ঝিনাইদহে সহকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ভুয়া প্রশ্নপত্র কেনা বেচার সময় আটক ৬
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহে সহকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ভুয়া প্রশ্নপত্র কেনা বেচার সময় ৬ জনকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। শুক্রবার সকালে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে শহরের আরাপপুরের একটি বাসা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো-ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হাটগোপালপুর গ্রামের অরুন কুমার দাসের ছেলে প্রশান্ত কুমার দাস, শহরের আরাপপুরের আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুল মজিদ, শৈলকুপা উপজেলার রানীনগর গ্রামের রোজদার মিয়ার ছেলে আল মাউন, একই উপজেলা সিদ্ধি গ্রামের এলাহী বক্সের ছেলে তাইনুর আলম, উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে হাসান ইকবাল ও রানীনগর গ্রামের সৈয়দ আলির ছেলে রিপন হোসেন।
ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, শহরের আরাপপুরে আব্দুল মজিদের বাসায় সহকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র কেনা বেচা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালানো হয়। মোবাইল ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে আসা প্রশ্ন ও উত্তরপত্র বিক্রি করে জন প্রতি ২০ হাজার টাকা করে নেওয়া হচ্ছিল। ঘটনাস্থল থেকে ৬ জনকে আটক ও মোবাইলটি উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে প্রশ্নপত্র কেনা বেচার ৬০ হাজার টাকাও উদ্ধার করা হয়। পরীক্ষা শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খায়রুল ইসলাম আসল প্রশ্নপত্রের সাথে বিক্রি হওয়া প্রশ্নপত্রের যাচাই করে কোন মিল পাননি। এঘটনায় ঝিনাইদহ সদর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ঝিনাইদহে সহকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ভুয়া প্রশ্নপত্র কেনা বেচার সময় ৬ জনকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। শুক্রবার সকালে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে শহরের আরাপপুরের একটি বাসা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো-ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হাটগোপালপুর গ্রামের অরুন কুমার দাসের ছেলে প্রশান্ত কুমার দাস, শহরের আরাপপুরের আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুল মজিদ, শৈলকুপা উপজেলার রানীনগর গ্রামের রোজদার মিয়ার ছেলে আল মাউন, একই উপজেলা সিদ্ধি গ্রামের এলাহী বক্সের ছেলে তাইনুর আলম, উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে হাসান ইকবাল ও রানীনগর গ্রামের সৈয়দ আলির ছেলে রিপন হোসেন।
ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, শহরের আরাপপুরে আব্দুল মজিদের বাসায় সহকারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র কেনা বেচা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালানো হয়। মোবাইল ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে আসা প্রশ্ন ও উত্তরপত্র বিক্রি করে জন প্রতি ২০ হাজার টাকা করে নেওয়া হচ্ছিল। ঘটনাস্থল থেকে ৬ জনকে আটক ও মোবাইলটি উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে প্রশ্নপত্র কেনা বেচার ৬০ হাজার টাকাও উদ্ধার করা হয়। পরীক্ষা শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খায়রুল ইসলাম আসল প্রশ্নপত্রের সাথে বিক্রি হওয়া প্রশ্নপত্রের যাচাই করে কোন মিল পাননি। এঘটনায় ঝিনাইদহ সদর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
No comments