ঝিনাইদহের চারটি আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা
স্টাফ রিপোর্টার:সারাদেশের মতো ঝিনাইদহে ছিল তুমুল উত্তেজনা। সবার প্রশ্ন- কে হাসবে শেষ হাসি। কে হবেন নৌকার মাঝি। রোববার সকাল থেকে দলীয় সূত্রে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিশ্চিতের খবর জানাজানি হয় এলাকায়। শুরু হয় পছন্দের নেতা দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় মিষ্টি খাওয়া।
ঝিনাইদহের ছয়টি উপজেলা নিয়ে ৪টি সংসদীয় আসন গঠিত। এবার একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৪টি আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেন ৫৯ জন।ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসন থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ (হরিণাকুণ্ডু-সদরের আংশিক) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি, ঝিনাইদহ-৩ (মহেশপুর-কোটচাঁদপুর) আসন থেকে সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল আজম খান চঞ্চল ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ-সদরের আংশিক) আসন থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।দলীয় সূত্র ও মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।রোববার সকালে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা শুরু করে আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া শুরু করে দলটি। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের চিঠি বিতরণ করছেন।ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-১ (জাতীয় সংসদের ৮১ নম্বর) আসন। নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে, এই আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৪৯ হাজার ২৪২ জন। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন পাঁচজন। তারা হলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রয়াত কামরুজ্জামানের কন্যা ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পারভীন জামান কল্পনা, শৈলকুপার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার, পিয়াংকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেন্দ্রীয় আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের (আসাফো) সভাপতি সাইদুর রহমান সজল ও বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম দুলাল।ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ১১টি, সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-৪ (জাতীয় সংসদের ৮৪) আসন। এই আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৪৯ হাজার ২২ জন। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থীর তালিকায় ছিলেন ছয়জন। এঁরা হলেন বর্তমান সাংসদ ও কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আজীম আনার, সাবেক সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান, কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর সিদ্দিক ঠান্ডু, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান মতি, কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বিজু ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদ শমসের।ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৩টি, হরিণাকুন্ডু উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-২ (জাতীয় সংসদের ৮২) আসন। জেলার চারটি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ আসন এটি। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন চারজন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক সাংসদ সফিকুল ইসলাম অপু, গত নির্বাচনে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচিত ও সদ্য আওয়ামী লীগে যোগদানকারী বর্তমান সাংসদ তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল।কোটচাঁদপুর উপজেলার পাঁচটি, মহেশপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও দুইটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-৩ (জাতীয় সংসদের ৮৩) আসন। এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২০ হাজার ৫৫৮ জন। আসনটিতে আওয়ামী লীগের এক ডজন মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। তারা হলেন-বর্তমান সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজ, সাবেক সাংসদ শফিকুল আজম খান চঞ্চল, মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাতুজ জুম্মা চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, জেলা কৃষক লীগের সাবেক সম্পাদক সাজ্জাদুল ইসলাম সাজ্জাদ, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শরিফুন নেছা মিকি, প্রীতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পারভিন তালুকদার মায়া, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা রেজাউল করিম টিটোন, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার মোহম্মদ আলী, আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতা কামরুজ্জামান প্রিন্স, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এম এম জামান মিল্লাত ও আজিবর রহমান মোহন।
ঝিনাইদহের ছয়টি উপজেলা নিয়ে ৪টি সংসদীয় আসন গঠিত। এবার একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৪টি আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেন ৫৯ জন।ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসন থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ (হরিণাকুণ্ডু-সদরের আংশিক) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি, ঝিনাইদহ-৩ (মহেশপুর-কোটচাঁদপুর) আসন থেকে সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল আজম খান চঞ্চল ও ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ-সদরের আংশিক) আসন থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।দলীয় সূত্র ও মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।রোববার সকালে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা শুরু করে আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া শুরু করে দলটি। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের চিঠি বিতরণ করছেন।ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-১ (জাতীয় সংসদের ৮১ নম্বর) আসন। নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে, এই আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৪৯ হাজার ২৪২ জন। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন পাঁচজন। তারা হলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রয়াত কামরুজ্জামানের কন্যা ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পারভীন জামান কল্পনা, শৈলকুপার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার, পিয়াংকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেন্দ্রীয় আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের (আসাফো) সভাপতি সাইদুর রহমান সজল ও বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম দুলাল।ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ১১টি, সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-৪ (জাতীয় সংসদের ৮৪) আসন। এই আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৪৯ হাজার ২২ জন। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থীর তালিকায় ছিলেন ছয়জন। এঁরা হলেন বর্তমান সাংসদ ও কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আজীম আনার, সাবেক সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান, কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর সিদ্দিক ঠান্ডু, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান মতি, কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বিজু ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদ শমসের।ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৩টি, হরিণাকুন্ডু উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-২ (জাতীয় সংসদের ৮২) আসন। জেলার চারটি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ আসন এটি। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন চারজন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক সাংসদ সফিকুল ইসলাম অপু, গত নির্বাচনে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচিত ও সদ্য আওয়ামী লীগে যোগদানকারী বর্তমান সাংসদ তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল।কোটচাঁদপুর উপজেলার পাঁচটি, মহেশপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও দুইটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঝিনাইদহ-৩ (জাতীয় সংসদের ৮৩) আসন। এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২০ হাজার ৫৫৮ জন। আসনটিতে আওয়ামী লীগের এক ডজন মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। তারা হলেন-বর্তমান সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজ, সাবেক সাংসদ শফিকুল আজম খান চঞ্চল, মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাতুজ জুম্মা চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, জেলা কৃষক লীগের সাবেক সম্পাদক সাজ্জাদুল ইসলাম সাজ্জাদ, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শরিফুন নেছা মিকি, প্রীতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পারভিন তালুকদার মায়া, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা রেজাউল করিম টিটোন, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার মোহম্মদ আলী, আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতা কামরুজ্জামান প্রিন্স, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এম এম জামান মিল্লাত ও আজিবর রহমান মোহন।
No comments