শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সব ভিসিদের সেরা হলেন ইবি উপাচার্য ড. রশীদ আসকারী
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে'পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আমরা' নামে একটি পেজে গত ৩১ মার্চ 'আপনি কি আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে ভালোবাসেন?' শিরোনামে জরিপ ভোটিং পুল তৈরি করা হয়েছিল।
এ জরিপে মোট ৬ হাজার ৫০০ ফেসবুক ইউজার ভোট দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ভালোবাসার পক্ষে ভোট পরেছে ৩৭ শতাংশ আর না ভালোবাসার পক্ষে ভোট পরেছে ৬৩ শতাংশ। ৩১ মার্চ শুরু হওয়া ভোটিং পুল ৯ এপ্রিল সকালে সমাপ্ত করা হয়।
জরিপের কমেন্টে ভালোবাসার, না ভালোবাসার কয়েকজন উপাচার্যের নাম পাওয়া গেছে। ভালোবাসার তালিকায় রয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. রাশিদ আসকারী, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
না ভালোবাসার তালিকায় রয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
উভয় তালিকায় রয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। জরিপের অধিকাংশ কমেন্টে ভালোবাসার উপাচার্য হিসেবে নাম ওঠে এসেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারীর নাম।
শিমুল নামে ইবির এক শিক্ষার্থী লিখেন, 'আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য (ড. রশীদ আসকারী) স্যারের দারুণ ভক্ত। তিনি দেখিয়েছেন কোমায় চলে যাওয়া একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে কোমর সোজা করে দাড় করাতে হয়। স্যালুট স্যার।'
নাহিদ হাসান নামের একজন মন্তব্য করেন, 'ভালোবাসা হ্যাঁ আর না দিয়ে প্রকাশ করা যায় না। আপনারা যারা জানতে ইচ্ছুক তারা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চা দোকানি থেকে শুরু করে অধ্যাপক কিংবা যে কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারেন তাহলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। অন্য জায়গার উপাচার্যকে অপসারণের জন্য আন্দোলন করে, আর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন হবে যদি আসকারী স্যার পদত্যাগ করতে চান।'
রাসেল আহমেদ নামের আরেক শিক্ষার্থী মন্তব্য করেন, 'ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী স্যার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর প্রাণের স্পন্দন। ভালোবাসি স্যার আপনাকে।'
মোহা. সোহেল রানা মন্তব্য করেন, 'ইবির ভিসি স্যার সকলের কাছে হিরো এবং সকল ছাত্রছাত্রীর আইডল।'
তাসকিন নিবির মন্তব্য করেন, 'হ্যাঁ ভোট যারা দিবেন ধরেই নেওয়া যায় সিংহভাগ "ইবি"র শিক্ষার্থী। কেননা আসকারী স্যারকে ভালো না বেসে ইবির কোনো শিক্ষার্থীর উপায়ই নাই।'
এ জরিপে মোট ৬ হাজার ৫০০ ফেসবুক ইউজার ভোট দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ভালোবাসার পক্ষে ভোট পরেছে ৩৭ শতাংশ আর না ভালোবাসার পক্ষে ভোট পরেছে ৬৩ শতাংশ। ৩১ মার্চ শুরু হওয়া ভোটিং পুল ৯ এপ্রিল সকালে সমাপ্ত করা হয়।
জরিপের কমেন্টে ভালোবাসার, না ভালোবাসার কয়েকজন উপাচার্যের নাম পাওয়া গেছে। ভালোবাসার তালিকায় রয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. রাশিদ আসকারী, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
না ভালোবাসার তালিকায় রয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
উভয় তালিকায় রয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। জরিপের অধিকাংশ কমেন্টে ভালোবাসার উপাচার্য হিসেবে নাম ওঠে এসেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারীর নাম।
শিমুল নামে ইবির এক শিক্ষার্থী লিখেন, 'আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য (ড. রশীদ আসকারী) স্যারের দারুণ ভক্ত। তিনি দেখিয়েছেন কোমায় চলে যাওয়া একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে কোমর সোজা করে দাড় করাতে হয়। স্যালুট স্যার।'
নাহিদ হাসান নামের একজন মন্তব্য করেন, 'ভালোবাসা হ্যাঁ আর না দিয়ে প্রকাশ করা যায় না। আপনারা যারা জানতে ইচ্ছুক তারা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চা দোকানি থেকে শুরু করে অধ্যাপক কিংবা যে কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারেন তাহলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। অন্য জায়গার উপাচার্যকে অপসারণের জন্য আন্দোলন করে, আর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন হবে যদি আসকারী স্যার পদত্যাগ করতে চান।'
রাসেল আহমেদ নামের আরেক শিক্ষার্থী মন্তব্য করেন, 'ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী স্যার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর প্রাণের স্পন্দন। ভালোবাসি স্যার আপনাকে।'
মোহা. সোহেল রানা মন্তব্য করেন, 'ইবির ভিসি স্যার সকলের কাছে হিরো এবং সকল ছাত্রছাত্রীর আইডল।'
তাসকিন নিবির মন্তব্য করেন, 'হ্যাঁ ভোট যারা দিবেন ধরেই নেওয়া যায় সিংহভাগ "ইবি"র শিক্ষার্থী। কেননা আসকারী স্যারকে ভালো না বেসে ইবির কোনো শিক্ষার্থীর উপায়ই নাই।'
No comments