কালীগঞ্জে নিখোঁজের ৪ দিন পর মাদ্রাসা ছাত্রের জবাই করা লাশ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার-
ওয়াজ মাহফিল শুনতে গিয়ে অপহৃত মাদ্রাসার হাফেজ পড়ুয়া ছাত্র আল-আমিন (১৩) কে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নৃশংশ ভাবে হত্যা করেছে। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের আড়পাড়া গ্রামের মৃত বাবু কাজীর বাড়ির পেছনে কবরস্থান থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কে বা কারা তাকে নৃশংশ ভাবে হত্যা শেষে ফেলে রেখে গেছে।
আল-আমিন আড়পাড়াস্থ বিশ্বাস পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের একমাত্র পুত্র। আল-আমিন নতুন বাজারস্থ সাওতাল হেরা হাফেজুল কোরআন মাদ্রাসায় হাফেজী পড়ছিল। আব্দুর রাজ্জাকের একটি বিকাশ এজেন্টের দোকান রয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানান, গত ৩০ নভেম্বর রাত ৮ টার দিকে তার মাদ্রাসা থেকে পাশ^বর্তী আলহাজ আমজাদ আলী মাদ্রাসায় ওয়াজ মাহফিল শুনতে যায় আল-আমিন। এরপর থেকে সে নিখোঁজ ছিল। ওই দিন রাত ১০ টার পর থেকে পরিবারের সদস্যরা খোজাখুজি করতে থাকেন। রাতেই মাইক বের করা হয়। পরের দিনও মাইকে প্রচার করা হয়। কিশোর আল-আমিনের খোজে সবাই ছুটাছুটি করে ফিরছিল। এমনকি আব্দুর রাজ্জাকের একমাত্র সন্তান হওয়ায় বাবার বন্ধুরাও খোজাখুজিতে অংশ নেন। পরে কোথাও তাকে না পেয়ে ১ ডিসেম্বর কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।
নিখোঁজের চারদিন পর বুধবার বেলা ১১ টার দিকে পাশের একটি ভবনে কাজ করা নির্মান শ্রমিকদের নজরে আসে আল-আমিনের মৃত দেহটি। সঙ্গে সঙ্গে এলাকার হাজারো মানুষ ভীড় করে সেখানে। ছুটে আসেন তার মা রুমি বেগম। সকলে নিশ্চিত হন মৃতদেহটি আল-আমিনের।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মতলেবুর রহমান জানান, কিশোরটির গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করে এই স্থানে ফেলে রাখা হয়েছে। তারা ঘটনার জড়িতদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে তিনি জানান।
ওয়াজ মাহফিল শুনতে গিয়ে অপহৃত মাদ্রাসার হাফেজ পড়ুয়া ছাত্র আল-আমিন (১৩) কে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নৃশংশ ভাবে হত্যা করেছে। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের আড়পাড়া গ্রামের মৃত বাবু কাজীর বাড়ির পেছনে কবরস্থান থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কে বা কারা তাকে নৃশংশ ভাবে হত্যা শেষে ফেলে রেখে গেছে।
আল-আমিন আড়পাড়াস্থ বিশ্বাস পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের একমাত্র পুত্র। আল-আমিন নতুন বাজারস্থ সাওতাল হেরা হাফেজুল কোরআন মাদ্রাসায় হাফেজী পড়ছিল। আব্দুর রাজ্জাকের একটি বিকাশ এজেন্টের দোকান রয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানান, গত ৩০ নভেম্বর রাত ৮ টার দিকে তার মাদ্রাসা থেকে পাশ^বর্তী আলহাজ আমজাদ আলী মাদ্রাসায় ওয়াজ মাহফিল শুনতে যায় আল-আমিন। এরপর থেকে সে নিখোঁজ ছিল। ওই দিন রাত ১০ টার পর থেকে পরিবারের সদস্যরা খোজাখুজি করতে থাকেন। রাতেই মাইক বের করা হয়। পরের দিনও মাইকে প্রচার করা হয়। কিশোর আল-আমিনের খোজে সবাই ছুটাছুটি করে ফিরছিল। এমনকি আব্দুর রাজ্জাকের একমাত্র সন্তান হওয়ায় বাবার বন্ধুরাও খোজাখুজিতে অংশ নেন। পরে কোথাও তাকে না পেয়ে ১ ডিসেম্বর কালীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।
নিখোঁজের চারদিন পর বুধবার বেলা ১১ টার দিকে পাশের একটি ভবনে কাজ করা নির্মান শ্রমিকদের নজরে আসে আল-আমিনের মৃত দেহটি। সঙ্গে সঙ্গে এলাকার হাজারো মানুষ ভীড় করে সেখানে। ছুটে আসেন তার মা রুমি বেগম। সকলে নিশ্চিত হন মৃতদেহটি আল-আমিনের।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মতলেবুর রহমান জানান, কিশোরটির গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করে এই স্থানে ফেলে রাখা হয়েছে। তারা ঘটনার জড়িতদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে তিনি জানান।
No comments