কালীগঞ্জ শ্মশান দখল। মানবাধিকার সংস্থার তদন্ত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা
কালীগঞ্জ প্রতিনিধি:ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কাদির কোল গ্রামের উত্তর পাড়ার নদীর তীরে অবস্থিত শতবর্ষ ব্যাপী ব্যবহৃত শ্মশান টি একই গ্রামের রেজাউল ইসলাম নামক ব্যক্তি জবর দখলের চেষ্টা করছে। এ নিয়ে সংবাদ পত্রে লেখা লেখি হলে মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার কালীগঞ্জ উপজেলা শাখার একদল কর্মী ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ১০ সেপ্টেম্বর প্রশাসনের হস্তাক্ষেপ কামনা করে চিঠি দিয়েছেন। সংস্থার কালীগঞ্জ শাখার সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক এবং সাধারণ সম্পাদক শিবু পদ বিশ্বাসের নেতৃত্বে মানিক ঘোষ, শন্ডুনাথ বিশ্বাস, লুৎফর রহমান লাড্ডু ও অজিৎ ভট্টাচায্য সমন্বয়ে গাঠিত তদন্ত কমিটি ৯ সেপ্টেম্বর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং এলাকাবাসির সাথে আলাপ করেন।
ঘটনাস্থল থেকে ফিরে ১০ সেপ্টেম্বর মানবাধিকার সংস্থার পক্ষ হতে এক চিঠিতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে যে, উক্ত শ্মশানের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকলেও নদীর তীরের উক্ত জমিটি শতবর্ষ ব্যাপী শ্মশান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। শ্মশানের উপরের জমির মালিক একই গ্রামের রেজাউল ইসলাম (শ্মশান হিসেবে চিহিৃত তবে সে অংশ শ্মশান হিসেবে এখনো ব্যবহার হয়নি উক্ত অংশ ) তার জমির সামনে বলে নিজে দাবীদার হিসেবে উক্ত জমি দখল করে সেখানে ঘাস মারা ঔষধ ছিটিয়ে, বেড়া দিয়ে দখলে নিয়েছেন। এনিয়ে গ্রামবাসির মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। যা সর্ষ্পকাতর বিধায় প্রশাসন কর্তৃক আশু হস্তক্ষেপ না করলে যে কোন সময় বিশৃংখলার বা দাংগা-হাংগামার সৃষ্টি হতে পারে।
ঘটনাস্থল থেকে ফিরে ১০ সেপ্টেম্বর মানবাধিকার সংস্থার পক্ষ হতে এক চিঠিতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে যে, উক্ত শ্মশানের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকলেও নদীর তীরের উক্ত জমিটি শতবর্ষ ব্যাপী শ্মশান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। শ্মশানের উপরের জমির মালিক একই গ্রামের রেজাউল ইসলাম (শ্মশান হিসেবে চিহিৃত তবে সে অংশ শ্মশান হিসেবে এখনো ব্যবহার হয়নি উক্ত অংশ ) তার জমির সামনে বলে নিজে দাবীদার হিসেবে উক্ত জমি দখল করে সেখানে ঘাস মারা ঔষধ ছিটিয়ে, বেড়া দিয়ে দখলে নিয়েছেন। এনিয়ে গ্রামবাসির মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। যা সর্ষ্পকাতর বিধায় প্রশাসন কর্তৃক আশু হস্তক্ষেপ না করলে যে কোন সময় বিশৃংখলার বা দাংগা-হাংগামার সৃষ্টি হতে পারে।
No comments