ঝিনাইদহের বাদল হত্যা মামলায় মুল আসামীদের আড়াল করে নিরাপরাধীদের হয়রানী করার অভিযোগ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পানামী গ্রামে বাদল বিশ্বাস হত্যা মামলায় মুল আসামীদের আড়াল করে নিরাপরাধীদের হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন সুজন কুন্ডু। তিনি অভিযোগ করে বলেন, গত ১৮ জুলাই পানামী গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে ওই গ্রামের নির্মল বিশ্বাসের ছেলে বাদল বিশ্বাসকে অন্ডকোষ কাটা অবস্থায় উদ্ধার করে এলাকাবাসী। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকায় নিতে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিলেও পরিবারের লোকজন তাকে যশোরের একটি ক্লিনিকে ভর্তি করে। পরে ৩০ জুলাই তিনি মারা যান। তিনি তখন সুস্থ ছিলেন।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, বাদল যখন বেঁচে ছিলেন তখন তিনি কাউকে দোষারোপ করেনি। এছাড়াও নিহতের পিতা অজ্ঞাতদের আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন। কিন্তু এ ঘটনাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা পুলিশকে ম্যানেজ করে গ্রামের কয়েকজন নিরাপরাধ ব্যক্তিদের নামে হত্যা মামলার চার্জশিট দিয়েছে। এ মামলার কয়েকজন স্বাক্ষীরাও জানেন তারা মামলায় স্বাক্ষী হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে হরিশংরপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ অভিযোগ করে বলেন, সদর থানার সাবেক ওসি মিজানুর রহমান ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিকদার মনিরুল ইসলাম সাগর নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে তার উপর শারিরীক নির্যাতন ও গুলি করার হুমকি দিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিতে বাধ্য করেছেন। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীরা পিবিআইকে দিয়ে মামলার সঠিক তদন্ত করার দাবী জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ, পানামী গ্রামের তাপস কুন্ডু, সুজন কুন্ডু, শুম্ভু অধিকারী, সাদ্দাক মোল্লা, মিঠুন কুন্ডুসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পানামী গ্রামে বাদল বিশ্বাস হত্যা মামলায় মুল আসামীদের আড়াল করে নিরাপরাধীদের হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন সুজন কুন্ডু। তিনি অভিযোগ করে বলেন, গত ১৮ জুলাই পানামী গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে ওই গ্রামের নির্মল বিশ্বাসের ছেলে বাদল বিশ্বাসকে অন্ডকোষ কাটা অবস্থায় উদ্ধার করে এলাকাবাসী। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকায় নিতে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিলেও পরিবারের লোকজন তাকে যশোরের একটি ক্লিনিকে ভর্তি করে। পরে ৩০ জুলাই তিনি মারা যান। তিনি তখন সুস্থ ছিলেন।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, বাদল যখন বেঁচে ছিলেন তখন তিনি কাউকে দোষারোপ করেনি। এছাড়াও নিহতের পিতা অজ্ঞাতদের আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন। কিন্তু এ ঘটনাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা পুলিশকে ম্যানেজ করে গ্রামের কয়েকজন নিরাপরাধ ব্যক্তিদের নামে হত্যা মামলার চার্জশিট দিয়েছে। এ মামলার কয়েকজন স্বাক্ষীরাও জানেন তারা মামলায় স্বাক্ষী হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে হরিশংরপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ অভিযোগ করে বলেন, সদর থানার সাবেক ওসি মিজানুর রহমান ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিকদার মনিরুল ইসলাম সাগর নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে তার উপর শারিরীক নির্যাতন ও গুলি করার হুমকি দিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিতে বাধ্য করেছেন। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীরা পিবিআইকে দিয়ে মামলার সঠিক তদন্ত করার দাবী জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ, পানামী গ্রামের তাপস কুন্ডু, সুজন কুন্ডু, শুম্ভু অধিকারী, সাদ্দাক মোল্লা, মিঠুন কুন্ডুসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments