অন্ধ ও বৃদ্ধ হলওে পরশ্রিমী ও আত্মসম্মানী ব্যক্তি " শুকুর আলী"
তরকিুল ইসলামঃ
ঝনিাইদহ জলোর মহশেপুর উপজলোর জাগুসা গ্রামরে সুপরচিতি অন্ধ ও বৃদ্ধ কন্তিু অত্যন্ত পরশ্রিমী এবং আত্মসম্মানী ব্যক্তরি নাম শুকুর আলী৷ যনিি তনি বছর বয়স থকেে বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্ধ হয়ে যান৷ বৃদ্ধ বয়সে যনিি নজিরে জমতিে আল্লাহর ঘর মসজদি বানয়িছেনে৷ জাগুসা গ্রামরে উত্তর পাড়া বা ঘোষ পাড়ায় বসবাসরত এই ব্যক্তটিি চমৎকার কারুশল্পিী ও পরশ্রিমী মানুষ৷
র্বতমানে শয্যাশায়ী শুকুর আলীর বয়স আশরি কোটায়৷ ছয় সন্তানরে মধ্যে চারপুত্র ও দুই কন্যা সন্তান ছলি তার৷ র্বতমানে তনি ছলেে ও এক কন্যা বঁেচে আছ৷ে বড় ছলেে মটর ড্রাইভার বা শ্রমকি হসিবেে কাজ কর৷ে অন্য দুই ছলেে বাড়তিইে থাক৷ে বৃদ্ধ এই লোকটি এতটাই আত্মসম্মানী যে নজিরে পরশ্রিমরে আয় ব্যতীত অন্য কছিু গ্রহণ করনে না , এমনকি ছলেদেরে কোন কাজ করে না দয়িে তাদরে ঘররে খাবার গ্রহণ করনে না৷
নজিে দড়ি দয়িে গরুর মুখোশ, ঠুসি প্রভৃতি এবং তাল পাতার হাতপাখা তরৈি করে জাগুসা ও মান্দারতলা বাজারে নয়িমতি বক্রিি করতনে৷ সব সময় পায়ে হটেে পথ চলতনে৷ সাথে একটা বাশি রাখতনে , পথ চলতে গয়িে অনুমান ভুল মনে হলইে বাশি বাজয়িে আশপোশরে মানুষরে দৃষ্টি আর্কষণ করতনে৷ সাধারণত একাই চলতনে এবং চলার চষ্টো করতনে ৷
নজিরে জমতিে তনিি নর্মিাণ করছেনে মসজদি, অথচ এটইি ছলি তাঁর সম্বল৷ গত ১০ সপ্টেম্বের,২০১৭ এ হাববি আনম নামে একজন রপর্িোটার তার সাক্ষাৎকার ননে৷ সাক্ষৎকারে তনিি বলনে , আল্লাহর ঘর নবীর কাজ করতে আমার ভাল লাগ,ে আমি আল্লা-নবীর কাজ করতে ভালবাস৷ি " এছাড়াও ঐ মসজদিে তনিি নজিইে ইমামতি করনে বনিা র্অথে এবং নজিে যা জাননে তা অন্যদরে জানানোর, শখোনোর চষ্টো করনে৷
উনার মত সৎ ও সৎর্কমশীল মানুষ আমি এলাকায় দখেনি৷ি জাগুসা ও মান্দারতলা বাজারে তার সাথে প্রায়ই দখো হত, কথা বলতাম৷ র্সবদা পায়ে হটেে চলাফরো করতনে৷ কখনও নামাজ বাদ দনেন,ি মান্দারতলা বাজাররে দনি আসররে সময় বাজার মসজদিে যখন আসতনে, প্রায়ই দখেতাম ইদ্রাকপুর মাধ্যমকি বদ্যিালয়রে সনিয়ির শক্ষিক আফতাব উদ্দনি স্যার মসজদিে ঢুকতে সাহায্য করতনে, তাই দখেে মাঝমেধ্যে আমওি একটু সাহায্য করার চষ্টো করতাম৷
ওনার সাক্ষাৎকার নউিজ হওয়ার পর মসজদিে অনকেে দান করছেনে, কছিুটা কাজও হয়ছে৷ে তারপর গত ১০র্মাচ, ২০১৮ এ সাক্ষৎকারে তনিি মসজদি এর জন্য সাহায্য সহায়তা করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং সকলরে জন্য দোয়া করনে৷ জাগুসা গ্রামরে বশিষ্টি সমাজসবেক, পল্লীচকিৎিসক ও সাবকে ইউপ.ি সদস্য তববিুর রহমান জানান, ' প্রায় ৭/৮ মাস উনি অনকেটা শয্যাশায়ী হয়ে পড়ছেনে৷ আমি মাঝমেধ্যে ওনাকে দখেে আসি এবং চকিৎিসা দইে৷'
গ্রামরে কৃতি সন্তান লঃে র্কণলে মহউিস সুন্নাহ বাবু নামে একজন সনো অফসিার বলনে, "উনি অসাধারণ একজন মানুষ যার আত্মসম্মানও তুলনাহীন৷"
এলাকার আরকে কৃতি সন্তান রকবিুল হাসান নামে একজন ব্যাংক র্কমর্কতা মন্তব্য করনে, "মো:শুকুর আলী" এ সমাজরে এক দৃস্টান্ত,,, এমন মানুষ এ সমাজে কম দখো যায়,মাএ তনি বছর বয়সে চোখ হারয়িে র্ধমরে উপর দখল নওেয়া এবং এত গুলা সন্তান মানুষ করা এটা কম মানুষরে দ্বারা সম্ভব,এ সমাজে অনকে মানুষ আছে যারা সুস্হ সবল হওয়া স্বত্বওে সংসার চালাতে পারছনে না,তনিি সমাজরে জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবনে,যতটুকু শুনছিি ও জনেছেি তার সর্ম্পকে আমার মনে হয়ছেে তনিি একজন নকে বান্দা,আমি দোয়া করি আল্লাহ্ যনে তার সুস্হতা দান করনে এবং তার ইহকাল ও পরকালরে সকল আশা র্পূন করনে ৷
মহৎ কাজরে প্রতি সারাজীবন শ্রদ্ধাশীল এই ব্যক্তটিরি জন্য জান্নাত অবশ্যম্ভাবী৷ উনার থকেে সবার শক্ষিা নওেয়া উচতি৷
ঝনিাইদহ জলোর মহশেপুর উপজলোর জাগুসা গ্রামরে সুপরচিতি অন্ধ ও বৃদ্ধ কন্তিু অত্যন্ত পরশ্রিমী এবং আত্মসম্মানী ব্যক্তরি নাম শুকুর আলী৷ যনিি তনি বছর বয়স থকেে বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্ধ হয়ে যান৷ বৃদ্ধ বয়সে যনিি নজিরে জমতিে আল্লাহর ঘর মসজদি বানয়িছেনে৷ জাগুসা গ্রামরে উত্তর পাড়া বা ঘোষ পাড়ায় বসবাসরত এই ব্যক্তটিি চমৎকার কারুশল্পিী ও পরশ্রিমী মানুষ৷
র্বতমানে শয্যাশায়ী শুকুর আলীর বয়স আশরি কোটায়৷ ছয় সন্তানরে মধ্যে চারপুত্র ও দুই কন্যা সন্তান ছলি তার৷ র্বতমানে তনি ছলেে ও এক কন্যা বঁেচে আছ৷ে বড় ছলেে মটর ড্রাইভার বা শ্রমকি হসিবেে কাজ কর৷ে অন্য দুই ছলেে বাড়তিইে থাক৷ে বৃদ্ধ এই লোকটি এতটাই আত্মসম্মানী যে নজিরে পরশ্রিমরে আয় ব্যতীত অন্য কছিু গ্রহণ করনে না , এমনকি ছলেদেরে কোন কাজ করে না দয়িে তাদরে ঘররে খাবার গ্রহণ করনে না৷
নজিে দড়ি দয়িে গরুর মুখোশ, ঠুসি প্রভৃতি এবং তাল পাতার হাতপাখা তরৈি করে জাগুসা ও মান্দারতলা বাজারে নয়িমতি বক্রিি করতনে৷ সব সময় পায়ে হটেে পথ চলতনে৷ সাথে একটা বাশি রাখতনে , পথ চলতে গয়িে অনুমান ভুল মনে হলইে বাশি বাজয়িে আশপোশরে মানুষরে দৃষ্টি আর্কষণ করতনে৷ সাধারণত একাই চলতনে এবং চলার চষ্টো করতনে ৷
