বলাৎকারের ঘটনা ঢাকতে মাদ্রাসাছাত্র আবিরকে হত্যা
স্টাাফ রিপোর্টার-
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা ইটভাটা সংলগ্ন পুকুর থেকে নিহত শিশু আবির হোসাইনের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া মাথাটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ডগ স্কোয়াডের সহায়তায় মাথাটি উদ্ধার হয়।
আগে, বুধবার (২৪ জুলাই) আবির হোসাইনের মাথাবিহীন মরদেহ পাওয়ার পর থেকেই চুয়াডাঙ্গা পুলিশ ও রাজধানী থেকে যাওয়া র্যাবের ডগ স্কোয়াড ঘটনাস্থলে গিয়ে আবির হোসাইনের মাথার খোঁজে অভিযান শুরু করে।
অবশেষে বৃহস্পতিবার সকালে কয়রাডাঙ্গা ইটভাটা সংলগ্ন পুকুর থেকে সেটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আবির হোসাইন ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানার দৌলতপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা নূরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার চিকিৎসক শামীম কবির জানান, শিশুটিকে বলাৎকার করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডিএনএ টেস্ট ও নিহতের শরীরের নমুনা অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া গেলে সঠিক ঘটনা জানা যাবে।
এবিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ওসি মুন্সী আসাদুজ্জামান জানান, নিহত শিশুটির মাথা পাওয়া গেছে। একাধিকবার বলাৎকারের পর তাকে হত্যা করা হয় বলে প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই মাদ্রাসার পাঁচ শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট হাতে পেলে এবং জিজ্ঞাসাবাদ সাপেক্ষে আসল ঘটনা জানা যাবে। সব রিপোর্ট হাতে পেলে এহত্যাকাণ্ডের কারণ সবাইকে জানানো সম্ভব হবে।
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা ইটভাটা সংলগ্ন পুকুর থেকে নিহত শিশু আবির হোসাইনের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া মাথাটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ডগ স্কোয়াডের সহায়তায় মাথাটি উদ্ধার হয়।
আগে, বুধবার (২৪ জুলাই) আবির হোসাইনের মাথাবিহীন মরদেহ পাওয়ার পর থেকেই চুয়াডাঙ্গা পুলিশ ও রাজধানী থেকে যাওয়া র্যাবের ডগ স্কোয়াড ঘটনাস্থলে গিয়ে আবির হোসাইনের মাথার খোঁজে অভিযান শুরু করে।
অবশেষে বৃহস্পতিবার সকালে কয়রাডাঙ্গা ইটভাটা সংলগ্ন পুকুর থেকে সেটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আবির হোসাইন ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানার দৌলতপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা নূরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার চিকিৎসক শামীম কবির জানান, শিশুটিকে বলাৎকার করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডিএনএ টেস্ট ও নিহতের শরীরের নমুনা অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া গেলে সঠিক ঘটনা জানা যাবে।
এবিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ওসি মুন্সী আসাদুজ্জামান জানান, নিহত শিশুটির মাথা পাওয়া গেছে। একাধিকবার বলাৎকারের পর তাকে হত্যা করা হয় বলে প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই মাদ্রাসার পাঁচ শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট হাতে পেলে এবং জিজ্ঞাসাবাদ সাপেক্ষে আসল ঘটনা জানা যাবে। সব রিপোর্ট হাতে পেলে এহত্যাকাণ্ডের কারণ সবাইকে জানানো সম্ভব হবে।
No comments