৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম ইবির প্রশাসনকে
বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কর্মকর্তারা প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। সোমবার সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত প্রশাসন ভবনের সামনে প্রতিবাদ সভা করেছে প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মবিরতি চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি। প্রতিবাদ সভায় ৩ দফা দাবির কথা বলেন।
জানা যায়, অফিস সময় পরিবর্তন করে ৮টা থেকে দুপুর ২টা করা, চাকরির সময়সীমা ৬০ থেকে ৬২ বছরে উন্নীত করা এবং উপ-রেজিষ্ট্রারের বেতন ৫০ হাজার ও সহকারী রেজিষ্ট্রারের বেতন ৩৫ হাজার ৫০০ করার দাবি করেছে কর্মকর্তারা। গত ৩১ আগষ্ট ২৪৬ তম সিন্ডিকেট সভায় বেতন স্কেল ও বয়স সীমার দাবি মেনে নেয়া হয়েছে বলে উপাচার্য কার্যলয় সূত্রে জানা গেছে। একই সঙ্গে বয়স সীমার বিষয়টি উপাচার্য সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বেতন স্কেল বৃদ্ধির নীতিমালা প্রণয়নে সিন্ডিকেট তিন সদস্যের একটি কমিটি করে দিয়েছে বলেও জানা গেছে। তবে কর্মঘন্টা নিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন মহলে মত পার্থক্য রয়েছে। বর্তমানে ক্যাম্পাসে সকাল নয়টা থেকে বিকাল সাড়ে চারটা পর্যন্ত কর্মঘন্টা চলছে। এতে দুইদিন ছুটি রেখে সপ্তাহে পাঁচদিন কাজ করতে হয় কর্মকর্তাদের। ফলে তারা সপ্তাহে সাড়ে ৩৭ ঘন্টা কাজ করে থাকেন। এদিকে সপ্তাহে একদিন ছুটি রেখে সকাল আটটা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মঘন্টায় সাপ্তাহে ৩৬ ঘন্টা কাজ করতে হয় কর্মকর্তাদের। পরিবহন দপ্তর সূত্রে জানা যায়, সপ্তাহে দুইদিন ছুটি থাকায় বছরে বিশ^বিদ্যালয়ের কয়েক লাখ টাকা সঞ্চয় হয়। এদিকে কর্মঘন্টা পরিবর্তনের পর অধিকাংশ বিভাগে সকাল ১১টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত সেমিস্টার ও বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। এতে সেশন জট কমে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে বলে দাবী প্রশাসনের। বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি সময় গবেষণার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বর্তমান কর্মঘন্টা পরিবর্তিনের বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছেন।
কর্মকর্র্তা সমিতির সভাপতি শামসুল ইসলাম জোহা বলেন, ‘অধিকাংশ ডিপার্টমেন্টে দুইটার পর ক্লাস হয় না। অর্ধশত শিক্ষক ঢাকায় থাকেন। সপ্তাহে দুইদিন আসেন। অথচ কর্মকর্তারা একটু দেরীতে আসলে তাদের শো-কজ, সাসপেন্ড করা হয়। আমাদের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মত অবস্থা হয়েছে।’
উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, কর্মকর্তাদের অন্য দাবি দুটি মেনে নেয়া হয়েছে। এর জন্য নীতি মালা প্রনয়নের কাজ চলছে। কর্মঘন্টার বিষয়ে আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী অভিভাবক ও কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এটি পরিবর্তনের বিষয়ে তারা ছাড়া আর কারো মত নেই।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কর্মকর্তারা প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। সোমবার সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত প্রশাসন ভবনের সামনে প্রতিবাদ সভা করেছে প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মবিরতি চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি। প্রতিবাদ সভায় ৩ দফা দাবির কথা বলেন।
জানা যায়, অফিস সময় পরিবর্তন করে ৮টা থেকে দুপুর ২টা করা, চাকরির সময়সীমা ৬০ থেকে ৬২ বছরে উন্নীত করা এবং উপ-রেজিষ্ট্রারের বেতন ৫০ হাজার ও সহকারী রেজিষ্ট্রারের বেতন ৩৫ হাজার ৫০০ করার দাবি করেছে কর্মকর্তারা। গত ৩১ আগষ্ট ২৪৬ তম সিন্ডিকেট সভায় বেতন স্কেল ও বয়স সীমার দাবি মেনে নেয়া হয়েছে বলে উপাচার্য কার্যলয় সূত্রে জানা গেছে। একই সঙ্গে বয়স সীমার বিষয়টি উপাচার্য সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বেতন স্কেল বৃদ্ধির নীতিমালা প্রণয়নে সিন্ডিকেট তিন সদস্যের একটি কমিটি করে দিয়েছে বলেও জানা গেছে। তবে কর্মঘন্টা নিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন মহলে মত পার্থক্য রয়েছে। বর্তমানে ক্যাম্পাসে সকাল নয়টা থেকে বিকাল সাড়ে চারটা পর্যন্ত কর্মঘন্টা চলছে। এতে দুইদিন ছুটি রেখে সপ্তাহে পাঁচদিন কাজ করতে হয় কর্মকর্তাদের। ফলে তারা সপ্তাহে সাড়ে ৩৭ ঘন্টা কাজ করে থাকেন। এদিকে সপ্তাহে একদিন ছুটি রেখে সকাল আটটা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মঘন্টায় সাপ্তাহে ৩৬ ঘন্টা কাজ করতে হয় কর্মকর্তাদের। পরিবহন দপ্তর সূত্রে জানা যায়, সপ্তাহে দুইদিন ছুটি থাকায় বছরে বিশ^বিদ্যালয়ের কয়েক লাখ টাকা সঞ্চয় হয়। এদিকে কর্মঘন্টা পরিবর্তনের পর অধিকাংশ বিভাগে সকাল ১১টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত সেমিস্টার ও বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। এতে সেশন জট কমে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে বলে দাবী প্রশাসনের। বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি সময় গবেষণার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বর্তমান কর্মঘন্টা পরিবর্তিনের বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছেন।
কর্মকর্র্তা সমিতির সভাপতি শামসুল ইসলাম জোহা বলেন, ‘অধিকাংশ ডিপার্টমেন্টে দুইটার পর ক্লাস হয় না। অর্ধশত শিক্ষক ঢাকায় থাকেন। সপ্তাহে দুইদিন আসেন। অথচ কর্মকর্তারা একটু দেরীতে আসলে তাদের শো-কজ, সাসপেন্ড করা হয়। আমাদের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মত অবস্থা হয়েছে।’
উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, কর্মকর্তাদের অন্য দাবি দুটি মেনে নেয়া হয়েছে। এর জন্য নীতি মালা প্রনয়নের কাজ চলছে। কর্মঘন্টার বিষয়ে আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী অভিভাবক ও কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এটি পরিবর্তনের বিষয়ে তারা ছাড়া আর কারো মত নেই।
No comments