ইবিতে ‘আইসিএসডিএপির’ সম্মেলন
বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
দেশে প্রথমবারের মতো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অনুষ্ঠিত হলো সমাজিক উন্নয়ন বিষয়ক এশিয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় আন্তজার্তিক জোট আইসিএসডিএপির সম্মেলন। শনিবার সকাল ৮ টায় সংস্থাটির ৭ম দ্বি-বার্ষিক এ সম্মেলন শুরু হয়। ইবি ও আইসিএসডিএপির যৌথ আয়োজনে দুই দিন এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভেন্যুতে একযোগে চলছে সম্মেলনের নানা আনুষ্ঠানিকতা। এতে অংশ নিয়েছে এশিয়া, ইউরোপ ও আস্ট্রেলিয়া মহাদেশের ৮ টি দেশের ৪৮ বিদেশী বিশেষজ্ঞসহ ২৬৭ জন সমাজতাত্ত্বিক, শান্তি, নিরাপত্তা, ও উন্নয়ন বিশারদ এবং গবেষক। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সমাজিক উন্নয়ন বিষয়ে এ ধরনের সর্ববৃহৎ আয়োজন এটিই প্রথম। সম্মেলনে সহযোগী আয়োজক হিসেবে ছিলেন সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব সোস্যাল সায়েন্স এবং থাইল্যান্ডের থাম্মাসাট বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান সমাজিক অসন্তোষের কারণে অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি শ্লথ হবার পাশাপাশি সমাজিক উন্নয়ন ও শান্তির পথ বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক দেশেই জাতিগত নিধন এবং গণহত্যার শিকার হয়ে শান্তি ও নিরাপত্তার খোঁজে দিগি¦দিক জ্ঞানশূন্য হয়ে প্রতিবেশি দেশে আশ্রয় নিচ্ছে। আবার উন্নয়নশীল দেশের মানুষ উন্নয়ন দেশে প্রবেশ করছে। ঐচ্ছিক ও বলপ্রয়োগের এমন অভিবাসন প্রক্রিয়া বিশ্বের জাতীয়তাবাদ মুখী রাজনৈতিক দল ও সরকারসহ, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলার মধ্যে আদর্শ ও মূল্যবোধগত প্রশ্ন ্র চ্যালেঞ্জের মুখে ছুড়ে দিচ্ছে। আবার নিজ দেশের ভেতরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন, সহিংসতার মাধ্যমে শ্রেণী, লিঙ্গ বৈষম্য, অঞ্চল এবং ধর্মের মধ্যে সামাজিক অস্থিরতার বীজ রোপিত হচ্ছে। এসকল সমস্যা সমাধানের লক্ষে বিশেষজ্ঞরা শান্তির পথ হিসেবে নিরসনের জন্য আলোচনা ওপর গুরুত্বরোপ করেন। বিশ্লেষকরা বলেন, সামাজিক স্থিতিশীলতা অর্জন করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছায় ফলপ্রসু আলোচনার বিকল্প নেই।
সামাজিক অস্থিরতার মাধ্যমে সৃষ্টি পরিস্থিতি মোকাবেলা করে শান্তির পথনির্দেশ করা এবং শান্তি ও উন্নয়ের জন্য ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করাই আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে লক্ষ্য। এজন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করবেন সমাজতাত্ত্বিক, উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ ও গবেষকগণ। চলমান বৈশ্বিক সামাজিক সঙ্কট হতে উত্তোরণের পথ খুঁজতে নিন্মোক্ত বিষয় গুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয় সম্মেলন।
সম্মেলনে প্রধান পৃষ্টপোষক ছিলেন ইবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর রশিদ আসকারী। অন্যতম পৃষ্টপোশক হিসেবে ইবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান এবং আইসিএসডি সাভাপতি ও অস্ট্রেলিয়ার চার্লস স্টুয়ার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. মনোহর শঙ্কার পাওয়ার, সমন্বয়ক হিসেবে ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান ও আইসিএসডিএপি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অশোক কুমার সরকার।
প্রধান আলোচক হিসেবে অস্ট্রেলিয় চার্লস স্টুয়ার্ট বিশ্বাবদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. মনোহর সঙ্কর পাওয়ার বলেন, বিশ্বব্যাপী সামাজিক ,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টি তৈরী করতে হবে।
