ঝিনাইদহে শফিকুল হত্যা মামলা এক বছরেও কোন অগ্রগতি নেই ॥ মামলার ভবিষ্যত নিয়ে শংকিত পরিবার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ শহরের হামদহ এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম (৩৯) হত্যা মামলার কোন অগ্রগতি না হওয়ায় তার পরিবার হতাশ হয়ে পড়েছেন। পুলিশের কাছ থেকে মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর হয়েছে। কোন হত্যাকারী গ্রেফতার বা সনাক্ত হয়নি। এজাহারভুক্ত একমাত্র আসামী শহরের কাঞ্চনপুর গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে রফিকুল ইসলাম জামিনে মুক্ত। অথচ অন্যান্য আসামীরা আজো ধরাছোয়ার বাইরে। মামলার বাদী নিহতর বোন মাহবুবা জামান খালেদা গনমাধ্যম কর্মীদের কাছে ভাই হত্যার বিচার ও ঘাতকদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবীতে আকুতি জানান। তিনি জানান, গত বছরের ২ নভেম্বর রাতে ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের লাউদিয়া এলাকায় শফিকুলকে হত্যা করা হয়। হত্যার আগে ঘাতকরা মোবাইলে শফিকুলকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এখনো পর্যন্ত শফিকুলের মোবাইল ট্রাকিংয়ের কোন খবর পুলিশ বা সিআইডি আদালতে মামলার ফাইলে নথিভুক্ত করে নাই। ফলে এই মামলার ভবিষ্যত ও ন্যায় বিচার নিয়ে বাদি ও তার পরিবার শংকিত। নিহত শফিক ঝিনাইদহ শহরের কলাবাগান পাড়ার আব্দুল ওয়াদুদ তরফদার ওরফে পটলা ডাক্তারের ছেলে। পরিবারের অভিযোগ পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ ও মার্কেট ভাড়া নিয়ে গোলযোগের জের ধরে এজাহার নামীয় আসামী ও বিমাতা ভাইয়েরা যৌথ পরিকল্পনায় শফিককে হত্যা করতে পারে। বাদী অভিযোগ করেন হামদহ বাসষ্ট্যান্ডের মার্কেট ভাড়া ও বসতবাড়ির জমি জায়গা নিয়ে বিরোধের জের ধরে আসামী রফিকুল সন্ত্রাসী দিয়ে তার ভাইকে মারধর করে। রফিকুল সাড়ে ১১ লাখ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে একটি দোকান ঘর ক্রয়ের বায়না করেন। কিন্তু সে ৭ লাখ ৮৫ হাজার টাকা দিয়ে বাকী টাকা পরিশোধ না করে দোকান ঘরটি রেজিষ্ট্রী করার জন্য বিভিন্ন সময় চাপ সৃষ্টি করে। পাওয়ানা টাকা চাওয়ার কারণে শফিকুল হত্যার দেড়মাস আগে ক্ষিপ্ত হয়ে রফিকুল বেদম মারপটি করে। এসময় শফিকুল এক সপ্তাহ ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আহত অবস্থায় ভর্তি থাকেন । এর পর এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি গনের মধ্যস্থতায় বকেয়া টাক পরিশোধ করে দোনঘরটি রেজিষ্ট্রি করা শর্তে মিমাংশা করা হয়। ঠিক এঘটনার দেড় মাস পরেই পরিকল্পিত ভাবে শফিকুলকে মোবাইল ফোনে রাত্রী বাসা থেকে ডেকে নিয়ে ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের উপর লাউদিয়া নামক স্থানে পিটিয়ে ও কুপিয়ে তাকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা । এ সব কথা মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হলেও আসামীকে রিমান্ডে নিয়ে কোন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। যে কারনে এজাহার ভ’ক্ত আসামী রফিকুল জামিনে মুক্তি পেয়ে এখন বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে অন্যান্য আসামীরাও সিআইডি বা পুলিশের নজরদারীর বাইরে রয়েছে বলে মনে করেন মাহবুবা জামান খালেদা। এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ১০ মাস আগে শফিকুল হত্যার তদন্তর জন্য সিইডিতে আসে। বাদী বা নিহতর স্ত্রী আমাদের কোন তথ্য দিয়ে সহায়তা করছে না। নিহতের ৩টি মোবাইল সিম ট্রাকিংসহ অন্যান্য পদ্ধতি অনুসরণ করে হত্যার মোটিভ ও ক্লু যতদুর উদ্ধার করেছি তা তদন্তের স্বর্থে আপনাদের বলতে পারছিনা। তারপরও বলবো আমরা অনেক দুর এগিয়েছি।
