ঝিনাইদহে গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে ঘর হস্তান্তর
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
‘আশ্রয়নের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে সরকারের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার দোগাছী ইউনিয়নের কলমনখালী গ্রামের বিসমিল্লাগ গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে ঘর হস্তান্তর করেন খুলনা বিভাগীয় অতিরিক্তি বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) হাবিবুল হক খান। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ,সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. আব্দুর রশিদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, বিআরডিবির উপ-পরিচালক সৈয়দ আলী, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নিউটন বাইন, দোগাছী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইসাহাক আলী জোয়ার্দ্দার, সাবেক চেয়ারম্যান ফয়েজউøøাহ ফয়েজসহ অন্যান্যরা।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম জানান, সরকারের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় এ এলাকায় দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ঘরগুলো বিতরণ করা হয়েছে। ঘরগুলো নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। যদিও টিনের ঘর দেওয়ার কথা ছিল। সদর উপজেলা প্রশাসনের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সেখানে পাকা ও রঙ্গিন বাড়ী দেওয়া হল।
এদিকে ঘর পেয়ে আনন্দিত ওই গ্রামের বাসিন্দারা। পাকা ঘর পেয়ে অনেকে আবেক আপ্লুত হয়ে পড়েন।
‘আশ্রয়নের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে সরকারের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার দোগাছী ইউনিয়নের কলমনখালী গ্রামের বিসমিল্লাগ গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে ঘর হস্তান্তর করেন খুলনা বিভাগীয় অতিরিক্তি বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) হাবিবুল হক খান। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ,সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. আব্দুর রশিদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, বিআরডিবির উপ-পরিচালক সৈয়দ আলী, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নিউটন বাইন, দোগাছী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইসাহাক আলী জোয়ার্দ্দার, সাবেক চেয়ারম্যান ফয়েজউøøাহ ফয়েজসহ অন্যান্যরা।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম জানান, সরকারের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় এ এলাকায় দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ঘরগুলো বিতরণ করা হয়েছে। ঘরগুলো নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। যদিও টিনের ঘর দেওয়ার কথা ছিল। সদর উপজেলা প্রশাসনের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সেখানে পাকা ও রঙ্গিন বাড়ী দেওয়া হল।
এদিকে ঘর পেয়ে আনন্দিত ওই গ্রামের বাসিন্দারা। পাকা ঘর পেয়ে অনেকে আবেক আপ্লুত হয়ে পড়েন।
No comments