ঝিনাইদহে ভোটের মাঠে নামলো বিজিবি
স্টাফ রিপোর্টার: আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঝিনাইদহে মোতায়েন করা হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে জেলার ৪টি সংসদীয় নির্বাচনী আসনের ৬টি উপজেলায় টহল শুরু করেছে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবি পরিচালক (ঝিনাইদহ-৫৮) লে. কর্ণেল তাজুল ইসলাম জানান, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে জেলায় ১১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, বিজিবি সদস্যরা নির্বাচনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে কাজ করছে। তবে কত তারিখ পর্যন্ত বিজিবি মোতায়েন থাকবে তা এখনও বলা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি। ভোটের মাঠে থাকছে ১০১৬ প্লাটুন বিজিবি:জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক হাজার ১৬ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হবে।
বিজিবি সদরদপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মহসিন রেজা জানান, মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বিজিবি সদস্যদের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় মোতায়েন করা হচ্ছে ৫০ প্লাটুন বিজিবি। ঠিক কতজন বিজিবি সদস্য এবার ভোটের দায়িত্বে থাকছেন তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি মহসিন রেজা। তিনি জানান, সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রতিটি প্লাটুনে ২০ থেকে ৩০ জন সদস্য থাকতে পারে। বিষয়টি নির্ভর করে কতটি গাড়ি নিয়ে একটি প্লাটুন গঠন করা হচ্ছে তার ওপর।
জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হলেও বিজিবি সদস্যদের এখনই নির্বাচনী এলাকায় দায়িত্ব পালনে দেখাবে না। কবে কোথায় কীভাবে বিজিবি মোতায়েন করা হবে তা নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঠিক করা হবে বলে মহসিন রেজা জানান। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ভোটের ছয় দিন আগে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। ভোটের পরও দুই দিন নির্বাচনী এলাকাগুলোতে থাকবেন তারা। মোতায়েন করা সশস্ত্রবাহিনী, বিজিবি, কোস্টগার্ড, ব্যাটালিয়ান আনসার সদস্যরা মোবাইল/স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। তাদের প্রতিটি দলের সঙ্গে একজন করে নির্বাহী হাকিম থাকবেন। ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এর আগে জানিয়েছিলেন, বিজিবি সদস্যদের ১২ দিনের জন্য মোতায়েনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি মাঠে থাকবেন তারা। সেই সঙ্গে পুলিশ, র্যাব, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নকে ৬ দিনের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর নিয়োজিত রাখা হবে তাদের।
বিজিবি সদরদপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মহসিন রেজা জানান, মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বিজিবি সদস্যদের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় মোতায়েন করা হচ্ছে ৫০ প্লাটুন বিজিবি। ঠিক কতজন বিজিবি সদস্য এবার ভোটের দায়িত্বে থাকছেন তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি মহসিন রেজা। তিনি জানান, সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রতিটি প্লাটুনে ২০ থেকে ৩০ জন সদস্য থাকতে পারে। বিষয়টি নির্ভর করে কতটি গাড়ি নিয়ে একটি প্লাটুন গঠন করা হচ্ছে তার ওপর।
জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হলেও বিজিবি সদস্যদের এখনই নির্বাচনী এলাকায় দায়িত্ব পালনে দেখাবে না। কবে কোথায় কীভাবে বিজিবি মোতায়েন করা হবে তা নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঠিক করা হবে বলে মহসিন রেজা জানান। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ভোটের ছয় দিন আগে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। ভোটের পরও দুই দিন নির্বাচনী এলাকাগুলোতে থাকবেন তারা। মোতায়েন করা সশস্ত্রবাহিনী, বিজিবি, কোস্টগার্ড, ব্যাটালিয়ান আনসার সদস্যরা মোবাইল/স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। তাদের প্রতিটি দলের সঙ্গে একজন করে নির্বাহী হাকিম থাকবেন। ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এর আগে জানিয়েছিলেন, বিজিবি সদস্যদের ১২ দিনের জন্য মোতায়েনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি মাঠে থাকবেন তারা। সেই সঙ্গে পুলিশ, র্যাব, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নকে ৬ দিনের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর নিয়োজিত রাখা হবে তাদের।
No comments