উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঝিনাইদহের ৬ উপজেলায় সরকারি দলের ৮ তরুন চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী, চলছে মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময়
ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, বয়সেও তারা অপেক্ষাকৃত তরুন। নানা সময়ে প্রতিপক্ষের হাতে নির্যাতনও কম হয়নি এই তরুনেরা। ঝিনাইদহের এমন ৮ উদিয়মান তরুন নেতা এবারের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে আগ্রহ নিয়ে মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েছেন। কাজ করে যাচ্ছেন নৌকা প্রতিক পাওয়ার আশায়। আর প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন নির্বাচিত হলে সমাজ পরিবর্তনে ভুমিকা রাখবেন।
তরুন এই নেতারা হচ্ছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অশোক কুমার ধর, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আশফাক মাহমুদ জন, জেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন, জেলা আওয়ামীলীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম. আব্দুল হাকিম আহমেদ, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদক মতিয়ার রহমান মতি, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাজাহান আলী, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মীর সুলতানুজ্জামান লিটন ও মহেশপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আসাদুল ইসলাম আসাদ। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন নবীন-প্রবীন নেতা প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় সরকারি দলের বেশ কয়েকজন মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন। যার মধ্যে তরুন এবং নতুন অশোক কুমার ধর ও আশফাক মাহমুদ জন। অশোক কুমার ১৯৮৪ সালে ওয়াজির আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগে যুক্ত হন। এরপর বেশ কয়েকটি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। রাজনীতি করায় ২০০২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সময়ে তাকে ধরে নিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা নির্যাতন করা হয়। তার হাত-পাঁ সব ভেঙ্গে দেওয়া হয়। দীর্ঘ আড়াই বছর তিনি ক্রাচে ভর দিয়ে চলেছেন। সাংষ্কৃতিক ও সাহিত্যমনা এই নেতা এবার উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে চান। তিনি জানান, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তরুনের দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, তিনিও দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করতে চান।
আশফাক মাহমুদ জন ১৯৮৯ সালে ঢাকা কলেজে ভর্তি হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। এরপর ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতিসহ একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা যুবলীগের আহবায়ক। তিনি ৯১ থেকে ৯৬ সাল পর্যন্ত ৩২ টি মামলার আসামী হন। আর ২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে ১৭ টি মামলা হয়। কারাবরণ করতে হয় কয়েকবার। এবারের নির্বাচনে তিনি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে কাজ করে যাচ্ছেন। মানুষের সেবা করা আর মানুষের পাশে থাকার ব্রত নিয়ে রাজনীতি করেন। আগামীতেও মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তাই উপজেলা পরিষদে প্রার্থী হবার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন।
হরিনাকুন্ডু উপজেলায় সরকারি দলের প্রার্থী হতে কাজ করছেন তরুন নেতা জাহাঙ্গীর হোসাইন। ১৯৯৩ সালে ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় ছাত্রলীগের হরিনাকুন্ডু পোড়াহাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শাখার সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে তার রাজনীতি শুরু। এরপর স্কুল শাখা ও ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় শাখার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক। তিনি হরিনাকুন্ডু উপজেলায় নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী।
শৈলকুপায় গ্রামে গ্রামে মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন তরুন নেতা এম আব্দুল হাকিম আহমেদ। তিনি ১৯৮০ সালে ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগে যোগ দেন। এরপর স্কুল শাখা, উপজেলা শাখা, উপজেলা কৃষকলীগ, জেরা আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি শৈলকুপা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। হাকিম বলেন, সমাজ থেকে অনিয়ম-দূর্নীতি, অন্যায়-অত্যাচার দুর করতে কাজ করে যাবেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে চান বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মতিয়ার রহামন। ১৯৮৩ সালে অষ্টম শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন তিনি। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামীলীগের একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। তিনি রাজনীতি করতে গিয়ে দুই দফা চরমপন্থীদের হাতে নির্যাতিত হয়েছেন। পুলিশও একাধিকবার ধরে নির্যাতন করেছেন। তিনি এবার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। মতি জানান, তরুনেরাই পারবেন একটি সুন্দর দেশ গড়তে। তাই আশা করছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা তরুনদের মনোনয়ন দেবেন।
কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাজান আলী। পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন শাহাজান আলী। ১৯৮৬ সালে কোটচাঁদপুর কে.এম.এইচ ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হয়ে ছাত্রলীগের সদস্য হন। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হতে চান। মানুষের জন্য কাজ করতে চান বলে জানান শাহাজান আলী।
মহেশপুর উপজেলায় দুই তরুন নেতা মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। মীর সুলতানুজ্জামান লিটন ১৯৯০ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য। লিটন জানান, অল্প বয়সে মহেশপুর পৌরসভার কাউন্সিলর হয়েছিলেন। এবার উপজেলা চেয়ারম্যান মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন।
মোঃ আসাদুল ইসলাম আসাদ ১৯৯৬ সালে মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার মাধ্যমে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। এরপর উপজেলা ছাত্রলীগের সবাপতি সহ একাধিক দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন। তিনি জানান, তরুনেরাই পারবে দেশ উন্নয়নে শক্ত ভুমিকা রাখতে। তাই তিনি তরুন বয়সেই মানুষের সেবা করতে উপজেলা পরিষদে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু জানান, দল থেকে অনেকেই মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেক তরুনও রয়েছেন। স্ব-স্ব উপজেলা কমিটি স্থানিয় ভাবে আলোচনা করে তিনটি নাম প্রস্তাব করবেন। তারপর মনোনয়ন চুড়ান্ত হবে। তবে আশা করছেন তরুন-প্রবীন যারাই মনোনয়ন পান অন্যরা দলের পক্ষেই কাজ করবেন।
