গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসিরদন্ডপ্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ঝিনাইদহে
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসিরদন্ডপ্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ঝিনাইদহে। তারা হলো- শৈলকুপা উপজেলার গাড়াগঞ্জের আবুল কালাম আজাদ বুলবুল ও ঝিনাইদহ শহরের পবহাটি এলাকার বেলাত আলীর ছেলে উজ্জল ওরফে রতন।
আবুল কালাম আজাদ বুলবুলের বাড়ি শৈলকুপা উপজেলার বকসিপুর গ্রামে। একসময় মেয়ে সেজে যাত্রাদলে নর্তীকির কাজ করতো। স্থানীয় গাড়াগঞ্জ এলাকায় বিয়ের পর দর্জির দোকান দেয়। সেখান থেকে মুফতি হান্নানের সাথে তার পরিচয় হয়। বুলবুলের দোকানে মুফতি হান্নানের নিয়মিত আসা যাওয়া ছিল। ২০০৭ সালে তার দোকান থেকে র্যাব তাকে গ্রেফতার করে।
উজ্জল ওরফে রতন ঝিনাইদহ শহরে বাই সাইকেল মেকারের কাজ করত। এলাকার কিংকন ও আরিফ বিল্যাহ’র সাথে তার পরিচয় হয়। তাদের মাধ্যমে মুফতি হান্নানের সাথে যোগাযোগ হয়।
২০০৭ সালে মাগুরার শ্রীপুর থেকে র্যাব তাকে আটক করে। এরপর তার পরিবার জানতে পারে রতন গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী।
গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসিরদন্ডপ্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ঝিনাইদহে। তারা হলো- শৈলকুপা উপজেলার গাড়াগঞ্জের আবুল কালাম আজাদ বুলবুল ও ঝিনাইদহ শহরের পবহাটি এলাকার বেলাত আলীর ছেলে উজ্জল ওরফে রতন।
আবুল কালাম আজাদ বুলবুলের বাড়ি শৈলকুপা উপজেলার বকসিপুর গ্রামে। একসময় মেয়ে সেজে যাত্রাদলে নর্তীকির কাজ করতো। স্থানীয় গাড়াগঞ্জ এলাকায় বিয়ের পর দর্জির দোকান দেয়। সেখান থেকে মুফতি হান্নানের সাথে তার পরিচয় হয়। বুলবুলের দোকানে মুফতি হান্নানের নিয়মিত আসা যাওয়া ছিল। ২০০৭ সালে তার দোকান থেকে র্যাব তাকে গ্রেফতার করে।
উজ্জল ওরফে রতন ঝিনাইদহ শহরে বাই সাইকেল মেকারের কাজ করত। এলাকার কিংকন ও আরিফ বিল্যাহ’র সাথে তার পরিচয় হয়। তাদের মাধ্যমে মুফতি হান্নানের সাথে যোগাযোগ হয়।
২০০৭ সালে মাগুরার শ্রীপুর থেকে র্যাব তাকে আটক করে। এরপর তার পরিবার জানতে পারে রতন গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী।
No comments