কর্মচারীদের সাথে অশালীন আচরণ, ঝিনাইদহ ওজোপাডিকো’র নির্বাহী প্রকৌশলী বিরুদ্ধে অনাস্থা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোলি নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে তার দপ্তরের কর্মচারীদের সাথে অশালীন আচরণের অভিযোগ উঠেছে। অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ, তুই-তুখারীসহ অসদারাচণ করেন তিনি। তার থেকে পরিত্রান পেতে ওই দপ্তরে কর্মরতরা তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব করে তার বদলি চেয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী বলেন, নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকারের আচরণ মোটেও সন্তোষজনক নই। অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এমনকি গ্রাহকদের সাথেও তিনি খারাপ আচরণ করেন। যে কারণে তাদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। তিনি আরও বলেন, কারণে অকারণে নির্বাহী প্রকৌশলী তাদের গালি-গালাজ করেন। ‘জুতা পেটানি করবো, বা... বেটা’সহ নানা অশ্রাব্য ভাষায় গালা-গালি করেন। এছাড়াও তুই-তুখারী, রুক্ষ ব্যবহার তো রয়েছেই। আরেক কর্মচারী বলেন, তার এ আচরণের কারণে অফিসের কর্মচারীরা কাজ করতে আগ্রহী নয়।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান, ওজোপাডিকোলির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া কর্মচারীদের অনাস্থা ও অসন্তোষ পত্রে উল্লেখ করা হয়, অবিলম্বে এই কর্মকর্তাকে অন্যত্র বদলি করা না হলে কোম্পানীর রাজস্ব আদায় ও উন্নয়নমুলক কাজ ক্ষতিগ্রস্থ হবে। সেই সাথে তারা হুশিয়ারি দেন, নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকারের এ ধরনের আচরণের কারণে রাজস্ব আদায়ে ও কোনরূপ অঘটন ঘটলে দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দায়ি থাকবে জানা।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকার বলেন, আমার বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ দিয়েছে তারা নানা অনিয়মের সাথে জড়িত। তাদের চুরি বন্ধ করে দিয়েছি। দুর্নীতি বন্ধ হওয়ার কারণে তারা আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, যারা আমাকে অভিযুক্ত করছে, তারা অহেতুক ভাবে গ্রাহকদের হয়রানি করে। দিনের পর দিন গ্রাহকদের মিটার লাগানো, লাইন দেওয়া নিয়ে ঘোরাই। আমি এ অনিয়ম করতে দিচ্ছি না বলে এ কথা উঠছে। তাছাড়া লাইনম্যান বা কর্মচারীদের সাথে আমার মাসে একদিন কথা হয় কি না সন্দেহ। আমি তাদের সাথে খারাপ আচরণ করতে যাব কেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী বলেন, নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকারের আচরণ মোটেও সন্তোষজনক নই। অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এমনকি গ্রাহকদের সাথেও তিনি খারাপ আচরণ করেন। যে কারণে তাদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। তিনি আরও বলেন, কারণে অকারণে নির্বাহী প্রকৌশলী তাদের গালি-গালাজ করেন। ‘জুতা পেটানি করবো, বা... বেটা’সহ নানা অশ্রাব্য ভাষায় গালা-গালি করেন। এছাড়াও তুই-তুখারী, রুক্ষ ব্যবহার তো রয়েছেই। আরেক কর্মচারী বলেন, তার এ আচরণের কারণে অফিসের কর্মচারীরা কাজ করতে আগ্রহী নয়।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান, ওজোপাডিকোলির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া কর্মচারীদের অনাস্থা ও অসন্তোষ পত্রে উল্লেখ করা হয়, অবিলম্বে এই কর্মকর্তাকে অন্যত্র বদলি করা না হলে কোম্পানীর রাজস্ব আদায় ও উন্নয়নমুলক কাজ ক্ষতিগ্রস্থ হবে। সেই সাথে তারা হুশিয়ারি দেন, নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকারের এ ধরনের আচরণের কারণে রাজস্ব আদায়ে ও কোনরূপ অঘটন ঘটলে দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দায়ি থাকবে জানা।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকার বলেন, আমার বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ দিয়েছে তারা নানা অনিয়মের সাথে জড়িত। তাদের চুরি বন্ধ করে দিয়েছি। দুর্নীতি বন্ধ হওয়ার কারণে তারা আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, যারা আমাকে অভিযুক্ত করছে, তারা অহেতুক ভাবে গ্রাহকদের হয়রানি করে। দিনের পর দিন গ্রাহকদের মিটার লাগানো, লাইন দেওয়া নিয়ে ঘোরাই। আমি এ অনিয়ম করতে দিচ্ছি না বলে এ কথা উঠছে। তাছাড়া লাইনম্যান বা কর্মচারীদের সাথে আমার মাসে একদিন কথা হয় কি না সন্দেহ। আমি তাদের সাথে খারাপ আচরণ করতে যাব কেন?
No comments