বধূ গেল বাসর ঘরে আর কাজী গেল শ্রীঘরে
স্টাফ রিপোর্টার :
বাল্য বিয়ে দেবার অপরাধে এক কাজীকে ৭ দিনের কারাদন্ড প্রদান সহ বরপক্ষকে ২০ হাজার ও কন্যাপক্ষকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার বিকাল ৫ টায় কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সূবর্ণা রানী সাহা এ দন্ডাদেশ প্রদান করেন। মাঝদিয়া গ্রামের কাশেম আলীর কন্যা আদুরী (১৫) আয়েশা মেমোরিয়াল দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেনীর ছাত্রী ও বর শরিফুল ইসলামের বাড়ী যশোরের শংকরপুর গ্রামে। ঘটনাটি ঘটেছে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মাঝদিয়া গ্রামে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহা জানান, বুধবার বিকালে উপজেলার মাঝদিয়া গ্রামে একটি বাল্য বিয়ে দেওয়া হ”েছ, এমন খবর পেয়েই তিনি দ্রæত পুলিশ নিয়ে বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। সেখানে দেখেন বিয়ের সব কাজ শেষ বরপক্ষ মেয়েকে নিয়ে রওয়ানা হ”েছন। এমন মুহুত্বে তার নিদ্দেশে পুলিশ বিয়ে বাড়ি থেকে কাজী বারবাজার বেলাট গ্রামের রবিউল ইসলাম সহ বর ও কন্যা পক্ষের অভিভাবকদের আটক করে। এরপর ওই স্কুল ছাত্রীর মাদ্রাসা সুপার খোরশেদ আলম কে ডেকে আনা হয়। তিনি আসার পর স্কুল ছাত্রীটির জন্ম নিবন্ধন দেখে তার বিয়ের বয়স না হওয়ায় বাল্য বিয়ে দেবার অপরাধে এক ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহা কাজী রবিউল ইসলামকে ৭ দিনের কারাদন্ড প্রদান এবং ছেলে পক্ষকে ২০ হাজার ও কন্যা পক্ষকে ২ হাজার টাকার জরিমানা আদায় করেন। এ সময়ে বারবাজার ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও থানার এ এস আই তরিকুল ইসলাম উপ¯ি’ত ছিলেন।
বাল্য বিয়ে দেবার অপরাধে এক কাজীকে ৭ দিনের কারাদন্ড প্রদান সহ বরপক্ষকে ২০ হাজার ও কন্যাপক্ষকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার বিকাল ৫ টায় কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সূবর্ণা রানী সাহা এ দন্ডাদেশ প্রদান করেন। মাঝদিয়া গ্রামের কাশেম আলীর কন্যা আদুরী (১৫) আয়েশা মেমোরিয়াল দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেনীর ছাত্রী ও বর শরিফুল ইসলামের বাড়ী যশোরের শংকরপুর গ্রামে। ঘটনাটি ঘটেছে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মাঝদিয়া গ্রামে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহা জানান, বুধবার বিকালে উপজেলার মাঝদিয়া গ্রামে একটি বাল্য বিয়ে দেওয়া হ”েছ, এমন খবর পেয়েই তিনি দ্রæত পুলিশ নিয়ে বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। সেখানে দেখেন বিয়ের সব কাজ শেষ বরপক্ষ মেয়েকে নিয়ে রওয়ানা হ”েছন। এমন মুহুত্বে তার নিদ্দেশে পুলিশ বিয়ে বাড়ি থেকে কাজী বারবাজার বেলাট গ্রামের রবিউল ইসলাম সহ বর ও কন্যা পক্ষের অভিভাবকদের আটক করে। এরপর ওই স্কুল ছাত্রীর মাদ্রাসা সুপার খোরশেদ আলম কে ডেকে আনা হয়। তিনি আসার পর স্কুল ছাত্রীটির জন্ম নিবন্ধন দেখে তার বিয়ের বয়স না হওয়ায় বাল্য বিয়ে দেবার অপরাধে এক ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহা কাজী রবিউল ইসলামকে ৭ দিনের কারাদন্ড প্রদান এবং ছেলে পক্ষকে ২০ হাজার ও কন্যা পক্ষকে ২ হাজার টাকার জরিমানা আদায় করেন। এ সময়ে বারবাজার ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও থানার এ এস আই তরিকুল ইসলাম উপ¯ি’ত ছিলেন।
No comments