তরুন এই নেতারা হচ্ছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অশোক কুমার ধর, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আশফাক মাহমুদ জন, জেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন, জেলা আওয়ামীলীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম. আব্দুল হাকিম আহমেদ, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদক মতিয়ার রহমান মতি, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাজাহান আলী, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মীর সুলতানুজ্জামান লিটন ও মহেশপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আসাদুল ইসলাম আসাদ। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন নবীন-প্রবীন নেতা প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় সরকারি দলের বেশ কয়েকজন মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন। যার মধ্যে তরুন এবং নতুন অশোক কুমার ধর ও আশফাক মাহমুদ জন। অশোক কুমার ১৯৮৪ সালে ওয়াজির আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগে যুক্ত হন। এরপর বেশ কয়েকটি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। রাজনীতি করায় ২০০২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সময়ে তাকে ধরে নিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা নির্যাতন করা হয়। তার হাত-পাঁ সব ভেঙ্গে দেওয়া হয়। দীর্ঘ আড়াই বছর তিনি ক্রাচে ভর দিয়ে চলেছেন। সাংষ্কৃতিক ও সাহিত্যমনা এই নেতা এবার উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে চান। তিনি জানান, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তরুনের দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, তিনিও দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করতে চান।
আশফাক মাহমুদ জন ১৯৮৯ সালে ঢাকা কলেজে ভর্তি হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। এরপর ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতিসহ একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা যুবলীগের আহবায়ক। তিনি ৯১ থেকে ৯৬ সাল পর্যন্ত ৩২ টি মামলার আসামী হন। আর ২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে ১৭ টি মামলা হয়। কারাবরণ করতে হয় কয়েকবার। এবারের নির্বাচনে তিনি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে কাজ করে যাচ্ছেন। মানুষের সেবা করা আর মানুষের পাশে থাকার ব্রত নিয়ে রাজনীতি করেন। আগামীতেও মানুষের জন্য কাজ করতে চান। তাই উপজেলা পরিষদে প্রার্থী হবার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন।
হরিনাকুন্ডু উপজেলায় সরকারি দলের প্রার্থী হতে কাজ করছেন তরুন নেতা জাহাঙ্গীর হোসাইন। ১৯৯৩ সালে ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় ছাত্রলীগের হরিনাকুন্ডু পোড়াহাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শাখার সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে তার রাজনীতি শুরু। এরপর স্কুল শাখা ও ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় শাখার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক। তিনি হরিনাকুন্ডু উপজেলায় নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী।
শৈলকুপায় গ্রামে গ্রামে মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন তরুন নেতা এম আব্দুল হাকিম আহমেদ। তিনি ১৯৮০ সালে ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগে যোগ দেন। এরপর স্কুল শাখা, উপজেলা শাখা, উপজেলা কৃষকলীগ, জেরা আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি শৈলকুপা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। হাকিম বলেন, সমাজ থেকে অনিয়ম-দূর্নীতি, অন্যায়-অত্যাচার দুর করতে কাজ করে যাবেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে চান বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মতিয়ার রহামন। ১৯৮৩ সালে অষ্টম শ্রেণীতে পড়াকালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন তিনি। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামীলীগের একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। তিনি রাজনীতি করতে গিয়ে দুই দফা চরমপন্থীদের হাতে নির্যাতিত হয়েছেন। পুলিশও একাধিকবার ধরে নির্যাতন করেছেন। তিনি এবার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। মতি জানান, তরুনেরাই পারবেন একটি সুন্দর দেশ গড়তে। তাই আশা করছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা তরুনদের মনোনয়ন দেবেন।
কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাজান আলী। পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন শাহাজান আলী। ১৯৮৬ সালে কোটচাঁদপুর কে.এম.এইচ ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হয়ে ছাত্রলীগের সদস্য হন। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হতে চান। মানুষের জন্য কাজ করতে চান বলে জানান শাহাজান আলী।
মহেশপুর উপজেলায় দুই তরুন নেতা মনোনয়ন পেতে কাজ করে যাচ্ছেন। মীর সুলতানুজ্জামান লিটন ১৯৯০ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। এরপর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য। লিটন জানান, অল্প বয়সে মহেশপুর পৌরসভার কাউন্সিলর হয়েছিলেন। এবার উপজেলা চেয়ারম্যান মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন।
মোঃ আসাদুল ইসলাম আসাদ ১৯৯৬ সালে মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার মাধ্যমে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। এরপর উপজেলা ছাত্রলীগের সবাপতি সহ একাধিক দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন। তিনি জানান, তরুনেরাই পারবে দেশ উন্নয়নে শক্ত ভুমিকা রাখতে। তাই তিনি তরুন বয়সেই মানুষের সেবা করতে উপজেলা পরিষদে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু জানান, দল থেকে অনেকেই মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেক তরুনও রয়েছেন। স্ব-স্ব উপজেলা কমিটি স্থানিয় ভাবে আলোচনা করে তিনটি নাম প্রস্তাব করবেন। তারপর মনোনয়ন চুড়ান্ত হবে। তবে আশা করছেন তরুন-প্রবীন যারাই মনোনয়ন পান অন্যরা দলের পক্ষেই কাজ করবেন।
No comments