ঝিনাইদহের কোটচাদপুরে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত, যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ, ১৮ ঘন্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহের কোটচাদপুর ট্রেন স্টেশনে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ১৮ ঘন্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এই ঘটনায় গতকাল বিকাল সাড়ে ৪ টার পর থেকে খুলনা-রাজশাহী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
কোটচাদপুর রেল স্টেশনের মাস্টার গোলাম মোস্তফা জানান, শুক্রবার বিকালে ঢাকা থেকে খুলনা গামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঝিনাইদহের কোটচাদপুর স্টেশনে প্রবেশের মুখে ডাউন গেটে ১২ নং টেলিং পয়েন্টে এসে পড়ে যায় ট্রেনের একটি চাকা। ফলে ট্রেনের একটি ইঞ্জিন ও পাওয়ার কাট’টি লাইনচ্যুত হয়। এসময় ট্রেন লাইনের কিছু অংশ ভেঙে যায়। এর ফলে এই রুটে ট্রেন চলাচল ১৮ ঘন্টা বন্ধ ছিল। আজ শনিবার সকালে পাবনার পাকসি এবং খুলনা থেকে উদ্ধার টিম আসার পর উদ্ধার কাজ শেষ হয়। সৈয়দপুর থেকে ছেড়ে আসা সিমান্ত টাউন ট্রেন সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কোটচাদপুর ষ্টেশন ত্যাগ করে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এর পর সারা দেশের সাথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এসময় ঢাকা থেকে খুলনা গামী যাত্রী বশীর আহামেদ বলেন, শুক্রবার দুপুরে কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করেন। পথি মধ্যে বিকালে কোটচাঁদপুর ষ্টেশনের কাছে এলে ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এর পর থেকে সারা রাত অপেক্ষা করে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ট্রেনটি সচল হয়ে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এতে করে সিমাহীন দুভোগ পোহাতে হয়। ঢাকা থেকে আসা নওয়াপাড়া গামী রহিমা খাতুন নামের এক যাত্রী বলেন, গতকাল বিকাল থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত ১৮ঘন্টা ছোট বাচ্চা নিয়ে ট্রেনের মধ্যে অবস্থান করতে হয়েছে। এতে করে আমি সহ আমার বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছি এবং আতংকে সময় পার করেছি।
ঝিনাইদহের কোটচাদপুর ট্রেন স্টেশনে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ১৮ ঘন্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এই ঘটনায় গতকাল বিকাল সাড়ে ৪ টার পর থেকে খুলনা-রাজশাহী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
কোটচাদপুর রেল স্টেশনের মাস্টার গোলাম মোস্তফা জানান, শুক্রবার বিকালে ঢাকা থেকে খুলনা গামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঝিনাইদহের কোটচাদপুর স্টেশনে প্রবেশের মুখে ডাউন গেটে ১২ নং টেলিং পয়েন্টে এসে পড়ে যায় ট্রেনের একটি চাকা। ফলে ট্রেনের একটি ইঞ্জিন ও পাওয়ার কাট’টি লাইনচ্যুত হয়। এসময় ট্রেন লাইনের কিছু অংশ ভেঙে যায়। এর ফলে এই রুটে ট্রেন চলাচল ১৮ ঘন্টা বন্ধ ছিল। আজ শনিবার সকালে পাবনার পাকসি এবং খুলনা থেকে উদ্ধার টিম আসার পর উদ্ধার কাজ শেষ হয়। সৈয়দপুর থেকে ছেড়ে আসা সিমান্ত টাউন ট্রেন সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কোটচাদপুর ষ্টেশন ত্যাগ করে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এর পর সারা দেশের সাথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এসময় ঢাকা থেকে খুলনা গামী যাত্রী বশীর আহামেদ বলেন, শুক্রবার দুপুরে কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করেন। পথি মধ্যে বিকালে কোটচাঁদপুর ষ্টেশনের কাছে এলে ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এর পর থেকে সারা রাত অপেক্ষা করে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ট্রেনটি সচল হয়ে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এতে করে সিমাহীন দুভোগ পোহাতে হয়। ঢাকা থেকে আসা নওয়াপাড়া গামী রহিমা খাতুন নামের এক যাত্রী বলেন, গতকাল বিকাল থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত ১৮ঘন্টা ছোট বাচ্চা নিয়ে ট্রেনের মধ্যে অবস্থান করতে হয়েছে। এতে করে আমি সহ আমার বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছি এবং আতংকে সময় পার করেছি।
No comments