ঝিনাইদহে আইন অমান্য করে কৌশলে চলছে সিগারেটের প্রচারনা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহে আইন অমান্য করে কৌশলে বিজ্ঞাপন ও প্রচরণা তালাচ্ছে সিগারেট কোম্পানীগুলো। সিগারেট বা তামাকজাত পণ্যের সব ধরনের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হলেও থেমে নেই প্রচারণা। ভিন্ন কৌশলে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সিগারেট কোম্পানিগুলো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। বাহারী এসব প্রচারণার মাধ্যমে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর পাশাপাশি সাধারণ জনগণকে ধূমপানে আগ্রহী করে তুলছে।
সরেজমিনে ঝিনাইদহ শহরের পায়রাচত্বর, পুরাতন ডিসি অফিস চত্বর, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যাড, আরাপপুর মোড়সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সিগারেট কোম্পানিগুলো খুচরা বিক্রেতাদের স্টিকার, লিফলেট, আকর্ষণীয় লাইটার, টি-শার্টসহ বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রতিনিধি বলেন, ‘আমরা এখানে বেতনভিক্তিক কাজ করছি। ঝিনাইদহ শহরের বিভিন্ন স্পটে কাজ করার জন্য আরও কয়েকজন প্রতিনিধি আছে।
তিনি আরও বলেন, মার্কেটে সিগারেটের চাহিদা বাড়ানোর জন্য অনেক কৌশল নিতে হয়। কোম্পানির মাসিক টার্গেট পুরণ করতে হয়। চলতি বাজেটে সিগারেট কোম্পানীগুলোর উপর কর বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু সিগারেট কোম্পানীগুলো কৌশলে নতুন নতুন মোড়কে সিগারটে বাজারজাত করছে। আর দাম যেন ধুমপায়ীদের হাতের নাগালে থাকে এজন্য বিভিন্ন দোকানে সিগারেটের দাম সম্বলিত বিভিন্ন পোষ্টার টাঙ্গিয়ে দিয়েছে।
প্রচারণা কৌশল হিসেবে ঝিনাইদহ শহরের প্রায় সব এলাকায় দেখা গেছে, খুচরা সিগারেট বিক্রেতারা সুদৃশ্য শোকেজে নিয়ে সিগারেট বিক্রি করছে। এসকল দামি ও সুদৃশ্য শোকেজগুলো কোম্পানির কাছ থেকে বিনামূল্যে পেয়েছে।
এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)’র সদস্য নিজাম জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘এ ধরনের প্রচারণা আইনবিরোধী। আইনে বলা আছে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ ধারা ৫ এর ‘ক’ উপধারায় বলা আছে, ‘প্রিন্ট বা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায়, বাংলাদেশে প্রকাশিত কোনও বই, লিফলেট, হ্যান্ডবিল, পোস্টার, ছাপানো কাগজ, বিলবোর্ড বা সাইনবোর্ডে বা অন্য কোনোভাবে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করবেন না, বা করাবেন না।’ আইন অমান্য করলে শাস্তি হিসেবে আইনের ধারা ৫ এর ৪ এ বলা হয়েছে, ‘কোনও ব্যক্তি এ ধারার বিধান লঙ্ঘন করলে, তিনি অনুর্ধ্ব তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ বলেন, এ বিষয়গুলো নিয়ে আমরা অবগত আছি।’ ‘এ মাসেই আমরা জেলার বিভিন্নস্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবো।
ঝিনাইদহে আইন অমান্য করে কৌশলে বিজ্ঞাপন ও প্রচরণা তালাচ্ছে সিগারেট কোম্পানীগুলো। সিগারেট বা তামাকজাত পণ্যের সব ধরনের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হলেও থেমে নেই প্রচারণা। ভিন্ন কৌশলে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সিগারেট কোম্পানিগুলো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। বাহারী এসব প্রচারণার মাধ্যমে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর পাশাপাশি সাধারণ জনগণকে ধূমপানে আগ্রহী করে তুলছে।
সরেজমিনে ঝিনাইদহ শহরের পায়রাচত্বর, পুরাতন ডিসি অফিস চত্বর, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যাড, আরাপপুর মোড়সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সিগারেট কোম্পানিগুলো খুচরা বিক্রেতাদের স্টিকার, লিফলেট, আকর্ষণীয় লাইটার, টি-শার্টসহ বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রতিনিধি বলেন, ‘আমরা এখানে বেতনভিক্তিক কাজ করছি। ঝিনাইদহ শহরের বিভিন্ন স্পটে কাজ করার জন্য আরও কয়েকজন প্রতিনিধি আছে।
তিনি আরও বলেন, মার্কেটে সিগারেটের চাহিদা বাড়ানোর জন্য অনেক কৌশল নিতে হয়। কোম্পানির মাসিক টার্গেট পুরণ করতে হয়। চলতি বাজেটে সিগারেট কোম্পানীগুলোর উপর কর বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু সিগারেট কোম্পানীগুলো কৌশলে নতুন নতুন মোড়কে সিগারটে বাজারজাত করছে। আর দাম যেন ধুমপায়ীদের হাতের নাগালে থাকে এজন্য বিভিন্ন দোকানে সিগারেটের দাম সম্বলিত বিভিন্ন পোষ্টার টাঙ্গিয়ে দিয়েছে।
প্রচারণা কৌশল হিসেবে ঝিনাইদহ শহরের প্রায় সব এলাকায় দেখা গেছে, খুচরা সিগারেট বিক্রেতারা সুদৃশ্য শোকেজে নিয়ে সিগারেট বিক্রি করছে। এসকল দামি ও সুদৃশ্য শোকেজগুলো কোম্পানির কাছ থেকে বিনামূল্যে পেয়েছে।
এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)’র সদস্য নিজাম জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘এ ধরনের প্রচারণা আইনবিরোধী। আইনে বলা আছে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ ধারা ৫ এর ‘ক’ উপধারায় বলা আছে, ‘প্রিন্ট বা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায়, বাংলাদেশে প্রকাশিত কোনও বই, লিফলেট, হ্যান্ডবিল, পোস্টার, ছাপানো কাগজ, বিলবোর্ড বা সাইনবোর্ডে বা অন্য কোনোভাবে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করবেন না, বা করাবেন না।’ আইন অমান্য করলে শাস্তি হিসেবে আইনের ধারা ৫ এর ৪ এ বলা হয়েছে, ‘কোনও ব্যক্তি এ ধারার বিধান লঙ্ঘন করলে, তিনি অনুর্ধ্ব তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ বলেন, এ বিষয়গুলো নিয়ে আমরা অবগত আছি।’ ‘এ মাসেই আমরা জেলার বিভিন্নস্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবো।
No comments