ইবির ১০ শিক্ষর্থী
বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
চূড়ান্ত পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করার দায়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দশ শিক্ষার্থীকে সাজা প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪৮তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিন্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে। ক্যাম্পাসের রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে জানা যায় , পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দশ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা হচ্ছেন- লোক প্রশাসন বিভাগের মং সিং ওয়াং মারমার তৃতীয় বর্ষের সব কোর্সের পরীক্ষা এবং গণিত বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মুন্নাফ আলী এবং একই বিভাগের ও শিক্ষাবর্ষের রাশেদ পারভেজ এবং পরিসংখ্যান বিভাগের ফাহমিদা আক্তার নিশীর প্রথম সেমিস্টারের সব কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। লোক-প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের প্রীতম মজুমদারের ৪০৬ নং কোর্সের এবং একই বিভাগের তৃতীয় বর্ষের নাজমুল হুদার ৩০৩ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
এদিকে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের সিহাব আহমেদ তুহিনের নকলের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ৩০১ নং কোর্সের এবং একই বিভাগের ফিরোজ আহমেদের ৩০১ নং কোর্স ও মোহাম্মদ আলী হোসাইনের ৪০১ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও পরিসংখ্যান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সানজিদা অন্তরা চৌধুরীর ২০৬ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করেছে প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক একে আজাদ লাবলু বলেন, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করার মাত্রা এবং বিভাগের শিক্ষকদের পাঠানো প্রতিবেদনের উপর অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের শাস্তি হয়ে থাকে।
ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের বিষয়ে আমরা আপোষহীন। যদি কোন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় নকল করা অবস্থায় ধরা পড়ে তবে তার এক বছরে সব কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়। যদি কেউ নকল করা অবস্থায় ধরা পড়ে তবে সংশ্লিষ্ট কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়ে থাকে।’
চূড়ান্ত পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করার দায়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দশ শিক্ষার্থীকে সাজা প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪৮তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিন্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে। ক্যাম্পাসের রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে জানা যায় , পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দশ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা হচ্ছেন- লোক প্রশাসন বিভাগের মং সিং ওয়াং মারমার তৃতীয় বর্ষের সব কোর্সের পরীক্ষা এবং গণিত বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মুন্নাফ আলী এবং একই বিভাগের ও শিক্ষাবর্ষের রাশেদ পারভেজ এবং পরিসংখ্যান বিভাগের ফাহমিদা আক্তার নিশীর প্রথম সেমিস্টারের সব কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। লোক-প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের প্রীতম মজুমদারের ৪০৬ নং কোর্সের এবং একই বিভাগের তৃতীয় বর্ষের নাজমুল হুদার ৩০৩ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
এদিকে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের সিহাব আহমেদ তুহিনের নকলের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ৩০১ নং কোর্সের এবং একই বিভাগের ফিরোজ আহমেদের ৩০১ নং কোর্স ও মোহাম্মদ আলী হোসাইনের ৪০১ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও পরিসংখ্যান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সানজিদা অন্তরা চৌধুরীর ২০৬ নং কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করেছে প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক একে আজাদ লাবলু বলেন, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করার মাত্রা এবং বিভাগের শিক্ষকদের পাঠানো প্রতিবেদনের উপর অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের শাস্তি হয়ে থাকে।
ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের বিষয়ে আমরা আপোষহীন। যদি কোন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় নকল করা অবস্থায় ধরা পড়ে তবে তার এক বছরে সব কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়। যদি কেউ নকল করা অবস্থায় ধরা পড়ে তবে সংশ্লিষ্ট কোর্সের পরীক্ষা বাতিল করা হয়ে থাকে।’
No comments