এমপি আনারকে আবারও নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী
মানিক ঘোষ কালীগঞ্জ (বিনাইদহ) থেকে :
ঝিনাইদহ-৪ আসনে এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চাই এলাকাবাসী। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়েৱ জনকল্যাণমূলক, ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড ও সাধারণ জীবনযাপনের কারণে সকলের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেছেন আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।
ঝিনাইদহ ৪টি ইউনিয়ন কালিগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌরসভা নিয়ে ঝিনাইদহ-৪ আসন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনই তার প্রথম নির্বাচন। প্রথমবারই তিনি বাজিমাত করেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নির্বাচনী এলাকায় ব্যতিক্রমধর্মী সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ ও ব্যাপক উন্নয়ন করে সাধারণ মানুষের মন জয় করে নেন। দেখা যায়, কখনো তিনি নিজে মটরসাইকেল চালিয়ে সাধারণের বেশে ঘুরছেন মানুষের বাড়ি বাড়ি। অস্বচ্ছল হতদরিদ্র সংসারে ঢুকে মানুষের জীবনযাপন সম্পর্কে খোঁজ করেন।মিডিয়াতে তোড়পাড় হতে দেখা যায় ৩কিলোমিটার রাস্তার লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স চালিয়ে কাঁদারভিতরে জীবনের ঝুকি নিয়ে বাড়ীতে পৌছায়ে দিয়া। সড়ক দূর্ঘটনা আহতদের নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স নিজে চালিয়ে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া।প্রতিদিন ফেসবুক লাইভে সাধারন জনগনের প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেওয়া।এই প্রথম কোন ব্যক্তি তার সংসদীয় এলাকায় যেকোনো ব্যক্তি মারা গেলে তাদের পরিবারের পাশে থাকা।এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজারের বেশী জানাজায় অংশগ্রহন করেছে। তিনি নামাজী ও সদালাপী
অসহায় মানুষের খোঁজ পেলে যথাসাধ্য সাহায্য-সহযোগিতা করেন। এসব কারণে ভোটের আগে মানুষের মুখে মুখে এম পি আনোয়ারুল আজীম আনারের নাম।
জানা গেছে, নির্বাচনী এলাকায় প্রায়ই উঠান বৈঠক করে জন সাধারনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রচার করে যাচ্ছেন। তার উদ্যোগে ১হাজার কোটি টাকা কাজ করেছে। ঝিনাইদহ-৪ এলাকায় রাস্তাঘাট, বাজার, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ, কালভার্ট, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, মসজিদ, মন্দির, কারিগরি প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ইত্যাদি এমন কোন সেক্টর ও গ্রাম নেই যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। তার আমলেই অবহেলিত এই এলাকা চিত্র পাল্টে গেছে।
নির্বাচনী প্রতিটি পথসভা, গণসংযোগ, জনসভাতেই জনতার ঢল নামে। প্রতিটি সভায় নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারো দেশের প্রধানমন্ত্রী করার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন। এমপি আনারের এসব ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড সারা দেশেই ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। তার এসব কর্মকাণ্ডে দলের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়েও তাকে ঘিরে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বলে জানা গেছে। এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার বলেন, অসহায়, গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে সবসময় থাকার চেষ্টা করি। জনপ্রতিনিধি হলেই যে জনগণ থেকে দূরে সরে যেতে হবে তা নয়, আমি সাধারণের মতো জীবনযাপনে অভ্যস্থ এবং মানুষের পাশে থাকতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ঝিনাইদহ-৪ আসনে এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চাই এলাকাবাসী। বিগত দিনে বিভিন্ন সময়েৱ জনকল্যাণমূলক, ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড ও সাধারণ জীবনযাপনের কারণে সকলের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেছেন আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।
ঝিনাইদহ ৪টি ইউনিয়ন কালিগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌরসভা নিয়ে ঝিনাইদহ-৪ আসন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনই তার প্রথম নির্বাচন। প্রথমবারই তিনি বাজিমাত করেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নির্বাচনী এলাকায় ব্যতিক্রমধর্মী সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ ও ব্যাপক উন্নয়ন করে সাধারণ মানুষের মন জয় করে নেন। দেখা যায়, কখনো তিনি নিজে মটরসাইকেল চালিয়ে সাধারণের বেশে ঘুরছেন মানুষের বাড়ি বাড়ি। অস্বচ্ছল হতদরিদ্র সংসারে ঢুকে মানুষের জীবনযাপন সম্পর্কে খোঁজ করেন।মিডিয়াতে তোড়পাড় হতে দেখা যায় ৩কিলোমিটার রাস্তার লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স চালিয়ে কাঁদারভিতরে জীবনের ঝুকি নিয়ে বাড়ীতে পৌছায়ে দিয়া। সড়ক দূর্ঘটনা আহতদের নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স নিজে চালিয়ে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া।প্রতিদিন ফেসবুক লাইভে সাধারন জনগনের প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেওয়া।এই প্রথম কোন ব্যক্তি তার সংসদীয় এলাকায় যেকোনো ব্যক্তি মারা গেলে তাদের পরিবারের পাশে থাকা।এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজারের বেশী জানাজায় অংশগ্রহন করেছে। তিনি নামাজী ও সদালাপী
অসহায় মানুষের খোঁজ পেলে যথাসাধ্য সাহায্য-সহযোগিতা করেন। এসব কারণে ভোটের আগে মানুষের মুখে মুখে এম পি আনোয়ারুল আজীম আনারের নাম।
জানা গেছে, নির্বাচনী এলাকায় প্রায়ই উঠান বৈঠক করে জন সাধারনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রচার করে যাচ্ছেন। তার উদ্যোগে ১হাজার কোটি টাকা কাজ করেছে। ঝিনাইদহ-৪ এলাকায় রাস্তাঘাট, বাজার, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ, কালভার্ট, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, মসজিদ, মন্দির, কারিগরি প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ইত্যাদি এমন কোন সেক্টর ও গ্রাম নেই যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। তার আমলেই অবহেলিত এই এলাকা চিত্র পাল্টে গেছে।
নির্বাচনী প্রতিটি পথসভা, গণসংযোগ, জনসভাতেই জনতার ঢল নামে। প্রতিটি সভায় নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারো দেশের প্রধানমন্ত্রী করার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন। এমপি আনারের এসব ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড সারা দেশেই ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। তার এসব কর্মকাণ্ডে দলের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়েও তাকে ঘিরে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বলে জানা গেছে। এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার বলেন, অসহায়, গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে সবসময় থাকার চেষ্টা করি। জনপ্রতিনিধি হলেই যে জনগণ থেকে দূরে সরে যেতে হবে তা নয়, আমি সাধারণের মতো জীবনযাপনে অভ্যস্থ এবং মানুষের পাশে থাকতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
No comments