ইবি কর্মকর্তার আরিফের শাস্তির দাবিতে ভিসি বরারব স্মারকলিপি প্রদান
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে কটাক্ষকারীর শাস্তির দাবিতে ভিসি বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রোববার বেলা ১১ টায় ভিসির কার্যালায়ে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
জানা যায়, গতকাল রবিবার চতুর্থ দিনের মত কর্মবিরতি চলাকালে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ইবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের শাখা কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম। এসময় তিনি বলেন, ‘একটা ছাত্র সার্টিফিকেট তোলার জন্য আবেদন পত্র পর্যন্ত লিখতে পারে না, আমি তার প্রমাণ।
ভিসির সাথে সাক্ষাৎকালে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমারা যোগ্যতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি। তিনি আমাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। পাশাপাশি দ্রুত তার শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
শাখা ছাত্রমৈত্রী সভাপতি আব্দুর রউফ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সেবা করার জন্য মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগ প্রদান করা হয়ে থাকে। কিন্তু আরিফুল হক শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছে তা কাম্য নয়। আমরা অতি দ্রুত তার ব্যাপারে তদন্ত পূর্বক শাস্তির দাবি করছি।’
এ বিষয়ে ভিসি প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে ভর্তি হয়েছে। সেক্ষেত্রে এমন মন্তব্য ক্ষমার অযোগ্য। এটি গুরুতর অন্যায়। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে সে ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে কটাক্ষকারীর শাস্তির দাবিতে ভিসি বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রোববার বেলা ১১ টায় ভিসির কার্যালায়ে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
জানা যায়, গতকাল রবিবার চতুর্থ দিনের মত কর্মবিরতি চলাকালে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ইবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের শাখা কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম। এসময় তিনি বলেন, ‘একটা ছাত্র সার্টিফিকেট তোলার জন্য আবেদন পত্র পর্যন্ত লিখতে পারে না, আমি তার প্রমাণ।
ভিসির সাথে সাক্ষাৎকালে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমারা যোগ্যতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি। তিনি আমাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। পাশাপাশি দ্রুত তার শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
শাখা ছাত্রমৈত্রী সভাপতি আব্দুর রউফ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সেবা করার জন্য মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগ প্রদান করা হয়ে থাকে। কিন্তু আরিফুল হক শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছে তা কাম্য নয়। আমরা অতি দ্রুত তার ব্যাপারে তদন্ত পূর্বক শাস্তির দাবি করছি।’
এ বিষয়ে ভিসি প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে ভর্তি হয়েছে। সেক্ষেত্রে এমন মন্তব্য ক্ষমার অযোগ্য। এটি গুরুতর অন্যায়। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে সে ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।
No comments