নির্বাচন করবেন না ড. কামাল
চিত্রা নিউজ অনলাইন ডেস্ক:
জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে শীর্ষ নায়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহবায়ক ড. কামাল হোসেন।২০ দলীয় জোটকে নির্বাচনমুখি করতে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করলেও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি।
সোমবার গণমাধ্যমে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলে আসছি। নির্বাচনে কে হারলো, কে জিতলো সেটা বড় কথা নয়। আমার নির্বাচনে অংশ নেয়াটাও বড় নয়। দেশের মালিক জনগণ, তারা যেন নিজেদের পছন্দ মতো ভোট দিতে পারে, দেশে ভারসাম্যের নীতি প্রতিষ্ঠা পায় সেটাই বড় কথা।
বিএনপি যখন নির্বাচন করবে কি করবে না এই চিন্তায় দিশেহারা তখন এগিয়ে আসেন ড. কামাল। ডাক দেন জাতীয় ঐক্যের। মানুষের ভোটাধিকাকার ফিরিয়ে আনার, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দাবিতে সোচ্চার হন। বিএনপিও সাড়া ড. কামালের ডাকে। গঠিত হয় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
বিএনপি, গণফোরাম, জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা করা হয় ড. কামালকে।
যদিও বিএনপি চেয়ারপারসন নির্বাচন করতেন এমন একটি আসন থেকে ড. কামাল নির্বাচন করতে পারেন বলে জোর গুঞ্জন ছিল ঢাকার রাজনীতিতে। তবে এতে সায় দেননি কামাল।
কী কারণে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তা উল্লেখ না করলেও, বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার বিষয়েই ইঙ্গিত দেন ড. কামাল। উল্লেখ্য যে আগেই নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ব্যাপারে জানিয়েছিলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন ১৯৩৭ সালের ২০ এপ্রিল বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৭ সালে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৫৮ সালে ব্যাচেলর অব সিভিল ল’ ডিগ্রি লাভ করেন। লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল’ অর্জনের পর আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ে পিএইচডি করেন ১৯৬৪ সালে।
১৯৭০ সালের পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তিনি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পান। একই বছর স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯১ সালে নির্বাচনী ফল নিয়ে সত্য ভাষণ উচ্চারণ করায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ দেখা দেয়।রাজনীতিকে স্বচ্ছ ও পংকিলতা মুক্ত করতে বরাবরই নির্মোহ ও সাহসী স্টেটসম্যানের ভূমিকা পালন করে আসছেন বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত সহচর ড. কামাল।
জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে শীর্ষ নায়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহবায়ক ড. কামাল হোসেন।২০ দলীয় জোটকে নির্বাচনমুখি করতে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করলেও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি।
সোমবার গণমাধ্যমে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলে আসছি। নির্বাচনে কে হারলো, কে জিতলো সেটা বড় কথা নয়। আমার নির্বাচনে অংশ নেয়াটাও বড় নয়। দেশের মালিক জনগণ, তারা যেন নিজেদের পছন্দ মতো ভোট দিতে পারে, দেশে ভারসাম্যের নীতি প্রতিষ্ঠা পায় সেটাই বড় কথা।
বিএনপি যখন নির্বাচন করবে কি করবে না এই চিন্তায় দিশেহারা তখন এগিয়ে আসেন ড. কামাল। ডাক দেন জাতীয় ঐক্যের। মানুষের ভোটাধিকাকার ফিরিয়ে আনার, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দাবিতে সোচ্চার হন। বিএনপিও সাড়া ড. কামালের ডাকে। গঠিত হয় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
বিএনপি, গণফোরাম, জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা করা হয় ড. কামালকে।
যদিও বিএনপি চেয়ারপারসন নির্বাচন করতেন এমন একটি আসন থেকে ড. কামাল নির্বাচন করতে পারেন বলে জোর গুঞ্জন ছিল ঢাকার রাজনীতিতে। তবে এতে সায় দেননি কামাল।
কী কারণে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তা উল্লেখ না করলেও, বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার বিষয়েই ইঙ্গিত দেন ড. কামাল। উল্লেখ্য যে আগেই নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ব্যাপারে জানিয়েছিলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন ১৯৩৭ সালের ২০ এপ্রিল বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৭ সালে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৫৮ সালে ব্যাচেলর অব সিভিল ল’ ডিগ্রি লাভ করেন। লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল’ অর্জনের পর আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ে পিএইচডি করেন ১৯৬৪ সালে।
১৯৭০ সালের পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তিনি পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পান। একই বছর স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯১ সালে নির্বাচনী ফল নিয়ে সত্য ভাষণ উচ্চারণ করায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ দেখা দেয়।রাজনীতিকে স্বচ্ছ ও পংকিলতা মুক্ত করতে বরাবরই নির্মোহ ও সাহসী স্টেটসম্যানের ভূমিকা পালন করে আসছেন বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত সহচর ড. কামাল।
No comments