ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী জামিরুল হত্যা মামলায় আরও ২ জন গ্রেফতার ॥ বন্দুক ও ছিনতাই হওয়া মোটর সাইকেল উদ্ধার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুবিরখালী গ্রামে ব্যবসায়ী জামিরুল ইসলাম হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বন্দুক ও ছিনাইতাইকৃত মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছে ডিবি পুলিশ। সে সাথে গ্রেফতার করেছে আরও দুই জনকে।
গ্রেফতারকৃত হলো-চুয়াডাঙ্গার নবীনগর গ্রামের মৃত সামাদ মালিথার ছেলে নাসির উদ্দিন (৪০) ও ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আওলাদ আলীর ছেলে আজিজুল ইসলাম। রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপার মো: হাসানুজ্জামান প্রেস কনফারেন্সে জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ১৯ এপ্রিল রাতে সদর উপজেলার কুবিরখালী গ্রামে জামিরুলকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় পরদিন নিহতের মামা মোশাররফ হোসেন মুছা অজ্ঞাতদের আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ তদন্ত শেষে এ ঘটনার মুল পরিকল্পনাকারী গোলাপ মেম্বরসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করে। তারা হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্ধি দেয়। তাদের স্বীকারোক্তি মোতাবেক ডিবি পুলিশ রোববার রাতে চুয়াডাঙ্গার নবীনগর গ্রামের নাসির উদ্দিনের বাড়ি থেকে মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার করা নাসির উদ্দিনকে। একই রাতে ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের আজিজুল ইলামের বাড়ি থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বন্দুক ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয় ও গ্রেফতার করা হয় তাকে। এ মামলায় প্রধান আসামী বোরহান এখনও পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুবিরখালী গ্রামে ব্যবসায়ী জামিরুল ইসলাম হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বন্দুক ও ছিনাইতাইকৃত মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছে ডিবি পুলিশ। সে সাথে গ্রেফতার করেছে আরও দুই জনকে।
গ্রেফতারকৃত হলো-চুয়াডাঙ্গার নবীনগর গ্রামের মৃত সামাদ মালিথার ছেলে নাসির উদ্দিন (৪০) ও ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আওলাদ আলীর ছেলে আজিজুল ইসলাম। রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপার মো: হাসানুজ্জামান প্রেস কনফারেন্সে জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ১৯ এপ্রিল রাতে সদর উপজেলার কুবিরখালী গ্রামে জামিরুলকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় পরদিন নিহতের মামা মোশাররফ হোসেন মুছা অজ্ঞাতদের আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ তদন্ত শেষে এ ঘটনার মুল পরিকল্পনাকারী গোলাপ মেম্বরসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করে। তারা হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্ধি দেয়। তাদের স্বীকারোক্তি মোতাবেক ডিবি পুলিশ রোববার রাতে চুয়াডাঙ্গার নবীনগর গ্রামের নাসির উদ্দিনের বাড়ি থেকে মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার করা নাসির উদ্দিনকে। একই রাতে ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের আজিজুল ইলামের বাড়ি থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত বন্দুক ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয় ও গ্রেফতার করা হয় তাকে। এ মামলায় প্রধান আসামী বোরহান এখনও পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
No comments