤œমানের ইট ব্যবহারের অভিযোগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর প্রতিরোধের মুখে ঠিকাদারের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা।
অভিযোগে জানাগেছে, কালীগঞ্জ উপজেলার ২নং জামাল ইউনিয়নের বড় ডাউটি থেকে নাকোবাড়িয়া অভিমুখে ইটের সলিং কাজে নিম্ন মানের ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। হেরিং বোন বন্ড (এইচ বিবি) প্রকল্পের আওতায় ৫০০ মিটার দীর্ঘ এই পাঁকা রাস্তা নির্মাণে ২৬ লক্ষ ৬ হাজার ৮০০ টাকা বরাদ্দ দেয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর। যা ১নং ইট দিয়ে করার কথা। কাজটির তদারকির করছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস।
কিন্তু নির্মাণকারী ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ওই রাস্তা নির্মাণে নি¤œমানের (ভাঙ্গা-চুরা) ইট ব্যবহার করছে। এতে এলাকাবাসী ৯ ফেব্রুয়ারি রাস্তার নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ঠিকাদার সেখানে যেয়ে আবারও নিম্নমানের ইট দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি জানালে নির্বাহী অফিসার সুর্বণা রানী সাহা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল্লাহ হেল আল মাসুদ নির্মাণ কাজে অনিয়মের কথা স্বীকার করে জানান, কিছু ২ নাম্বারী ইট দিয়ে কাজ করছিল। কাজটি আমরা বন্ধ করে রাখছি। ইটগুলি পরিবর্তন করে এক নাম্বার ইট যাওয়ার পর আমরা কাজ শুরু করবো। কোন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ঝিনাইদহের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি করছেন। তবে তিনি ওই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম বলতে পারেননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা জানান, ঘটনাস্থল আমি পরিদর্শন করেছি। তাৎক্ষনিকভাবে কাজ বন্ধ করে দেওয়াসহ কাজের মান ভাল করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশণা দেয়া হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের উপ-প্রকল্প পরিচালক জিয়াউর রহমান খান বলেন, এ ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন এবং কোন ভাবেই দুই নাম্বার ইট দিয়ে রাস্তা করতে দেওয়া হবে না।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা জানান, ঘটনাস্থল আমি পরিদর্শন করেছি। তাৎক্ষনিকভাবে কাজ বন্ধ করে দেওয়াসহ কাজের মান ভাল করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশণা দেয়া হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের উপ-প্রকল্প পরিচালক জিয়াউর রহমান খান বলেন, এ ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন এবং কোন ভাবেই দুই নাম্বার ইট দিয়ে রাস্তা করতে দেওয়া হবে না।
No comments