ঝিনাইদহে মৎসজীবি হত্যার ঘটনায় আটক ০৪
স্টাফ রির্পেোটার
হরিণাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) আসাদুজ্জামান মুন্সী জানান, তোয়াজ উদ্দিন উপজেলার কালাপাড়িয়া গ্রামের আবাসন প্রকল্পে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে বসবাস করতেন। সেই সঙ্গে ক্যানেলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। সোমবার রাতে পাশের ক্যানেলে মাছ ধরার সময় তাকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। পরে এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়।
হরিণাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) আসাদুজ্জামান মুন্সী জানান, তোয়াজ উদ্দিন উপজেলার কালাপাড়িয়া গ্রামের আবাসন প্রকল্পে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে বসবাস করতেন। সেই সঙ্গে ক্যানেলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। সোমবার রাতে পাশের ক্যানেলে মাছ ধরার সময় তাকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। পরে এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়।
সোমবার রাতেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত তোয়াজ উদ্দীনের স্ত্রী কুটিলাকে থানায় আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক ওই উপজেলার মান্দিয়া গ্রামের আবেদ লস্করের ছেলে ঠান্ডু (৩৫), একই গ্রামের আনজের মন্ডলের ছেলে সম্রাট (৩৮) ও রঘুনাথপুর ক্যানেল পাড়ার তাহাজ উদ্দীন সরদারের ছেলে লিটনকে (৩০) আটক করা হয়।
স্ত্রীর পরকীয়ার কারণে তোয়াজ উদ্দীনকে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।
No comments