নজিরে জমতিে তনিি নর্মিাণ করছেনে মসজদি, অথচ এটইি ছলি তাঁর সম্বল৷ গত ১০ সপ্টেম্বের,২০১৭ এ হাববি আনম নামে একজন রপর্িোটার তার সাক্ষাৎকার ননে৷ সাক্ষৎকারে তনিি বলনে , আল্লাহর ঘর নবীর কাজ করতে আমার ভাল লাগ,ে আমি আল্লা-নবীর কাজ করতে ভালবাস৷ি " এছাড়াও ঐ মসজদিে তনিি নজিইে ইমামতি করনে বনিা র্অথে এবং নজিে যা জাননে তা অন্যদরে জানানোর, শখোনোর চষ্টো করনে৷
উনার মত সৎ ও সৎর্কমশীল মানুষ আমি এলাকায় দখেনি৷ি জাগুসা ও মান্দারতলা বাজারে তার সাথে প্রায়ই দখো হত, কথা বলতাম৷ র্সবদা পায়ে হটেে চলাফরো করতনে৷ কখনও নামাজ বাদ দনেন,ি মান্দারতলা বাজাররে দনি আসররে সময় বাজার মসজদিে যখন আসতনে, প্রায়ই দখেতাম ইদ্রাকপুর মাধ্যমকি বদ্যিালয়রে সনিয়ির শক্ষিক আফতাব উদ্দনি স্যার মসজদিে ঢুকতে সাহায্য করতনে, তাই দখেে মাঝমেধ্যে আমওি একটু সাহায্য করার চষ্টো করতাম৷
ওনার সাক্ষাৎকার নউিজ হওয়ার পর মসজদিে অনকেে দান করছেনে, কছিুটা কাজও হয়ছে৷ে তারপর গত ১০র্মাচ, ২০১৮ এ সাক্ষৎকারে তনিি মসজদি এর জন্য সাহায্য সহায়তা করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং সকলরে জন্য দোয়া করনে৷ জাগুসা গ্রামরে বশিষ্টি সমাজসবেক, পল্লীচকিৎিসক ও সাবকে ইউপ.ি সদস্য তববিুর রহমান জানান, ' প্রায় ৭/৮ মাস উনি অনকেটা শয্যাশায়ী হয়ে পড়ছেনে৷ আমি মাঝমেধ্যে ওনাকে দখেে আসি এবং চকিৎিসা দইে৷'
গ্রামরে কৃতি সন্তান লঃে র্কণলে মহউিস সুন্নাহ বাবু নামে একজন সনো অফসিার বলনে, "উনি অসাধারণ একজন মানুষ যার আত্মসম্মানও তুলনাহীন৷"
এলাকার আরকে কৃতি সন্তান রকবিুল হাসান নামে একজন ব্যাংক র্কমর্কতা মন্তব্য করনে, "মো:শুকুর আলী" এ সমাজরে এক দৃস্টান্ত,,, এমন মানুষ এ সমাজে কম দখো যায়,মাএ তনি বছর বয়সে চোখ হারয়িে র্ধমরে উপর দখল নওেয়া এবং এত গুলা সন্তান মানুষ করা এটা কম মানুষরে দ্বারা সম্ভব,এ সমাজে অনকে মানুষ আছে যারা সুস্হ সবল হওয়া স্বত্বওে সংসার চালাতে পারছনে না,তনিি সমাজরে জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবনে,যতটুকু শুনছিি ও জনেছেি তার সর্ম্পকে আমার মনে হয়ছেে তনিি একজন নকে বান্দা,আমি দোয়া করি আল্লাহ্ যনে তার সুস্হতা দান করনে এবং তার ইহকাল ও পরকালরে সকল আশা র্পূন করনে ৷
মহৎ কাজরে প্রতি সারাজীবন শ্রদ্ধাশীল এই ব্যক্তটিরি জন্য জান্নাত অবশ্যম্ভাবী৷ উনার থকেে সবার শক্ষিা নওেয়া উচতি৷
No comments