কোটচাঁদপুর ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বিধবা ভাতার কার্ড পেলেন আশালতা
তবিবুর রহমান, কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানার আশুহস্তক্ষেপে বিধবা বাতার কার্ড পেলেন ৮২ বছর বয়সী বিধবা আশালতা হালদার।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিজ কার্যালয়ে সোমবার বিধবা আশালতার হাতে বিধবা ভাতার কার্ডটি তুলে দেন কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা।
খোজ নিয়ে জানা যায়, কোটচাঁদপুর পৌর শহরের ২নং ওয়ার্ডের ব্রীজাঘাট হালদার পাড়ার মৃত তিলক মন্ডলের সহধর্মিনী আশালতা। দুই ছেলে ও তিন মেয়ে নিয়ে ছিলো তাদের পরিবার।
গত ২০১৩ইং সালে মৃত্যু হয় তিলক মন্ডলের। দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে পড়ে আছে প্যারালাইসিসে পঙ্গু হয়ে। আর ছোট ছেলে পরিবার ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছেন ভারতে। মেয়েদের মধ্যে মারা গেছেন একজন। আশালতার স্বামী যখন মারা যান তখন তার বয়স ছিলো ৭৬ বছর। তখনি সে যোগ্য ছিলো বয়স্ক বা বিধবা ভাতার কার্ড পাওয়ার জন্যে।
এবিষয়ে আশালতা প্রতিবেদককে বলেন, আমার স্বামীর মৃত্যুর পর আমি প্রথমে সে সময়ের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাজেদুল ইসলাম, নির্বাচনের পরে নতুন কাউন্সিলর রেজাউল করিম পাঠান ও পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলাম জাহিদের কাছে গিয়েও পাইনি কোন কার্ড। সবাই করে দেবেন বলে আশার বাণী শুনিয়েছেন। কিন্তু কোন ফল হয়নি। সর্ব শেষ আমাকে নিয়ে কয়েকটি পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় যা কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দৃষ্টিগোচর হয়। আর তিনি সেই প্রতিবেদন দেখে আমাকে একটি বিধবা ভাতার কার্ড করে দেন।
এবিষয়ে কথা হয় কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানার সাথে তিনি বলেন, পত্রিকায় আশালতার নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। যা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এরপর আমি সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলামকে বলি খোজ খবর নিতে। আর তাৎক্ষনিক ভাবে সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম খোজনিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করেন। গেল সোমবারই আশালতার বিধবা ভাতার কার্ডটি তার হাতে তুলে দেন নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা তার নিজ কার্যালয় থেকে। সে সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানার আশুহস্তক্ষেপে বিধবা বাতার কার্ড পেলেন ৮২ বছর বয়সী বিধবা আশালতা হালদার।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিজ কার্যালয়ে সোমবার বিধবা আশালতার হাতে বিধবা ভাতার কার্ডটি তুলে দেন কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা।
খোজ নিয়ে জানা যায়, কোটচাঁদপুর পৌর শহরের ২নং ওয়ার্ডের ব্রীজাঘাট হালদার পাড়ার মৃত তিলক মন্ডলের সহধর্মিনী আশালতা। দুই ছেলে ও তিন মেয়ে নিয়ে ছিলো তাদের পরিবার।
গত ২০১৩ইং সালে মৃত্যু হয় তিলক মন্ডলের। দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে পড়ে আছে প্যারালাইসিসে পঙ্গু হয়ে। আর ছোট ছেলে পরিবার ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছেন ভারতে। মেয়েদের মধ্যে মারা গেছেন একজন। আশালতার স্বামী যখন মারা যান তখন তার বয়স ছিলো ৭৬ বছর। তখনি সে যোগ্য ছিলো বয়স্ক বা বিধবা ভাতার কার্ড পাওয়ার জন্যে।
এবিষয়ে আশালতা প্রতিবেদককে বলেন, আমার স্বামীর মৃত্যুর পর আমি প্রথমে সে সময়ের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাজেদুল ইসলাম, নির্বাচনের পরে নতুন কাউন্সিলর রেজাউল করিম পাঠান ও পৌর মেয়র জাহিদুল ইসলাম জাহিদের কাছে গিয়েও পাইনি কোন কার্ড। সবাই করে দেবেন বলে আশার বাণী শুনিয়েছেন। কিন্তু কোন ফল হয়নি। সর্ব শেষ আমাকে নিয়ে কয়েকটি পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় যা কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দৃষ্টিগোচর হয়। আর তিনি সেই প্রতিবেদন দেখে আমাকে একটি বিধবা ভাতার কার্ড করে দেন।
এবিষয়ে কথা হয় কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানার সাথে তিনি বলেন, পত্রিকায় আশালতার নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। যা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এরপর আমি সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলামকে বলি খোজ খবর নিতে। আর তাৎক্ষনিক ভাবে সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম খোজনিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করেন। গেল সোমবারই আশালতার বিধবা ভাতার কার্ডটি তার হাতে তুলে দেন নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা তার নিজ কার্যালয় থেকে। সে সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম।
No comments