ইয়োগার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে ঝিনাইদহের ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
সুফিয়া আক্তার (৫২) পেশায় গৃহিণী। নয় মাস আগে স্টোকে আক্রান্ত হয়ে বামপাশের অর্ধেক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এর পর থেকে ঝিনাইদহ, যশোরসহ ঢাকার নামকরা অনেক চিকিৎসকের স্বরণাপন্য হয়েছেন। কিন্ত কোন ভালো ফলাফল পায়নি। এই সময়ে যশোরের ঝিকরগাছার মুকুন্দপুর থেকে ঝিনাইদহ শহরে বসবাসরত মেয়ে জামাই বাড়িতে চিকিৎসার জন্য আসেন। এমন সময় নিকট
আত্মীয়র মাধ্যমে জানতে পেরে যোগাযোগ করেন ঝিনাইদহ ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারে। তাদের পরামর্শে ফিজিও থেরাপি নেওয়া শুরু করেন। পরবর্তীতে ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের পরিচালক সুশান্ত কুমার নন্দীর আন্তরিক সেবায় ১ মাসের ফিজিও থেরাপির মাধ্যমে সুফিয়া আক্তার সুস্থ হতে শুরু করেন। তিনি এখন অনেকংশে সুস্থ।
সুফিয়া আক্তারের মত ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার বৃত্তিপাড়ার বাসিন্দা সরকারি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন (৬০) কয়েক মাস আগে স্টোকে আক্রান্ত হয়ে শরিরের ডানপাশ কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। অনেক চিকিৎসক এর স্বরণাপণ্য হয়ে কোন শারীরিক উন্নতি না হওয়ায় ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের মাধ্যমে ফিজিও থেরাপি নিতে শুরু করেন। বর্তমানে অনেকাংশে সুস্থ।
সেবাপ্রাপ্তি আয়ুব হোসেন এর বড় জামাই শুকুর আলী জানান, আমার শশুর স্টোকে আক্রান্ত হয়ে ডানপাশ কার্যক্রম হারিয়ে ফেলে। এর পর থেকে আমরা অনেক চিকিৎসক এর শরণাপন্য হয়েছি। কিন্তু কোন ভালো ফলাফল পায়নি। পরবর্তিতে ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের ফিজিও থেরাপির পর এখন অনেকাংশে সুস্থ।
শুধু সুফিয়া আক্তার, আয়ুব হোসেন নয়। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ শারিরীক ভাবে অসুস্থ বা শারীরিক ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের মাধ্যমে ফিজিও থেরাপি গ্রহণ করে সুস্থ ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করছেন। এজন্য ঝিনাইদহ শহরের চাকলা পাড়া সার্কিট হাউস মোড়ে সুশান্ত কুমার নন্দী ও লক্ষী রাণী দত্ত দম্পতি গড়ে তুলেছেন ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টার। যেখানে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দিনের অধিকাংশ সময় ফিজিও থেরাপি প্রদান করা হয়। শুধু প্রতিষ্ঠানে নয় শারীরিক অক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এমন ব্যাক্তিদের বাড়িতে গিয়ে সেবা প্রদান করা হয়।
ঝিনাইদহ ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টার এর পরিচালক সুশান্ত কুমার নন্দী বলেন, মানুষের শরীরে কোন সমস্যা দেখা দিলে প্রথমেই ঔষধের দিকে ঝুকে পড়ে। কিন্ত ঔষধ সেবন বাদেই একজন মানুষ সুস্থ থাকতে পরে। আমি ভারতে পড়া-লেখা করার সময় প্রশিক্ষণ নিয়েছি যে, কিভাবে একজন মানুষ ইয়োগা বা ফিজিও থেরাপির মাধ্যমে মানুষ সম্পূর্ন সুস্থ জীবন যাপন করতে পারে। আর এজন্য গড়ে তুলেছি এই প্রতিষ্ঠান। যেখান অত্যান্ত আন্তরিকতার সাথে সেবা প্রদান করা হয়। বর্তমানে অনেকেই এখান থেকে সেবা নিয়ে সুস্থভাবে জীবন যাপন করছে।
সুফিয়া আক্তারের মত ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার বৃত্তিপাড়ার বাসিন্দা সরকারি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন (৬০) কয়েক মাস আগে স্টোকে আক্রান্ত হয়ে শরিরের ডানপাশ কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। অনেক চিকিৎসক এর স্বরণাপণ্য হয়ে কোন শারীরিক উন্নতি না হওয়ায় ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের মাধ্যমে ফিজিও থেরাপি নিতে শুরু করেন। বর্তমানে অনেকাংশে সুস্থ।
সেবাপ্রাপ্তি আয়ুব হোসেন এর বড় জামাই শুকুর আলী জানান, আমার শশুর স্টোকে আক্রান্ত হয়ে ডানপাশ কার্যক্রম হারিয়ে ফেলে। এর পর থেকে আমরা অনেক চিকিৎসক এর শরণাপন্য হয়েছি। কিন্তু কোন ভালো ফলাফল পায়নি। পরবর্তিতে ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের ফিজিও থেরাপির পর এখন অনেকাংশে সুস্থ।
শুধু সুফিয়া আক্তার, আয়ুব হোসেন নয়। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ শারিরীক ভাবে অসুস্থ বা শারীরিক ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টারের মাধ্যমে ফিজিও থেরাপি গ্রহণ করে সুস্থ ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করছেন। এজন্য ঝিনাইদহ শহরের চাকলা পাড়া সার্কিট হাউস মোড়ে সুশান্ত কুমার নন্দী ও লক্ষী রাণী দত্ত দম্পতি গড়ে তুলেছেন ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টার। যেখানে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দিনের অধিকাংশ সময় ফিজিও থেরাপি প্রদান করা হয়। শুধু প্রতিষ্ঠানে নয় শারীরিক অক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এমন ব্যাক্তিদের বাড়িতে গিয়ে সেবা প্রদান করা হয়।
ঝিনাইদহ ইয়োগা মেডিটেশন সেন্টার এর পরিচালক সুশান্ত কুমার নন্দী বলেন, মানুষের শরীরে কোন সমস্যা দেখা দিলে প্রথমেই ঔষধের দিকে ঝুকে পড়ে। কিন্ত ঔষধ সেবন বাদেই একজন মানুষ সুস্থ থাকতে পরে। আমি ভারতে পড়া-লেখা করার সময় প্রশিক্ষণ নিয়েছি যে, কিভাবে একজন মানুষ ইয়োগা বা ফিজিও থেরাপির মাধ্যমে মানুষ সম্পূর্ন সুস্থ জীবন যাপন করতে পারে। আর এজন্য গড়ে তুলেছি এই প্রতিষ্ঠান। যেখান অত্যান্ত আন্তরিকতার সাথে সেবা প্রদান করা হয়। বর্তমানে অনেকেই এখান থেকে সেবা নিয়ে সুস্থভাবে জীবন যাপন করছে।
No comments