ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ২ শিক্ষার্থীর কৃষি ভিত্তিক রোবট আবিস্কার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
কৃষিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো আর কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন খরচ কমানো লক্ষ্যে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগের দুই শিক্ষার্থী এবার আবিস্কার করেছে কৃষিভিত্তিক রোবট। যার না দেওয়া হয়েছে ‘স্মার্ট এগ্রো রোবট’। রোবটটি সয়ংক্রিয় ভাবে সুর্যের আলো থেকে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে চার্জ নিয়ে কাজ করবে কৃষকের সারিযুক্ত জমিতে।
ক্ষুদে বিজ্ঞানী বক্তিয়ার আহম্মেদ বাপ্পী জানান, গ্রামের মাঠে কৃষকের জমিতে কীটনাশক স্প্রে করতে দেখে তার ধারণা হয় একটি রোবট আবিস্কার করার। যার মাধ্যমে স্প্রে করা যাবে শরীরে জন্য ক্ষতিকর কীটনাশক। তার সহপাঠী দেবাশিষ কুমার বিশ্বাসকে দীর্ঘ ২ মাস ৭ দিনের প্রচেষ্টায় সাথে নিয়ে সফল হন রোবটটি তৈরী করার।
বাপ্পী আরও জানান, রোবটটি সারিযুক্ত কৃষি জমিতে সার, কীটনাশক প্রয়োগ, সেচ প্রদান ও আগাছা দমন করবে সংক্রিয় ভাবে। এমনকি কখন জমিতে সেচের প্রয়োজন তাও নির্ধারন করবে সে। স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন করা এই রোবটটি। ইতিমধ্যে ঝিনাইদহ, যশোর, মেহেরপুরসহ বিভিন্ন জেলায় ইনোভেশন সোসেসিং, তথ্যপ্রযুক্তি মেলার প্রদর্শণ করা হয়েছে। অর্জন করেছে প্রথম স্থান।
বাপ্পী বলেন, রোবটটি প্রোটো টাইপ করা হয়েছে। সরকারি বা কোন অনুদান পেলে রোবটটির পুর্ণ রূপ দেওয়া সম্ভব।
সহকারী দেবাশিষ কুমার বিশ্বাস বলেন, দেশের কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর লক্ষ্যে তারা এই আবিস্কার করেছেন। যার মাধ্যমে কৃষকের উৎপাদন খচর কমবে সেই সাথে বাড়বে ফসলের আবাদ। রোবটটি আরও বড় করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মল্লিক বলেন, রোবট তৈরীতে শিক্ষার্থীদের সকল প্রকার সহযোগিতা করা হয়েছে। এর ধরনের উদ্যোগকে সব সময় প্রতিষ্ঠান স্বাগত জানানো হয়। কৃষি ক্ষেত্রে রোবটটি কাজে লাগালে কৃষিতে যুক্তহবে নতুন মাত্রা। যেটি সহায়ক হবে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার।
কৃষিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো আর কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন খরচ কমানো লক্ষ্যে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগের দুই শিক্ষার্থী এবার আবিস্কার করেছে কৃষিভিত্তিক রোবট। যার না দেওয়া হয়েছে ‘স্মার্ট এগ্রো রোবট’। রোবটটি সয়ংক্রিয় ভাবে সুর্যের আলো থেকে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে চার্জ নিয়ে কাজ করবে কৃষকের সারিযুক্ত জমিতে।
ক্ষুদে বিজ্ঞানী বক্তিয়ার আহম্মেদ বাপ্পী জানান, গ্রামের মাঠে কৃষকের জমিতে কীটনাশক স্প্রে করতে দেখে তার ধারণা হয় একটি রোবট আবিস্কার করার। যার মাধ্যমে স্প্রে করা যাবে শরীরে জন্য ক্ষতিকর কীটনাশক। তার সহপাঠী দেবাশিষ কুমার বিশ্বাসকে দীর্ঘ ২ মাস ৭ দিনের প্রচেষ্টায় সাথে নিয়ে সফল হন রোবটটি তৈরী করার।
বাপ্পী আরও জানান, রোবটটি সারিযুক্ত কৃষি জমিতে সার, কীটনাশক প্রয়োগ, সেচ প্রদান ও আগাছা দমন করবে সংক্রিয় ভাবে। এমনকি কখন জমিতে সেচের প্রয়োজন তাও নির্ধারন করবে সে। স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন করা এই রোবটটি। ইতিমধ্যে ঝিনাইদহ, যশোর, মেহেরপুরসহ বিভিন্ন জেলায় ইনোভেশন সোসেসিং, তথ্যপ্রযুক্তি মেলার প্রদর্শণ করা হয়েছে। অর্জন করেছে প্রথম স্থান।
বাপ্পী বলেন, রোবটটি প্রোটো টাইপ করা হয়েছে। সরকারি বা কোন অনুদান পেলে রোবটটির পুর্ণ রূপ দেওয়া সম্ভব।
সহকারী দেবাশিষ কুমার বিশ্বাস বলেন, দেশের কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর লক্ষ্যে তারা এই আবিস্কার করেছেন। যার মাধ্যমে কৃষকের উৎপাদন খচর কমবে সেই সাথে বাড়বে ফসলের আবাদ। রোবটটি আরও বড় করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মল্লিক বলেন, রোবট তৈরীতে শিক্ষার্থীদের সকল প্রকার সহযোগিতা করা হয়েছে। এর ধরনের উদ্যোগকে সব সময় প্রতিষ্ঠান স্বাগত জানানো হয়। কৃষি ক্ষেত্রে রোবটটি কাজে লাগালে কৃষিতে যুক্তহবে নতুন মাত্রা। যেটি সহায়ক হবে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার।
No comments