ঝিনাইদহে সপ্তাহব্যাপি সাড়ে ৫ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দেওয়া শুরু
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহে সপ্তাহব্যাপি সাড়ে ৫ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দেওয়া শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকালে শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে এ কর্মসূচীর উদ্বোধন করা হয়। এসময় শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উসমান গনি, আল-বাশার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশ অঞ্চলের মহাপরিচালক ড. আহমেদ তাহির আল-মিম্বারি, মেডিকেল ডিরেক্টর ডা: মো: আবু সাইদ, এইচ আর ম্যানেজার নুরুজ্জামান খোশনাবীন, ক্যাম্প ইনচার্জ ওবায়দুজ্জামানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আল-বাশার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ও আল-নূর চক্ষু হাসপাতালের উদ্যোগে শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচী চলবে সপ্তাহ ব্যাপি। এতে শৈলকুপা উপজেলার সাড়ে ৫ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দেওয়া হবে। সেবা নিতে আসা বাছাইকৃত ৬ শতাধিক রোগীর ছানি অপারেশন ও লেন্স স্থাপন করা হবে। এছাড়াও অন্যদের তাৎক্ষনিক বিনামুল্যে ঔষধ, চশমা ও প্রয়োজনীয় সেবা প্রদাণ করা হবে। ছানি অপারেশন ও লেন্স স্থাপন রোগীর ফ্রি থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে ক্যাম্পে। চিকিৎসা প্রদাণ করবেন আল-নূর চক্ষু হাসপাতাল বিভিন্ন নামি-দামি হাসাপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
ঝিনাইদহে সপ্তাহব্যাপি সাড়ে ৫ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দেওয়া শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকালে শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে এ কর্মসূচীর উদ্বোধন করা হয়। এসময় শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উসমান গনি, আল-বাশার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশ অঞ্চলের মহাপরিচালক ড. আহমেদ তাহির আল-মিম্বারি, মেডিকেল ডিরেক্টর ডা: মো: আবু সাইদ, এইচ আর ম্যানেজার নুরুজ্জামান খোশনাবীন, ক্যাম্প ইনচার্জ ওবায়দুজ্জামানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আল-বাশার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ও আল-নূর চক্ষু হাসপাতালের উদ্যোগে শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচী চলবে সপ্তাহ ব্যাপি। এতে শৈলকুপা উপজেলার সাড়ে ৫ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দেওয়া হবে। সেবা নিতে আসা বাছাইকৃত ৬ শতাধিক রোগীর ছানি অপারেশন ও লেন্স স্থাপন করা হবে। এছাড়াও অন্যদের তাৎক্ষনিক বিনামুল্যে ঔষধ, চশমা ও প্রয়োজনীয় সেবা প্রদাণ করা হবে। ছানি অপারেশন ও লেন্স স্থাপন রোগীর ফ্রি থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে ক্যাম্পে। চিকিৎসা প্রদাণ করবেন আল-নূর চক্ষু হাসপাতাল বিভিন্ন নামি-দামি হাসাপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
No comments