ইবিতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত
বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস-২০১৯ পালিত হয়েছে। আইন অনুষদের আয়োজনে দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২ টায় বর্ণাঢ্য র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতীসংঘের সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মাতিতে দিবসটি গৃহীত হয় তারই ধারাবাহিকতায় আজ দিবসটি পালন করা হয়েছে।
জানা যায়, র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রুমি নুমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য প্রদান করেন আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা, আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল, প্রফেসর ড. শাহজাহান মন্ডল, আল ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর আমজাদ হোসেন, আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আরমিন খাতুন, আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মেহেদী হাসান।
আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল বলেন, ‘আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। এই দিনটি পালনের পেছনে রয়েছে বিশ্ববাসীর বহু রক্ত, ত্যাগ তিতিক্ষা। অনেক চড়াই উৎরাই পার করে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতীসংঘের সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মাতিতে গৃহীত হয়েছিলো বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। মানবাধিকার এমন ধরণের অধিকার যা মানুষের সহজাত এবং হস্তান্তর যোগ্য। যা লঙ্ঘন করলে মানুষের ব্যক্তিত্বের বিকাশ বন্ধ হয়ে যায়। মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধ করাই হলো বর্তমান সভ্যতার সবচেয়ে বড় দাবি।’
সমাবেশে ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা বলেন, ‘আইন বিভাগের উদ্যেগে প্রথম বারের মত আন্তর্জাতিক মানবাধিকর দিবস পালন করা হয়েছে। আমি মনে করি এই দিবসটি পালন করা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের জন্য প্রেরণার উৎস হবে। নির্যাতন নিপীড়নের পরেই একটি সুন্দর আলোকিত ভবিষ্যৎ সামনে এসে হাজির হয়। মানবাধিকার হচ্ছে একটা শিশু জন্মের পর তার সহজাত অধিকার। যে অধিকারের কোন জাত, ধর্ম, বর্ণ, ও গোত্রীয় কোন সীমারেখা নেই। সকলের জন্য এটি সমানভাবে প্রযোজ্য। মর্যাদা ও সম্মান নিয়ে বেচে থাকার অধিকারই মানবাধিকার।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস-২০১৯ পালিত হয়েছে। আইন অনুষদের আয়োজনে দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২ টায় বর্ণাঢ্য র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতীসংঘের সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মাতিতে দিবসটি গৃহীত হয় তারই ধারাবাহিকতায় আজ দিবসটি পালন করা হয়েছে।
জানা যায়, র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রুমি নুমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য প্রদান করেন আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা, আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল, প্রফেসর ড. শাহজাহান মন্ডল, আল ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর আমজাদ হোসেন, আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আরমিন খাতুন, আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মেহেদী হাসান।
আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল বলেন, ‘আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। এই দিনটি পালনের পেছনে রয়েছে বিশ্ববাসীর বহু রক্ত, ত্যাগ তিতিক্ষা। অনেক চড়াই উৎরাই পার করে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতীসংঘের সাধারণ পরিষদে সর্বসম্মাতিতে গৃহীত হয়েছিলো বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। মানবাধিকার এমন ধরণের অধিকার যা মানুষের সহজাত এবং হস্তান্তর যোগ্য। যা লঙ্ঘন করলে মানুষের ব্যক্তিত্বের বিকাশ বন্ধ হয়ে যায়। মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধ করাই হলো বর্তমান সভ্যতার সবচেয়ে বড় দাবি।’
সমাবেশে ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা বলেন, ‘আইন বিভাগের উদ্যেগে প্রথম বারের মত আন্তর্জাতিক মানবাধিকর দিবস পালন করা হয়েছে। আমি মনে করি এই দিবসটি পালন করা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের জন্য প্রেরণার উৎস হবে। নির্যাতন নিপীড়নের পরেই একটি সুন্দর আলোকিত ভবিষ্যৎ সামনে এসে হাজির হয়। মানবাধিকার হচ্ছে একটা শিশু জন্মের পর তার সহজাত অধিকার। যে অধিকারের কোন জাত, ধর্ম, বর্ণ, ও গোত্রীয় কোন সীমারেখা নেই। সকলের জন্য এটি সমানভাবে প্রযোজ্য। মর্যাদা ও সম্মান নিয়ে বেচে থাকার অধিকারই মানবাধিকার।
No comments