কালীগঞ্জে কমরেড আব্দুস সালামের স্বরনে স্বরন সভা অনুষ্ঠিত
এম, শাহজাহান আলী সাজু॥
অবিসংবাদিত বাম প্রগতিশীল নেতা বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পাটির সাবেক কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য, আখচাষী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি ভাসানী অনুসারী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা কালীগঞ্জের কৃতি সন্তান দেশ বরেন্য বাম রাজনীতিবিদ কমরেড আব্দুস সালামের স্বরনে স্বরন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের হাসপাতাল রোডস্থ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ অফিস হল রুমে এ স্বরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভাসানী অনুসারী পরিষদের জেলা আহবায়ক মনিরুল হকের সভাপতিত্বে স্বরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ মো ঃ রফিকুল ইসলাম বাবুল। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান নঈম জাহাঙ্গীর,বিপ্লাবী ওয়াকার্স পাটির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য বহ্নি শিখা জামালী, আখচাষী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পদক আনছার আলী দুলাল। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সাম্যবাদী দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হেলাল সদ্দার, সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান মতি, তিথি রানী ভদ্র, দৈনিক নবচিত্রের প্রধান সম্পাদক আলহাজ¦ সহিদুল ইসলাম, কালীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুল, আক্তার হোসেন ও ইসরাইল হোসেন প্রমূখ।
কমরেড আব্দুস সালামের স্বরন সভা বক্তরা বলেন, তিনি আমৃত্যু মেহেনতি জনতার কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে গন আন্দোলনে ততকালীন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের কালীগঞ্জ থানা আহবাযক ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি পূর্ব পাকিস্থান কমিউনিষ্টি পাটির বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালে তিনি বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পাটিতে যোগদান করেন। ওয়ার্কাস পাটিতে তিনি কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্যসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্য়ন্ত জাতীয় কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০০৪ সালে তিনি বিপ্লবী ওয়ার্কাস পাটিতে যোগদেন। পরবর্তীতে ওয়ার্কাস পাটি ত্যাগ করে ২০১২ সালে গনতান্ত্রিক বিপ্লবী পাটিতে যোগদান করেন। এখানে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভাষানি অনুসারি পরিষদের কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি আখ চাষি ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকসহ একাধিকবার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও কমরেড আব্দুস সালামের নেতৃত্বে ততকালীন জাতীয় পাটির আমলে এক জন ধর্ষিতা নারীর বিচারের দাবীতে গণ আন্দোলন গড়ে তোলেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকে কালীগঞ্জে অন্যতম বাম প্রগতিশীল চিন্তাবীদ ও সমাজসেবক কাজী নওশের আলী ও কমরেড ওয়ারেশ আলীর সান্নিধ্যে থেকে রাজনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। এছাড়া তিনি একাধিকবার বাম জোট হয়ে সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে হাতুড়ি প্রতিকে নির্বাচন করেছেন বলে জানান বক্তরা।
অবিসংবাদিত বাম প্রগতিশীল নেতা বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পাটির সাবেক কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য, আখচাষী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি ভাসানী অনুসারী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা কালীগঞ্জের কৃতি সন্তান দেশ বরেন্য বাম রাজনীতিবিদ কমরেড আব্দুস সালামের স্বরনে স্বরন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের হাসপাতাল রোডস্থ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ অফিস হল রুমে এ স্বরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভাসানী অনুসারী পরিষদের জেলা আহবায়ক মনিরুল হকের সভাপতিত্বে স্বরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ মো ঃ রফিকুল ইসলাম বাবুল। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান নঈম জাহাঙ্গীর,বিপ্লাবী ওয়াকার্স পাটির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য বহ্নি শিখা জামালী, আখচাষী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পদক আনছার আলী দুলাল। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সাম্যবাদী দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হেলাল সদ্দার, সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান মতি, তিথি রানী ভদ্র, দৈনিক নবচিত্রের প্রধান সম্পাদক আলহাজ¦ সহিদুল ইসলাম, কালীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুল, আক্তার হোসেন ও ইসরাইল হোসেন প্রমূখ।
কমরেড আব্দুস সালামের স্বরন সভা বক্তরা বলেন, তিনি আমৃত্যু মেহেনতি জনতার কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে গন আন্দোলনে ততকালীন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের কালীগঞ্জ থানা আহবাযক ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি পূর্ব পাকিস্থান কমিউনিষ্টি পাটির বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালে তিনি বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পাটিতে যোগদান করেন। ওয়ার্কাস পাটিতে তিনি কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্যসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্য়ন্ত জাতীয় কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০০৪ সালে তিনি বিপ্লবী ওয়ার্কাস পাটিতে যোগদেন। পরবর্তীতে ওয়ার্কাস পাটি ত্যাগ করে ২০১২ সালে গনতান্ত্রিক বিপ্লবী পাটিতে যোগদান করেন। এখানে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভাষানি অনুসারি পরিষদের কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি আখ চাষি ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকসহ একাধিকবার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও কমরেড আব্দুস সালামের নেতৃত্বে ততকালীন জাতীয় পাটির আমলে এক জন ধর্ষিতা নারীর বিচারের দাবীতে গণ আন্দোলন গড়ে তোলেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকে কালীগঞ্জে অন্যতম বাম প্রগতিশীল চিন্তাবীদ ও সমাজসেবক কাজী নওশের আলী ও কমরেড ওয়ারেশ আলীর সান্নিধ্যে থেকে রাজনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। এছাড়া তিনি একাধিকবার বাম জোট হয়ে সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে হাতুড়ি প্রতিকে নির্বাচন করেছেন বলে জানান বক্তরা।
No comments