স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত হলো শিশুদের মন্ত্রীসভা
স্টাফ রির্পোটার
প্রিজাইডিং অফিসার হাসান আরিয়ার সব দিকে খেয়াল রাখছেন। পোলিং অফিসার অপূর্ব শেখ ভোট গ্রহনে ব্যস্ত। আর নির্বাচন কমিশনার অপেক্ষায় আছেন ভোটের ফলাফল ঘোষনার। অবশেষে সেই প্রতিক্ষিত সময় হলো। নির্বাচন কমিশনার ৭ বিজয়ীর নাম ঘোষনা করলেন। এভাবেই বুধবার চাপালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।
শুধু চাপালী নয় ঝিনাইদহ জেলার ৯০৭ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। সকাল ৯ থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন ভাবে চলে দুপুর ১টা পর্যন্ত। বিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ভোটাররা লাইনে দাড়িয়ে ভোট প্রদাণ করছে। ভোট কেন্দ্রে টাঙ্গানো হয়েছে প্রার্থীদের পোস্টার। নানা রং এর কাগজ দিয়ে সাজানো হয়েছে কেন্দ্রগুলো। সার্বিক নিরাপত্তায় আছেন পুলিশ ও আনসার বাহিনী। যারা সবাই এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। প্রতিটি বিদ্যালয়ে মোট ৭ টি পদের জন্য শিশুরা প্রতিদ্বন্দিতা করে।
নির্বাচনে চাপালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ টি পদের জন্য ১০ জন প্রার্থী ছিলেন। বিজয়ীরা হচ্ছে লাবিব হাসান তামিম, ইসরাত জাহান গ্লোরী, আশরাফুল হক, শাহানাজ পারভিন, হৃদিতা রেজা তুর্জি, মায়ান আহম্মেদ ও অনুপমা কর।
ঝিনাইদহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ আখতারুজ্জামান জানান, জেলার ৯০৭ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ৭ টি পদ নিয়ে গঠিত স্টুডেন্টস কাউন্সিল মন্ত্রী সভা। এই মন্ত্রী সভার পানিসম্পদ মন্ত্রী, আপ্যায়ন মন্ত্রী, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মন্ত্রী, পাঠ্যপুস্তক মন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, ক্রীড়ামন্ত্রী, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী পদের জন্য হল এই প্রতিদ্বন্দিতা। এদের মধ্য থেকে একজন হবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন স্কুল পর্যায় থেকে গণতন্ত্রের চর্চার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিবছর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
প্রিজাইডিং অফিসার হাসান আরিয়ার সব দিকে খেয়াল রাখছেন। পোলিং অফিসার অপূর্ব শেখ ভোট গ্রহনে ব্যস্ত। আর নির্বাচন কমিশনার অপেক্ষায় আছেন ভোটের ফলাফল ঘোষনার। অবশেষে সেই প্রতিক্ষিত সময় হলো। নির্বাচন কমিশনার ৭ বিজয়ীর নাম ঘোষনা করলেন। এভাবেই বুধবার চাপালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।
শুধু চাপালী নয় ঝিনাইদহ জেলার ৯০৭ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস কাউন্সিল নির্বাচন উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। সকাল ৯ থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন ভাবে চলে দুপুর ১টা পর্যন্ত। বিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ভোটাররা লাইনে দাড়িয়ে ভোট প্রদাণ করছে। ভোট কেন্দ্রে টাঙ্গানো হয়েছে প্রার্থীদের পোস্টার। নানা রং এর কাগজ দিয়ে সাজানো হয়েছে কেন্দ্রগুলো। সার্বিক নিরাপত্তায় আছেন পুলিশ ও আনসার বাহিনী। যারা সবাই এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। প্রতিটি বিদ্যালয়ে মোট ৭ টি পদের জন্য শিশুরা প্রতিদ্বন্দিতা করে।
নির্বাচনে চাপালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ টি পদের জন্য ১০ জন প্রার্থী ছিলেন। বিজয়ীরা হচ্ছে লাবিব হাসান তামিম, ইসরাত জাহান গ্লোরী, আশরাফুল হক, শাহানাজ পারভিন, হৃদিতা রেজা তুর্জি, মায়ান আহম্মেদ ও অনুপমা কর।
ঝিনাইদহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ আখতারুজ্জামান জানান, জেলার ৯০৭ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ৭ টি পদ নিয়ে গঠিত স্টুডেন্টস কাউন্সিল মন্ত্রী সভা। এই মন্ত্রী সভার পানিসম্পদ মন্ত্রী, আপ্যায়ন মন্ত্রী, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মন্ত্রী, পাঠ্যপুস্তক মন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, ক্রীড়ামন্ত্রী, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী পদের জন্য হল এই প্রতিদ্বন্দিতা। এদের মধ্য থেকে একজন হবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন স্কুল পর্যায় থেকে গণতন্ত্রের চর্চার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিবছর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
No comments