ঝিনাইদহে টিনের বদলে পাকা বাড়ি পেল ৫৫ টি পরিবার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দা বিধনা সাথী সরকার। অভাবের সংসার। কয়েক বছর আগে স্বামী মারা যাওয়ার পর ২ সন্তান নিয়ে খাস জমিতে এতদিন খুপড়ী ঘর করে বসবাস করে আসছিলেন। স্বপ্ন ছিল একদিন পাকাবাড়ি নির্মান করার। কিন্তু স্বামী চলে যাওয়া আর অভাবের কারণে পাকা ঘর তো দুরের কথা ভালো একটি টিনের ঘরও নির্মান করতে পারেনি। তবে তার স্বপ্ন এখন সত্যি হয়েছে। সদর উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে নির্মান করে দেওয়া হয়েছে রঙ্গিন পাকা বাড়ি। সরকারে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় টিনের বাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মান করে দিয়েছেন পাকাবাড়ি। যা সাথী সরকারের একদিন স্বপ্ন ছিল। আবেগ আল্পুত হয়ে তিনি বলেন, আমি পাকা বাড়িতে থাকতে পারবো এমনটা কোনদিন ভাবতেও পারিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা যেন হারিয়ে ফেলেছি। সেই সাথে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম।
সাথী সরকারের মত পাকা ঘর পেয়ে খুশি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই, মধুহাটি, কুমড়াবাড়িয়া ও দোগাছী ইউনিয়নের ৬টি গুচ্ছগ্রামের ৫৫ টি গৃহহীন পরিবার। মাত্র দেড় লাখ টাকায় একটি ইটের পাকা ঘর, বারান্দা ও একটি পাকা টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। যে টাকায় অনেক উপজেলায় চারিপাশে টিনের বেড়া দিয়ে তৈরি করা ঘর গৃহহীন পরিবারকে দেওয়া হলেও সদর উপজেলার এই ৬ টি গুচ্ছগ্রামে দেওয়া হয়েছে পাকা দেওয়াল তৈরি করা হয়। আর এই কাজে সার্বিক তদারকি করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম ও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তা শুভাগত বিশ্বাস। ৫৫ টি গৃহহীণ পরিবার কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি তারা পাকা ঘরে ঘুমাবেন। গৃহহীন পরিবারগুলো পাকা ঘর পেয়ে দারুন খুশি।
প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তা শুভাগত বিশ্বাস জানান, সদর উপজেলার.. গ্রামে. মধুহাটি ইউনিয়নের চান্দুয়ালী, কুমড়াবাড়ীয় ইউনিয়নের লেবুতলা, কুমড়াবাড়ীয়া ও দোগাছী ইউনিয়নের কলমনখালী গ্রামে ৬ টি গুচ্ছগ্রাম তৈরী করা হয়েছে। যেখানে ৫৫ টি ভূমিহীণ পরিবারকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা সুনীল সরকার জানান, তার কোন জমি ছিল না। অন্যের জমিতে কাজ করে সংসার চালান তিনি। জীবনে কোন দিন স্বপ্নেও ভাবতে পরিনি তিনি পাকা দালান ঘরে ঘুমাবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম বলেন, ৪ টি ইউনিয়নের ৬টি গুচ্ছগ্রামে ৫৫ টি পরিবারকে পাকা ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি ঘরের মেজে পাকা-উপরে টিন এবং একটি পাকা টয়লেট তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ঘরে রঙিন কালার করে দেওয়া হয়েছে। একটি ঘর ও টয়লেট তৈরি করতে দেড় লক্ষ টাকা করে ব্যয় করা হয়েছে। ঘর গুলে পেয়ে সত্যিই গৃহহীন পরিবারগুলো দারুন খুশি।
