ঝিনাইদহের সেই অসহায় অচল দৃষ্টি প্রতিবন্ধী লক্ষী রানিকে হুইল চেয়ার দিলেন ইউএনও
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নেবুতলা গ্রামের অসহায় অচল দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সেই লক্ষী রানি দাসকে হুইল চেয়ার দিয়েছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম। বিভিন্ন পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হলে লক্ষী রানি এই হুইল চেয়ার দেওয়া হয়। হুইল চেয়ার দেওয়ার পাশাপাশি তাকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদাণ করেন ইউএনও। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আব্দুল লতিফ শেখ, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার রুবেল হাওলাদার, অংকুর নাট্য একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন জুলিয়াসসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। হুইল চেয়ার পেয়ে খুশি লক্ষী রানি দাস।
উল্লেখ্য, ৬ বছর আগে ষাটবাড়িয়ায় স্বামীর বাড়িতে থাকা অবস্থায় স্ট্রোক হয় তার। স্ট্রোকে বাম হাত ও বাম পা অচল হয়ে যায়। সেই সাথে অন্ধ হয়ে যান তিনি। ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে চোখের চিকিৎসা করালেও ফেরেনি চোঁখের আলো। টাকা না থাকায় বড় কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেননি। অন্ধ হওয়ার বছর ২ যেতে না যেতেই স্বামী আবারো বিয়ে করেন। অচল হওয়ায় সতীনের সংসারে মেলেনি স্থান। বড় ছেলে বিয়ে করে অন্যত্র ঘর বেধেছেন। আর মেয়েকে বিয়ে দেওয়ায় তিনি রয়েছেন স্বামীর বাড়িতে। ছোট ছেলে থাকে বাবার কাছে।
এখন বর্তমানে নেবুতলা গ্রামের মায়ের কাছে আছে লক্ষী রানী দাস। গ্রামের মানুষ বিভিন্ন সময় সাহায্য করলেও এখন আর কেউ সাহায্য করেন না। মায়ের ভিক্ষার চাউলে চলে মা ও মেয়ের পেট।
অসহায় লক্ষীর চিকিৎসা বা সংসার চালানোর জন্য সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তার প্রতিবেশীরা। লক্ষী রানী দাসকে সাহায্য পাঠানোর জন্য তার বিস্বস্ত প্রতিবেশী আশরাফুল আলম ঠান্ডু (০১৭১২-৭৫৬৩৩৪ বিকাশ)। এছাড়াও নেবুতলা দাসপাড়ায় গেলে মিলবে এই অসহায়ের দেখা।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নেবুতলা গ্রামের অসহায় অচল দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সেই লক্ষী রানি দাসকে হুইল চেয়ার দিয়েছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম। বিভিন্ন পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হলে লক্ষী রানি এই হুইল চেয়ার দেওয়া হয়। হুইল চেয়ার দেওয়ার পাশাপাশি তাকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদাণ করেন ইউএনও। এসময় জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আব্দুল লতিফ শেখ, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার রুবেল হাওলাদার, অংকুর নাট্য একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন জুলিয়াসসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। হুইল চেয়ার পেয়ে খুশি লক্ষী রানি দাস।
উল্লেখ্য, ৬ বছর আগে ষাটবাড়িয়ায় স্বামীর বাড়িতে থাকা অবস্থায় স্ট্রোক হয় তার। স্ট্রোকে বাম হাত ও বাম পা অচল হয়ে যায়। সেই সাথে অন্ধ হয়ে যান তিনি। ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে চোখের চিকিৎসা করালেও ফেরেনি চোঁখের আলো। টাকা না থাকায় বড় কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেননি। অন্ধ হওয়ার বছর ২ যেতে না যেতেই স্বামী আবারো বিয়ে করেন। অচল হওয়ায় সতীনের সংসারে মেলেনি স্থান। বড় ছেলে বিয়ে করে অন্যত্র ঘর বেধেছেন। আর মেয়েকে বিয়ে দেওয়ায় তিনি রয়েছেন স্বামীর বাড়িতে। ছোট ছেলে থাকে বাবার কাছে।
এখন বর্তমানে নেবুতলা গ্রামের মায়ের কাছে আছে লক্ষী রানী দাস। গ্রামের মানুষ বিভিন্ন সময় সাহায্য করলেও এখন আর কেউ সাহায্য করেন না। মায়ের ভিক্ষার চাউলে চলে মা ও মেয়ের পেট।
অসহায় লক্ষীর চিকিৎসা বা সংসার চালানোর জন্য সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তার প্রতিবেশীরা। লক্ষী রানী দাসকে সাহায্য পাঠানোর জন্য তার বিস্বস্ত প্রতিবেশী আশরাফুল আলম ঠান্ডু (০১৭১২-৭৫৬৩৩৪ বিকাশ)। এছাড়াও নেবুতলা দাসপাড়ায় গেলে মিলবে এই অসহায়ের দেখা।
No comments