দেশে প্রথমবারের মতো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অনুষ্ঠিত হলো সমাজিক উন্নয়ন বিষয়ক এশিয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় আন্তজার্তিক জোট আইসিএসডিএপির সম্মেলন। শনিবার সকাল ৮ টায় সংস্থাটির ৭ম দ্বি-বার্ষিক এ সম্মেলন শুরু হয়। ইবি ও আইসিএসডিএপির যৌথ আয়োজনে দুই দিন এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভেন্যুতে একযোগে চলছে সম্মেলনের নানা আনুষ্ঠানিকতা। এতে অংশ নিয়েছে এশিয়া, ইউরোপ ও আস্ট্রেলিয়া মহাদেশের ৮ টি দেশের ৪৮ বিদেশী বিশেষজ্ঞসহ ২৬৭ জন সমাজতাত্ত্বিক, শান্তি, নিরাপত্তা, ও উন্নয়ন বিশারদ এবং গবেষক। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সমাজিক উন্নয়ন বিষয়ে এ ধরনের সর্ববৃহৎ আয়োজন এটিই প্রথম। সম্মেলনে সহযোগী আয়োজক হিসেবে ছিলেন সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব সোস্যাল সায়েন্স এবং থাইল্যান্ডের থাম্মাসাট বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান সমাজিক অসন্তোষের কারণে অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি শ্লথ হবার পাশাপাশি সমাজিক উন্নয়ন ও শান্তির পথ বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক দেশেই জাতিগত নিধন এবং গণহত্যার শিকার হয়ে শান্তি ও নিরাপত্তার খোঁজে দিগি¦দিক জ্ঞানশূন্য হয়ে প্রতিবেশি দেশে আশ্রয় নিচ্ছে। আবার উন্নয়নশীল দেশের মানুষ উন্নয়ন দেশে প্রবেশ করছে। ঐচ্ছিক ও বলপ্রয়োগের এমন অভিবাসন প্রক্রিয়া বিশ্বের জাতীয়তাবাদ মুখী রাজনৈতিক দল ও সরকারসহ, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলার মধ্যে আদর্শ ও মূল্যবোধগত প্রশ্ন ্র চ্যালেঞ্জের মুখে ছুড়ে দিচ্ছে। আবার নিজ দেশের ভেতরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন, সহিংসতার মাধ্যমে শ্রেণী, লিঙ্গ বৈষম্য, অঞ্চল এবং ধর্মের মধ্যে সামাজিক অস্থিরতার বীজ রোপিত হচ্ছে। এসকল সমস্যা সমাধানের লক্ষে বিশেষজ্ঞরা শান্তির পথ হিসেবে নিরসনের জন্য আলোচনা ওপর গুরুত্বরোপ করেন। বিশ্লেষকরা বলেন, সামাজিক স্থিতিশীলতা অর্জন করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছায় ফলপ্রসু আলোচনার বিকল্প নেই।
সামাজিক অস্থিরতার মাধ্যমে সৃষ্টি পরিস্থিতি মোকাবেলা করে শান্তির পথনির্দেশ করা এবং শান্তি ও উন্নয়ের জন্য ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করাই আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে লক্ষ্য। এজন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করবেন সমাজতাত্ত্বিক, উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ ও গবেষকগণ। চলমান বৈশ্বিক সামাজিক সঙ্কট হতে উত্তোরণের পথ খুঁজতে নিন্মোক্ত বিষয় গুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয় সম্মেলন।
সম্মেলনে প্রধান পৃষ্টপোষক ছিলেন ইবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর রশিদ আসকারী। অন্যতম পৃষ্টপোশক হিসেবে ইবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান এবং আইসিএসডি সাভাপতি ও অস্ট্রেলিয়ার চার্লস স্টুয়ার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. মনোহর শঙ্কার পাওয়ার, সমন্বয়ক হিসেবে ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান ও আইসিএসডিএপি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অশোক কুমার সরকার।
প্রধান আলোচক হিসেবে অস্ট্রেলিয় চার্লস স্টুয়ার্ট বিশ্বাবদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. মনোহর সঙ্কর পাওয়ার বলেন, বিশ্বব্যাপী সামাজিক ,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টি তৈরী করতে হবে।
No comments