ঝিনাইদহ শহরের হামদহ এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম (৩৯) হত্যা মামলার কোন অগ্রগতি না হওয়ায় তার পরিবার হতাশ হয়ে পড়েছেন। পুলিশের কাছ থেকে মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর হয়েছে। কোন হত্যাকারী গ্রেফতার বা সনাক্ত হয়নি। এজাহারভুক্ত একমাত্র আসামী শহরের কাঞ্চনপুর গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে রফিকুল ইসলাম জামিনে মুক্ত। অথচ অন্যান্য আসামীরা আজো ধরাছোয়ার বাইরে। মামলার বাদী নিহতর বোন মাহবুবা জামান খালেদা গনমাধ্যম কর্মীদের কাছে ভাই হত্যার বিচার ও ঘাতকদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবীতে আকুতি জানান। তিনি জানান, গত বছরের ২ নভেম্বর রাতে ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের লাউদিয়া এলাকায় শফিকুলকে হত্যা করা হয়। হত্যার আগে ঘাতকরা মোবাইলে শফিকুলকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এখনো পর্যন্ত শফিকুলের মোবাইল ট্রাকিংয়ের কোন খবর পুলিশ বা সিআইডি আদালতে মামলার ফাইলে নথিভুক্ত করে নাই। ফলে এই মামলার ভবিষ্যত ও ন্যায় বিচার নিয়ে বাদি ও তার পরিবার শংকিত। নিহত শফিক ঝিনাইদহ শহরের কলাবাগান পাড়ার আব্দুল ওয়াদুদ তরফদার ওরফে পটলা ডাক্তারের ছেলে। পরিবারের অভিযোগ পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ ও মার্কেট ভাড়া নিয়ে গোলযোগের জের ধরে এজাহার নামীয় আসামী ও বিমাতা ভাইয়েরা যৌথ পরিকল্পনায় শফিককে হত্যা করতে পারে। বাদী অভিযোগ করেন হামদহ বাসষ্ট্যান্ডের মার্কেট ভাড়া ও বসতবাড়ির জমি জায়গা নিয়ে বিরোধের জের ধরে আসামী রফিকুল সন্ত্রাসী দিয়ে তার ভাইকে মারধর করে। রফিকুল সাড়ে ১১ লাখ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে একটি দোকান ঘর ক্রয়ের বায়না করেন। কিন্তু সে ৭ লাখ ৮৫ হাজার টাকা দিয়ে বাকী টাকা পরিশোধ না করে দোকান ঘরটি রেজিষ্ট্রী করার জন্য বিভিন্ন সময় চাপ সৃষ্টি করে। পাওয়ানা টাকা চাওয়ার কারণে শফিকুল হত্যার দেড়মাস আগে ক্ষিপ্ত হয়ে রফিকুল বেদম মারপটি করে। এসময় শফিকুল এক সপ্তাহ ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আহত অবস্থায় ভর্তি থাকেন । এর পর এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি গনের মধ্যস্থতায় বকেয়া টাক পরিশোধ করে দোনঘরটি রেজিষ্ট্রি করা শর্তে মিমাংশা করা হয়। ঠিক এঘটনার দেড় মাস পরেই পরিকল্পিত ভাবে শফিকুলকে মোবাইল ফোনে রাত্রী বাসা থেকে ডেকে নিয়ে ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের উপর লাউদিয়া নামক স্থানে পিটিয়ে ও কুপিয়ে তাকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা । এ সব কথা মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হলেও আসামীকে রিমান্ডে নিয়ে কোন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। যে কারনে এজাহার ভ’ক্ত আসামী রফিকুল জামিনে মুক্তি পেয়ে এখন বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে অন্যান্য আসামীরাও সিআইডি বা পুলিশের নজরদারীর বাইরে রয়েছে বলে মনে করেন মাহবুবা জামান খালেদা। এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ১০ মাস আগে শফিকুল হত্যার তদন্তর জন্য সিইডিতে আসে। বাদী বা নিহতর স্ত্রী আমাদের কোন তথ্য দিয়ে সহায়তা করছে না। নিহতের ৩টি মোবাইল সিম ট্রাকিংসহ অন্যান্য পদ্ধতি অনুসরণ করে হত্যার মোটিভ ও ক্লু যতদুর উদ্ধার করেছি তা তদন্তের স্বর্থে আপনাদের বলতে পারছিনা। তারপরও বলবো আমরা অনেক দুর এগিয়েছি।
No comments