বৃহস্পতিবার সকালে পাগলা কানাই ইউনিয়নের গিলাবাড়ীয়া একতা গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের কাছে ঘরগুলো হস্তান্তর করা হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. আব্দুর রশিদ, নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরতি দত্ত, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম সরওয়ার, পাগলা কানাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দা বিধনা সাথী সরকার। অভাবের সংসার। কয়েক বছর আগে স্বামী মারা যাওয়ার পর ২ সন্তান নিয়ে খাস জমিতে এতদিন খুপড়ী ঘর করে বসবাস করে আসছিলেন। স্বপ্ন ছিল একদিন পাকাবাড়ি নির্মান করার। কিন্তু স্বামী চলে যাওয়া আর অভাবের কারণে পাকা ঘর তো দুরের কথা ভালো একটি টিনের ঘরও নির্মান করতে পারেনি। তবে তার স্বপ্ন এখন সত্যি হয়েছে। সদর উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে নির্মান করে দেওয়া হয়েছে রঙ্গিন পাকা বাড়ি। সরকারে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় টিনের বাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মান করে দিয়েছেন পাকাবাড়ি। যা সাথী সরকারের একদিন স্বপ্ন ছিল। আবেগ আল্পুত হয়ে তিনি বলেন, আমি পাকা বাড়িতে থাকতে পারবো এমনটা কোনদিন ভাবতেও পারিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা যেন হারিয়ে ফেলেছি। সেই সাথে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম।
সাথী সরকারের মত পাকা ঘর পেয়ে খুশি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই, মধুহাটি, কুমড়াবাড়িয়া ও দোগাছী ইউনিয়নের ৬টি গুচ্ছগ্রামের ৫৫ টি গৃহহীন পরিবার। মাত্র দেড় লাখ টাকায় একটি ইটের পাকা ঘর, বারান্দা ও একটি পাকা টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। যে টাকায় অনেক উপজেলায় চারিপাশে টিনের বেড়া দিয়ে তৈরি করা ঘর গৃহহীন পরিবারকে দেওয়া হলেও সদর উপজেলার এই ৬ টি গুচ্ছগ্রামে দেওয়া হয়েছে পাকা দেওয়াল তৈরি করা হয়। আর এই কাজে সার্বিক তদারকি করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম ও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তা শুভাগত বিশ্বাস। ৫৫ টি গৃহহীণ পরিবার কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি তারা পাকা ঘরে ঘুমাবেন। গৃহহীন পরিবারগুলো পাকা ঘর পেয়ে দারুন খুশি।
প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্মকর্তা শুভাগত বিশ্বাস জানান, সদর উপজেলার.. গ্রামে. মধুহাটি ইউনিয়নের চান্দুয়ালী, কুমড়াবাড়ীয় ইউনিয়নের লেবুতলা, কুমড়াবাড়ীয়া ও দোগাছী ইউনিয়নের কলমনখালী গ্রামে ৬ টি গুচ্ছগ্রাম তৈরী করা হয়েছে। যেখানে ৫৫ টি ভূমিহীণ পরিবারকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা সুনীল সরকার জানান, তার কোন জমি ছিল না। অন্যের জমিতে কাজ করে সংসার চালান তিনি। জীবনে কোন দিন স্বপ্নেও ভাবতে পরিনি তিনি পাকা দালান ঘরে ঘুমাবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম বলেন, ৪ টি ইউনিয়নের ৬টি গুচ্ছগ্রামে ৫৫ টি পরিবারকে পাকা ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি ঘরের মেজে পাকা-উপরে টিন এবং একটি পাকা টয়লেট তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ঘরে রঙিন কালার করে দেওয়া হয়েছে। একটি ঘর ও টয়লেট তৈরি করতে দেড় লক্ষ টাকা করে ব্যয় করা হয়েছে। ঘর গুলে পেয়ে সত্যিই গৃহহীন পরিবারগুলো দারুন খুশি।
বৃহস্পতিবার সকালে পাগলা কানাই ইউনিয়নের গিলাবাড়ীয়া একতা গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দাদের কাছে ঘরগুলো হস্তান্তর করা হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. আব্দুর রশিদ, নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরতি দত্ত, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম সরওয়ার, পাগলা কানাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments