ঝিনাইদহ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষনা, শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
বিভিন্ন দাবিতে ছাত্র আন্দোলনের মুখে অচল ঝিনাইদহ ভেটেরিনারি কলেজ অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষানা করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১১ টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কলেজ কর্র্তৃপক্ষ জানায়, এ কলেজের শিক্ষার্থীরা কলেজটিকে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের একটি ফ্যাকাল্টি ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে আসছিল। এ তারা এ দাবিতে আন্দোলনও করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের আশ^স্ত করে। কিন্তু দাবি বাস্তবায়ন করেনি। এর প্রেক্ষিতে ছাত্রছাত্রীরা ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করে। কলেজ প্রশাসনকে অচল করে দেয়। প্রধান গেট ও অফিসে অফিসে তালা লাগিয়ে দেয়।
ছাত্রদের মধ্যে মারামারিতে আহতের ঘঠনাও ঘটেছে। এ কারনে কলেজ কর্তৃপক্ষ শুক্রবার সকালে কলেজটি অনির্দিষ্ট কালে জন্য বন্ধ ঘোষনা করে এবং শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়। শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করেছে।
এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ ড. অমলেন্দু ঘোষ বলেন, ছাত্রদের আন্দোলন সহিংস হয়ে উঠেছিল। তারা কলেজের অফিস, ক্লাশরুম, প্রধান গেট, ল্যাবরেটরিতে তালা ঝুলিয়ে দেয়। শিক্ষকদের হুমকি দেয়। কলেজটি অচল হয়ে পড়ে। প্রশাসনের সাথে পরামর্শ করে শিক্ষক পরিষদের মিটিংয়ের সিন্ধান্ত মোতাবেক কলেজ বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।
বিভিন্ন দাবিতে ছাত্র আন্দোলনের মুখে অচল ঝিনাইদহ ভেটেরিনারি কলেজ অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষানা করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১১ টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কলেজ কর্র্তৃপক্ষ জানায়, এ কলেজের শিক্ষার্থীরা কলেজটিকে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের একটি ফ্যাকাল্টি ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে আসছিল। এ তারা এ দাবিতে আন্দোলনও করে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের আশ^স্ত করে। কিন্তু দাবি বাস্তবায়ন করেনি। এর প্রেক্ষিতে ছাত্রছাত্রীরা ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করে। কলেজ প্রশাসনকে অচল করে দেয়। প্রধান গেট ও অফিসে অফিসে তালা লাগিয়ে দেয়।
ছাত্রদের মধ্যে মারামারিতে আহতের ঘঠনাও ঘটেছে। এ কারনে কলেজ কর্তৃপক্ষ শুক্রবার সকালে কলেজটি অনির্দিষ্ট কালে জন্য বন্ধ ঘোষনা করে এবং শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়। শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করেছে।
এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ ড. অমলেন্দু ঘোষ বলেন, ছাত্রদের আন্দোলন সহিংস হয়ে উঠেছিল। তারা কলেজের অফিস, ক্লাশরুম, প্রধান গেট, ল্যাবরেটরিতে তালা ঝুলিয়ে দেয়। শিক্ষকদের হুমকি দেয়। কলেজটি অচল হয়ে পড়ে। প্রশাসনের সাথে পরামর্শ করে শিক্ষক পরিষদের মিটিংয়ের সিন্ধান্ত মোতাবেক কলেজ বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।
No comments