ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, দোকান-পাট ও বাড়িঘর ভাংচুর, পুলিশের গুলিবর্ষন
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি দোকান-পাট ও বাড়িঘর ভাংচুর করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৬ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষন করেছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঝিনাইদহে সদর উপজেলার হাটগোপালপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান খান জানান, দীর্ঘদিন দিন ধরে পদ্মাকর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিকাশ বিশ্বাস ও বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ নিজামুল গনি লিটুর সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। গত কয়েকিদন যাবত হাটগোপালপুর বাজার ও বাস কাউন্টার দখল করা নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল।
এরই জের ধরে সকালে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু করে। এসময় বাজারের ব্যবসায়ী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ নিজামুল গনি লিটুর রাইচ মিল, জুয়েল রানার ষ্টিল ফার্নিচার, ছব্বারের ফার্নিচার ও এ্যালমনিয়াম ও ক্রোকারীজের দোকান, খলিলের দোকান, গোলাম বারী ও শহিদুলসহ বেশ কয়েকটি বাড়ী ঘর ভাংচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে শর্ট গানের ফাঁকা গুলি বর্ষন করে। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি দোকান-পাট ও বাড়িঘর ভাংচুর করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৬ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষন করেছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঝিনাইদহে সদর উপজেলার হাটগোপালপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান খান জানান, দীর্ঘদিন দিন ধরে পদ্মাকর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিকাশ বিশ্বাস ও বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ নিজামুল গনি লিটুর সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। গত কয়েকিদন যাবত হাটগোপালপুর বাজার ও বাস কাউন্টার দখল করা নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল।
এরই জের ধরে সকালে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু করে। এসময় বাজারের ব্যবসায়ী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ নিজামুল গনি লিটুর রাইচ মিল, জুয়েল রানার ষ্টিল ফার্নিচার, ছব্বারের ফার্নিচার ও এ্যালমনিয়াম ও ক্রোকারীজের দোকান, খলিলের দোকান, গোলাম বারী ও শহিদুলসহ বেশ কয়েকটি বাড়ী ঘর ভাংচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে শর্ট গানের ফাঁকা গুলি বর্ষন করে। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
No comments