ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক নারীর মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার-
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তারানা বেগম (৩৫) নামের এক নারী রোগী মারা গেছে। বুধবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে পাঠানো হলে পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়। তারানা বেগম উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আলতাফ হোসেনের স্ত্রী। গত ০১ সেপ্টেম্বর প্রচন্ড জ্বর নিয়ে তিনি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তারানা বেগম ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অপূর্ব কুমার।
আলতাফ হোসেন জানান, গত বুধবার তার স্ত্রী তারানা বেগম প্রথমে জ্বর অনুভব করেন। স্থানিয় ভাবে চিকিৎসার পর ১ সেপ্টেম্বর রবিবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে পরীক্ষার পর তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপর তাকে হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে তার অবস্থা খারাপ হলে চিকিৎসকেরা ফরিদপুর মেডিকেলে রেফার্ড করেন। আলতাফ হোসেন আরো জানান, ফরিদপুর মেডিকেলে যাবার পথে মধুখালী সেতু পার হবার পর তারানা মারা যান। সেখান থেকে বাড়ি ফিরে রাতেই তার দাফন সম্পন্ন করেছেন। আলতাফ হোসেন জানান, তাদের দুইটি পুত্র সন্তান রয়েছে। স্ত্রীর মৃত্যুতে তারা মা হারা হলেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অপূর্ব কুমার জানান, তারানা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। তার অবস্থা খারাপ হওয়ায় ফরিদপুর রেফার্ড করা হয়। পথেতার মৃত্যু হয়েছে কিনা এটা তাদের কেউ অবহিত করেনি।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তারানা বেগম (৩৫) নামের এক নারী রোগী মারা গেছে। বুধবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে পাঠানো হলে পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়। তারানা বেগম উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আলতাফ হোসেনের স্ত্রী। গত ০১ সেপ্টেম্বর প্রচন্ড জ্বর নিয়ে তিনি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তারানা বেগম ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অপূর্ব কুমার।
আলতাফ হোসেন জানান, গত বুধবার তার স্ত্রী তারানা বেগম প্রথমে জ্বর অনুভব করেন। স্থানিয় ভাবে চিকিৎসার পর ১ সেপ্টেম্বর রবিবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে পরীক্ষার পর তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপর তাকে হাসপাতালের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে তার অবস্থা খারাপ হলে চিকিৎসকেরা ফরিদপুর মেডিকেলে রেফার্ড করেন। আলতাফ হোসেন আরো জানান, ফরিদপুর মেডিকেলে যাবার পথে মধুখালী সেতু পার হবার পর তারানা মারা যান। সেখান থেকে বাড়ি ফিরে রাতেই তার দাফন সম্পন্ন করেছেন। আলতাফ হোসেন জানান, তাদের দুইটি পুত্র সন্তান রয়েছে। স্ত্রীর মৃত্যুতে তারা মা হারা হলেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক অপূর্ব কুমার জানান, তারানা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। তার অবস্থা খারাপ হওয়ায় ফরিদপুর রেফার্ড করা হয়। পথেতার মৃত্যু হয়েছে কিনা এটা তাদের কেউ অবহিত করেনি।
No comments