ইবি শিক্ষার্থীদের লক্ষে পৌছাতে পশে দাঁড়াল ‘ইয়ং বাংলা স্টার্টআপ’
বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
শিক্ষার্থীদের জীবনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ইয়ং বাংলা স্টার্টআপ এর কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহঃস্পতিবার বেলা ১১ টায় ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আনুষদের অডিটরিয়ামে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, "আমার উদ্ভাবন, আমার স্বপ্ন" স্লোগানকে ধারণ করে ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দক্ষ উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন ছড়িয়ে দিতে ইবিতে স্টুডেন্ট টু স্টার্টআপ: চ্যাপ্টার-২ এর ক্যাম্পাস পিচিং এর কর্মশালাটি করা হয়। আইসিটিকে কিভাবে কমার্শিয়াল করে দেশের বেকারত্ব দূর করা যায় এ বিষয়ে শীর্ষক আইডিয়া কম্পিটিশনের ধারণা দেওয়া হয়। এসময় ইবি শাখার ইয়ং বাংলার এমবাসিডর তন্ময় শাহা টনির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছাত্র উপদেষ্টা ও প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন, প্রভাষক উম্মি সালমা লুনা, প্রভাষক শামিমা নাসরিন, আইডিইএ ডিরেক্টর আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মারিয়া তানজিম ও সিএসসি বিভাগের সিরাজুল ইসলাম অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন। এসময় অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতা করেন, সুমন, সাব্বির, হামিদা, মৃত্তিকা খান মৌ, অর্থী, আলামিন, মনিরা আঞ্জুম মুক্তা, আকাশ, মুন্না, সামি, হিমু নন্দী, আহমেদ সাদ, আরেফিন রুদ্র প্রমূখ।
উল্লেখ্য, সারাদেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরীর লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে ইয়ং বাংলা সংগঠনটি। ক্যাম্পাস পিচিং এর জন্য ঢাকা থেকে বিচারকরা দেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন। শিক্ষার্থীরা এই ২৫টির মধ্যে নিজেদের পছন্দের এবং সুবিধাজনক যে কোনো ভেন্যুতে রেজিষ্ট্রেশন করে সেখানে সময়মত উপস্থিত থেকে তাদের আইডিয়াগুলো উপস্থাপন করতে পারবেন। উপস্থাপনের সময় থাকবে ২ মিনিট। কি কি বিষয় উপস্থাপন করতে হবে তা সংশ্লিষ্টরা সেখানে প্রত্যেক দলকে বলে দেবেন। এবার প্রতিটি ভেন্যু থেকে গড়ে ৩টি করে মোট ৭৫টি টিম জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবে। যেখান থেকে ১০টি টিম সরাসরি ১০ লক্ষ টাকা করে মোট ১ কোটি টাকার গ্র্যান্ট প্রি-সীড ফান্ড গ্রহণ করবে। অপর ২০টি রানার্সআপ টিম বিশেষ গ্রুমিং এর পরে পুনরায় ফান্ডিং এর জন্য পিচ করার সুযোগ পাবে। এবারের বিশেষত্ব হল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে শর্ত হচ্ছে টিমে কমপক্ষে একজন বাংলাদেশী থাকতে হবে যার বয়স ১৮ বছর। গত ১৫ই সেপ্টেম্বর উদ্বোধন এবং সমন্বয় কর্মশালা শেষে ইয়ং বাংলার ক্যাম্পাস এম্বাসেডররা সারাদেশের ১০০টি ক্যাম্পাসে ইতোমধ্যে প্রচারণা শুরু করে দিয়েছে। গতবারের মত এবারও ১-৩ সদস্য বিশিষ্ট টিম গঠন করে অংশগ্রহণ করতে হবে।
ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, আমরা প্রত্যেকে নিজেদের স্থান থেকে আমাদের নিজ কর্মে বিশ্বাসীহতে হবে। আমাদের কে মনে রাখতে হবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব সামনে রেখে আমাদের কে কাজ করে যেতে হবে। বিশেষ করে আমাদের যুব সমাজের মাঝে ভীতি কাজ করে তার প্রধানত কারণ হলো পড়ালেখা শেষ করার পরে তারা কি করবে এ বিষয়টি নিয়ে। এসকল হতাশাকে দুর করার জন্য আজকের যে আয়োজনটি করেছে ইয়াং বাংলা স্টার্টআপ এটার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে বলে আমি মনে করি। তবে আমাদের কে সর্বদা একটি কথা মনে রাখতে হবে জীবনে একলা চলার থেকে টিম গঠন করে যদি আমরা চলতে পরি তাহলে এর মাধ্যমে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করা সম্ভব। ২১ শতকের পৃথিবীকে আমাদের বাসযোগ্য করতে হলে আত্মকর্মে বিশ্বাসী হতে হবে।
শিক্ষার্থীদের জীবনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ইয়ং বাংলা স্টার্টআপ এর কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহঃস্পতিবার বেলা ১১ টায় ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আনুষদের অডিটরিয়ামে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, "আমার উদ্ভাবন, আমার স্বপ্ন" স্লোগানকে ধারণ করে ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দক্ষ উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন ছড়িয়ে দিতে ইবিতে স্টুডেন্ট টু স্টার্টআপ: চ্যাপ্টার-২ এর ক্যাম্পাস পিচিং এর কর্মশালাটি করা হয়। আইসিটিকে কিভাবে কমার্শিয়াল করে দেশের বেকারত্ব দূর করা যায় এ বিষয়ে শীর্ষক আইডিয়া কম্পিটিশনের ধারণা দেওয়া হয়। এসময় ইবি শাখার ইয়ং বাংলার এমবাসিডর তন্ময় শাহা টনির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছাত্র উপদেষ্টা ও প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন, প্রভাষক উম্মি সালমা লুনা, প্রভাষক শামিমা নাসরিন, আইডিইএ ডিরেক্টর আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মারিয়া তানজিম ও সিএসসি বিভাগের সিরাজুল ইসলাম অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন। এসময় অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতা করেন, সুমন, সাব্বির, হামিদা, মৃত্তিকা খান মৌ, অর্থী, আলামিন, মনিরা আঞ্জুম মুক্তা, আকাশ, মুন্না, সামি, হিমু নন্দী, আহমেদ সাদ, আরেফিন রুদ্র প্রমূখ।
উল্লেখ্য, সারাদেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরীর লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে ইয়ং বাংলা সংগঠনটি। ক্যাম্পাস পিচিং এর জন্য ঢাকা থেকে বিচারকরা দেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন। শিক্ষার্থীরা এই ২৫টির মধ্যে নিজেদের পছন্দের এবং সুবিধাজনক যে কোনো ভেন্যুতে রেজিষ্ট্রেশন করে সেখানে সময়মত উপস্থিত থেকে তাদের আইডিয়াগুলো উপস্থাপন করতে পারবেন। উপস্থাপনের সময় থাকবে ২ মিনিট। কি কি বিষয় উপস্থাপন করতে হবে তা সংশ্লিষ্টরা সেখানে প্রত্যেক দলকে বলে দেবেন। এবার প্রতিটি ভেন্যু থেকে গড়ে ৩টি করে মোট ৭৫টি টিম জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবে। যেখান থেকে ১০টি টিম সরাসরি ১০ লক্ষ টাকা করে মোট ১ কোটি টাকার গ্র্যান্ট প্রি-সীড ফান্ড গ্রহণ করবে। অপর ২০টি রানার্সআপ টিম বিশেষ গ্রুমিং এর পরে পুনরায় ফান্ডিং এর জন্য পিচ করার সুযোগ পাবে। এবারের বিশেষত্ব হল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে শর্ত হচ্ছে টিমে কমপক্ষে একজন বাংলাদেশী থাকতে হবে যার বয়স ১৮ বছর। গত ১৫ই সেপ্টেম্বর উদ্বোধন এবং সমন্বয় কর্মশালা শেষে ইয়ং বাংলার ক্যাম্পাস এম্বাসেডররা সারাদেশের ১০০টি ক্যাম্পাসে ইতোমধ্যে প্রচারণা শুরু করে দিয়েছে। গতবারের মত এবারও ১-৩ সদস্য বিশিষ্ট টিম গঠন করে অংশগ্রহণ করতে হবে।
ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, আমরা প্রত্যেকে নিজেদের স্থান থেকে আমাদের নিজ কর্মে বিশ্বাসীহতে হবে। আমাদের কে মনে রাখতে হবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব সামনে রেখে আমাদের কে কাজ করে যেতে হবে। বিশেষ করে আমাদের যুব সমাজের মাঝে ভীতি কাজ করে তার প্রধানত কারণ হলো পড়ালেখা শেষ করার পরে তারা কি করবে এ বিষয়টি নিয়ে। এসকল হতাশাকে দুর করার জন্য আজকের যে আয়োজনটি করেছে ইয়াং বাংলা স্টার্টআপ এটার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে বলে আমি মনে করি। তবে আমাদের কে সর্বদা একটি কথা মনে রাখতে হবে জীবনে একলা চলার থেকে টিম গঠন করে যদি আমরা চলতে পরি তাহলে এর মাধ্যমে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করা সম্ভব। ২১ শতকের পৃথিবীকে আমাদের বাসযোগ্য করতে হলে আত্মকর্মে বিশ্বাসী হতে হবে।
No comments