মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতে ঘটনার ৩ বছর পর মামলা!
স্টাফ রিপোর্টার:
ভাসুর ও জা’কে শায়েস্তা করতে ঘটনার ৩ বছর পর মিথ্যা মামলা করেছে ছোট ভাইয়ের বউ। পিবিআই, ফায়ার সার্ভিসের তদন্তে ঘটনার সত্যতা না মিললেও মিথ্যা মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে বাড়ি ছাড়াও কালীগঞ্জের আজমতনগর গ্রামের ওই পরিবারটি।ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আজমতনগর গ্রামের মকবুল হোসেনের দুই ছেলে মিন্টু ও লাল্টু। লাল্টুর দুই স্ত্রী। ২য় স্ত্রী সবুরা খাতুন ভাসুর ও জা’কে শায়েস্তা করতে বিভিন্ন সময় বাড়িতে ঝগড়া করত। তার হাত থেকে রেহায় পেতে বড় ভাই মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম চলতি বছরের জুন মাসে কালীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ দেওয়ার পর কালীগঞ্জ থানা পুলিশ সেখানে গিয়ে উভয়পক্ষকে শান্ত থাকার নির্দেশ দেয়। কিন্তু লাল্টুর স্ত্রী সবুরা খাতুন মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারাকে শায়েস্তা করতে ঝিনাইদহ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালে তার ছেলে মশারির মধ্যে শুয়ে থাকা অবস্থায় ল্যাম্পের আগুন লেগে দগ্ধ হয়। ঘটনাটি শ্বাশুড়ী কদবানু, প্রতিবেশী বকুল বেগম, সাবেক মেম্বর জাহাঙ্গীর, রবিউলসহ অনেকেই দেখছিলেন। ছেলেটি বর্তমানে সুস্থ হলেও ঘটনার ৩ বছর পর সবুরা খাতুন ঝিনাইদহের বিজ্ঞা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ওই ঘটনায় অভিযুক্ত করে মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা খাতুনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করে। মামলা নং-১২৭/১৮। মামলা দায়েরের পর পিবিআই, ফায়ার সার্ভিস ঘটনার তদন্ত করে সত্যতা না পেয়ে আদালতে রিপোর্ট পেশ করে। এতেও থেমে থাকেনি সবুরা খাতুন। আদালতে নারাজি পিটিশন করে। আদালত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে তদন্তের নির্দেশ দেন। বর্তমানে আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছে।এ মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা বাড়ি ছাড়া। ভুক্তভোগি পরিবারটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন।
ভাসুর ও জা’কে শায়েস্তা করতে ঘটনার ৩ বছর পর মিথ্যা মামলা করেছে ছোট ভাইয়ের বউ। পিবিআই, ফায়ার সার্ভিসের তদন্তে ঘটনার সত্যতা না মিললেও মিথ্যা মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে বাড়ি ছাড়াও কালীগঞ্জের আজমতনগর গ্রামের ওই পরিবারটি।ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আজমতনগর গ্রামের মকবুল হোসেনের দুই ছেলে মিন্টু ও লাল্টু। লাল্টুর দুই স্ত্রী। ২য় স্ত্রী সবুরা খাতুন ভাসুর ও জা’কে শায়েস্তা করতে বিভিন্ন সময় বাড়িতে ঝগড়া করত। তার হাত থেকে রেহায় পেতে বড় ভাই মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম চলতি বছরের জুন মাসে কালীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ দেওয়ার পর কালীগঞ্জ থানা পুলিশ সেখানে গিয়ে উভয়পক্ষকে শান্ত থাকার নির্দেশ দেয়। কিন্তু লাল্টুর স্ত্রী সবুরা খাতুন মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারাকে শায়েস্তা করতে ঝিনাইদহ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালে তার ছেলে মশারির মধ্যে শুয়ে থাকা অবস্থায় ল্যাম্পের আগুন লেগে দগ্ধ হয়। ঘটনাটি শ্বাশুড়ী কদবানু, প্রতিবেশী বকুল বেগম, সাবেক মেম্বর জাহাঙ্গীর, রবিউলসহ অনেকেই দেখছিলেন। ছেলেটি বর্তমানে সুস্থ হলেও ঘটনার ৩ বছর পর সবুরা খাতুন ঝিনাইদহের বিজ্ঞা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ওই ঘটনায় অভিযুক্ত করে মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা খাতুনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করে। মামলা নং-১২৭/১৮। মামলা দায়েরের পর পিবিআই, ফায়ার সার্ভিস ঘটনার তদন্ত করে সত্যতা না পেয়ে আদালতে রিপোর্ট পেশ করে। এতেও থেমে থাকেনি সবুরা খাতুন। আদালতে নারাজি পিটিশন করে। আদালত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে তদন্তের নির্দেশ দেন। বর্তমানে আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছে।এ মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে মিন্টু ও তার স্ত্রী জাহানারা বাড়ি ছাড়া। ভুক্তভোগি পরিবারটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন।
No comments